ইসরো’র ‘ইয়ং সায়েন্টিস্ট প্রোগ্রাম’-এ প্রশিক্ষণের সুযোগ পেলেন  হিমঘ্ন ঘোষ!

ইসরো’র ‘ইয়ং সায়েন্টিস্ট প্রোগ্রাম’-এ প্রশিক্ষণের সুযোগ পেলেন  হিমঘ্ন ঘোষ!

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

হুগলি – ইসরো’র ‘ইয়ং সায়েন্টিস্ট প্রোগ্রাম’-এ প্রশিক্ষণের সুযোগ পেলেন তারকেশ্বর ১০ নম্বর ওয়ার্ডের জয়কৃষ্ণ বাজারের বাসিন্দা হিমঘ্ন ঘোষ। সর্বভারতীয় স্তরের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টারে পঠনপাঠন ও নানা বিষয়ে গবেষণামূলক প্রশিক্ষণ নেবে হিমঘ্ন।আগামী ১৮মে থেকে ৩১ মে পর্যন্ত চলবে প্রশিক্ষণ। হরিপালের একটি বেসরকারি স্কুলের দশম শ্রেণির ছাত্র হিমঘ্ন। বাবা কিংশুক ঘোষ গ্রামীণ চিকিৎসক। মা অর্পিতা ঘোষ একটি বেসরকারি স্কুলের শিক্ষিকা। ইসরোতে ‘ইয়ং সায়েন্টিস্ট প্রোগ্রামে’ পশ্চিমবঙ্গ থেকে অংশগ্রহণ করবে মোট ১০ জন। হিমঘ্ন তাদের মধ্যে একজন।’চন্দ্রযান ২’ প্রকল্পের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ছিলেন হুগলির গুড়াপের বিজ্ঞানী চন্দ্রকান্ত কুমার। তিনি এই প্রকল্পের জন্য বিশেষ একটি অ্যান্টেনা তৈরি করেছিলেন। আগামী দিনে মহাকাশ গবেষণায় চন্দ্রকান্তবাবুর মতোই এবার হিমঘ্নর নামও এক্ষেত্রে শোনা যাবে বলে আশাবাদী জেলাবাসী। তাঁরা মনে করছেন, ছাত্রাবস্থায় এই ধরনের প্রশিক্ষণ আগামী দিনে মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্রে পাকাপাকি জায়গা করে নেওয়ার জন্য ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারে।



হিমঘ্নর বাবা কিংশুক ও মা অর্পিতাদেবী বলেন, ‘ছোট থেকেই মহাকাশের প্রতি আকর্ষণ রয়েছে ছেলের। বাড়ির ছাদে টিনের শেড লাগাতে দেয়নি আকাশ দেখবে বলে। আকাশ দেখে ওর মনে যেসব প্রশ্ন জাগত, তার সবকিছুর উত্তর আমরা দিতে পারি না। এ বিষয়ে গবেষণারত এক আত্মীয় ও ইন্টারনেটের মাধ্যমে ও সেসবের উত্তর জানার চেষ্টা করত। টেলিস্কোপ কিনে দেওয়ার আবদার করেছিল। আর্থিক সামর্থ্য না থাকায় হয়ে ওঠেনি। এই প্রশিক্ষণ শিবির সেই আক্ষেপ অনেকটাই দূর করবে।’

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top