29 শে জানুয়ারি ঘটেছিল বালির ঘাট দূর্ঘটনা। তারপর থেকেই কড়া নজর দেয়া হয়েছিল প্রত্যেকটি ছোট-বড় সমস্ত ধরনের সেতু ও ব্রিজে। মেরামত করা হয়েছিল প্রত্যেকটি সেতুর দু-পাশে তৈরি করে দেওয়া হয়েছিল উঁচু করে বাড়তি সুরক্ষিত দেওয়াল। নিরাপত্তাকে আরও সুরক্ষিত করতেই বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল রেলিং এর উচ্চতা। করা হয়েছিল চকচকে নীল সাদা রং, দেওয়া হয়েছিল প্রতিটি সেতুর দুই প্রান্তে ৫-৫ করে ১০ টি স্পিডব্রেকার।
সেতুর ওপরে ঘটে যাওয়া সমস্ত ঘটনার উপর নজর রাখতে করা হয়েছে প্রত্যেকটি সেতুর প্রান্তে উঁচু করে নজরদারি টাওয়ার। যার উপরে সব সময়ের জন্য থাকে দুটি করে পুলিশ প্রহরী(পাহারদার)। যাতে আগামী দিনে বালিরঘাটের মত মর্মান্তিক ঘটনা আর কোথাও না ঘটে। তবে সমস্ত কিছুর মধ্যেও কেমন যেন নজর এড়িয়ে যাচ্ছে বালির ঘাট থেকেও বড় একখানা ব্রিজ।সেটি দূরে কোথাও নয় বালিরঘাটের পার্শ্ববর্তী থানা দৌলাতাবাদ ও ইসলামপুরকে সংযোগ করে রাখা ভৈরব নদের ব্রিজ। যে কোন মুহূর্তে ঘটে যেতে পারে অঘটন সেই ইসলামপুর ভৈরব নদের ব্রীজ। ব্রিজের একাংশ ধসে গিয়েছে তবুও নজরে আসেনি পূর্ত দফতরের।ফাটল ধরেছে ব্রিজের এক প্রান্তে। ক্রমশ চলছে ভারী যানবাহন সেই ফাটল ধরে ব্রিজের ওপর দিয়েই।আতংকিত এলাকাবাসী আবার বলছে এবার আবার না ঘটে যায় ঠিক বালিরঘাটের মতো ঘটনা l বারবার বলা হচ্ছে পূর্ত দপ্তর কে লিখিত অভিযোগে জানিয়েছেন স্থানীয়রা সেই চিত্র ধরা পড়ল আমাদের ক্যামেরায়।