Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
ইউক্রেনের দোনবাসে আক্রমন রুশ ফৌজের, কোণঠাসা ইউক্রেনীয় বাহিনীর

ইউক্রেনের দোনবাসে আক্রমন রুশ ফৌজের, কোণঠাসা ইউক্রেনীয় বাহিনীর

ইউক্রেনের দোনবাসে আক্রমন রুশ ফৌজের, কোণঠাসা ইউক্রেনীয় বাহিনীর

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

ইউক্রেনের দোনবাসে আক্রমন রুশ ফৌজের, কোণঠাসা ইউক্রেনীয় বাহিনীর। গত ফেব্রুয়ারি মাসের ২৪ তারিখ ইউক্রেন আক্রমণ করে রাশিয়া। শুরুর দিকে রাজধানী কিয়েভের কাছাকাছি চলে এলেও পালটা লড়াই শুরু করে ইউক্রেনীয় বাহিনী। দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির আবেদনে সাড়া দিয়ে হাতিয়ার পাঠাতে শুরু করে আমেরিকা ও ইউরোপ। তারপর থেকেই জোর লড়াই চলছে। প্রায় একমাসের লড়াই শেষে কিয়েভ দখলে ব্যর্থ হয়ে প্রথম পর্যায়ের সামরিক অভিযানে ইতি টানার কথা ঘোষণা করে মস্কো।

 

পাশাপাশি, জানানো হয় যে ‘বিশেষ সামরিক অভিযানে’র দ্বিতীয় পর্বে দোনবাস অঞ্চল মুক্ত করাই রুশ বাহিনী লক্ষ্য। সেই লক্ষ্যেই এবার ইউক্রেনের দোনবাসে প্রচণ্ড আক্রমণ চালালো রুশ ফৌজ। ক্রমে চক্রব্যূহে কোণঠাসা হয়ে পড়ছে ইউক্রেনীয় বাহিনী। পূর্ব ইউক্রেনের দোনবাস অঞ্চলের সেভেরদোনেৎস্ক এবং লিসিচানস্ক- এই দু’টি শহরকে ঘিরে ফেলার চেষ্টায় সেখানে প্রচণ্ড বোমাবর্ষণ করছে পুতিন বাহিনী। সূত্রের খবর, ওই হামলার এপর্যন্ত দেড় হাজারেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে।

 

বিবিসি সূত্রে খবর, দোনবাস অঞ্চলের অর্ধেক এলাকাই লুহানস্কের অন্তর্গত এবং রাশিয়া এখন এই জায়গাটিকেই তাদের যুদ্ধপ্রয়াসের প্রথান কেন্দ্রে পরিণত করেছে। যদি দোনবাস রাশিয়ার (Russia) পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে চলে যায় তাহলে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন হয়তো ইউক্রেন যুদ্ধে বিজয় ঘোষণা করতে পারেন। কিয়েভ থেকে বিবিসির সংবাদদাতা জো ইনউড জানিয়েছেন, পূর্ব দোনবাসে রাশিয়া ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকটি শহর ও গ্রাম দখল করেছে এবং ইউক্রেনীয় বাহিনী যথেষ্ট বেকায়দায় পড়েছে। কারণ সেনা, কামান, সাঁজোয়া গাড়ি এবং বিমানবাহিনীর শক্তির নিরিখে রাশিয়া অনেকটাই এগিয়ে।

আরও পড়ুন – ব্যাঙ্কিং রেগুলেশন অ্যাক্ট বদল করে সরকারি ব্যাঙ্কে বেসরকারিকরণের পদ্ধতি শুরু করেছে কেন্দ্র সরকার

উল্লেখ্য, গত ফেব্রুয়ারি মাসের ২৪ তারিখ ইউক্রেন আক্রমণ করে রাশিয়া। শুরুর দিকে রাজধানী কিয়েভের কাছাকাছি চলে এলেও পালটা লড়াই শুরু করে ইউক্রেনীয় বাহিনী। দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির আবেদনে সাড়া দিয়ে হাতিয়ার পাঠাতে শুরু করে আমেরিকা ও ইউরোপ। তারপর থেকেই জোর লড়াই চলছে। প্রায় একমাসের লড়াই শেষে কিয়েভ দখলে ব্যর্থ হয়ে প্রথম পর্যায়ের সামরিক অভিযানে ইতি টানার কথা ঘোষণা করে মস্কো। পাশাপাশি, জানানো হয় যে ‘বিশেষ সামরিক অভিযানে’র দ্বিতীয় পর্বে দোনবাস অঞ্চল মুক্ত করাই রুশ বাহিনী লক্ষ্য। সেই লক্ষ্যেই এবার ইউক্রেনের দোনবাসে প্রচণ্ড আক্রমণ চালালো রুশ ফৌজ।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top