কামারহাটিতে উদ্ধার হওয়া বিপুল পরিমাণ বোমা নিষ্ক্রিয় করল পুলিশ

কামারহাটিতে উদ্ধার হওয়া বিপুল পরিমাণ বোমা নিষ্ক্রিয় করল পুলিশ। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে একের পর এক বোমা উদ্ধারের ঘটনা ঘটে চলেছে ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চলের ভাটপাড়া, জগদ্দল,আমাডাঙ্গার বিভিন্ন অঞ্চল জুড়ে। পাশাপাশি ঘটে চলেছে বোমাবাজির ঘটনাও। কেউ কেউ বোমার আঘাতে জখম হচ্ছেন, আবার কারও কারও মৃত্যু পর্যন্ত ঘটছে। এবার তাতে নতুন সংযোজন কামারহাটি।

 

গোপন সূত্রে খবর পেয়ে পুলিশ অভিযান চালিয়ে কামারহাটির ভিন্ন ভিন্ন অঞ্চল থেকে বিভিন্ন সময়ে প্রায় ২৫ টি তাজা বোমা উদ্ধার করেছিল। সোমবার সকালে ঘটনাস্থলে আসে বোম ডিস্পোজাল স্কোয়াডের প্রতিনিধিরা। এরপর ওই বিপুল পরিমাণ বোমাগুলিকে এলাকার গঙ্গার তীরবর্তী একটি নির্জন স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই উদ্ধার হওয়া বিপুল পরিমাণ বোমাগুলোকে নিষ্ক্রিয় করে কামাহাটি থানার পুলিশ ও বোম ডিস্পোজাল স্কোয়াডের সদস্যরা।

 

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, আগামী দিনেও প্রতিনিয়ত এই ধরনের অভিযান চালানো হবে। যাতে করে সমাজবিরোধীরা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড সংগঠিত করতে না পারে। এই মুহূর্তে এলাকায় শান্তি বজায় রাখতে প্রশাসন সমস্ত ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে,শিল্পাঞ্চলে প্রতিনিয়ত প্রশাসনের উদ্যোগে প্রচুর পরিমাণে বোমা উদ্ধার করা হচ্ছে। এর পরেও কোথা থেকে এত বোমা দুষ্কৃতীরা মজুত করছে ? কার্যত বারুদের স্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে আছে ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চলের বিভিন্ন অঞ্চল। এমনটাই ধারণা বিভিন্ন মহলের।

আরও পড়ুন – ফুটবলার রোনাল্ডোর দাম দেখুন কত

উল্লেখ্য, পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে একের পর এক বোমা উদ্ধারের ঘটনা ঘটে চলেছে ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চলের ভাটপাড়া, জগদ্দল,আমাডাঙ্গার বিভিন্ন অঞ্চল জুড়ে। পাশাপাশি ঘটে চলেছে বোমাবাজির ঘটনাও। কেউ কেউ বোমার আঘাতে জখম হচ্ছেন, আবার কারও কারও মৃত্যু পর্যন্ত ঘটছে। এবার তাতে নতুন সংযোজন কামারহাটি। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে পুলিশ অভিযান চালিয়ে কামারহাটির ভিন্ন ভিন্ন অঞ্চল থেকে বিভিন্ন সময়ে প্রায় ২৫ টি তাজা বোমা উদ্ধার করেছিল।

 

সোমবার সকালে ঘটনাস্থলে আসে বোম ডিস্পোজাল স্কোয়াডের প্রতিনিধিরা। এরপর ওই বিপুল পরিমাণ বোমাগুলিকে এলাকার গঙ্গার তীরবর্তী একটি নির্জন স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই উদ্ধার হওয়া বিপুল পরিমাণ বোমাগুলোকে নিষ্ক্রিয় করে কামাহাটি থানার পুলিশ ও বোম ডিস্পোজাল স্কোয়াডের সদস্যরা। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, আগামী দিনেও প্রতিনিয়ত এই ধরনের অভিযান চালানো হবে।

 

যাতে করে সমাজবিরোধীরা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড সংগঠিত করতে না পারে। এই মুহূর্তে এলাকায় শান্তি বজায় রাখতে প্রশাসন সমস্ত ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে,শিল্পাঞ্চলে প্রতিনিয়ত প্রশাসনের উদ্যোগে প্রচুর পরিমাণে বোমা উদ্ধার করা হচ্ছে। এর পরেও কোথা থেকে এত বোমা দুষ্কৃতীরা মজুত করছে ? কার্যত বারুদের স্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে আছে ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চলের বিভিন্ন অঞ্চল। এমনটাই ধারণা বিভিন্ন মহলের।