সুদানে সোনার খনিতে ধস, নিহত ৩৮। সুদানের পশ্চিম কর্দোফান প্রদেশে একটি পরিত্যক্ত স্বর্ণের খনি ধসে কমপক্ষে ৩৮ জন নিহত হয়েছেন বলে দেশটির কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার ( ২৮ ডিসেম্বর) এ দুর্ঘটনা ঘটে। দেশটির রাষ্ট্রচালিত খনি কোম্পানি এক বিবৃতিতে জানায়, রাজধানী খার্তুম থেকে ৭০০ কিলোমিটার (৪৩৫ মাইল) দক্ষিণে ফুজা গ্রামে বন্ধ, অকার্যকর একটি খনি ধসে পড়েছে।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, দারসায়া খনিতে বেশ কয়েকটি খাদ ধসে পড়েছে। এতে আহত আরও আটজনকে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সংস্থাটি বলছে, খনিটি কার্যকর না থাকলেও, এর পাহারায় নিযুক্ত নিরাপত্তা বাহিনী ওই এলাকা ছেড়ে গেলে, স্থানীয় খনি শ্রমিকরা কাজে ফিরে আসে। তবে ঠিক কবে থেকে খনির কাজ বন্ধ ছিল, তা স্পষ্ট করে বলা হয়নি।
দেশজুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা অসংখ্য খনি সমৃদ্ধ একটি প্রধান স্বর্ণ উৎপাদনকারী দেশ সুদান। ২০২০ সালে, পূর্ব আফ্রিকান দেশটি ৩৬ দশমিক ৬ টন স্বর্ণ উৎপাদন করে, সরকারি হিসাবে, যা ওই মহাদেশে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্বর্ণ উৎপাদনের ঘটনা। সুদানে স্বর্ণ চোরাচালানের বিস্তর অভিযোগ তো আছেই, গত দুই বছরে ধরে দেশটির অন্তবর্তী সরকার স্বর্ণ উৎপাদন ব্যবসাকে নিয়ন্ত্রণ করা শুরু করেছে। যদিও সুদানের স্বর্ণ খনিতে ধস একটি সাধারণ ঘটনা।
আর ও পড়ুন দীঘা সমুদ্র পাড়ের হোটেল রেস্তোরাঁ’য় আচমকাই খাদ্য দফতরের হানা
উল্লেখ্য, সুদানের পশ্চিম কর্দোফান প্রদেশে একটি পরিত্যক্ত স্বর্ণের খনি ধসে কমপক্ষে ৩৮ জন নিহত হয়েছেন বলে দেশটির কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার ( ২৮ ডিসেম্বর) এ দুর্ঘটনা ঘটে। দেশটির রাষ্ট্রচালিত খনি কোম্পানি এক বিবৃতিতে জানায়, রাজধানী খার্তুম থেকে ৭০০ কিলোমিটার (৪৩৫ মাইল) দক্ষিণে ফুজা গ্রামে বন্ধ, অকার্যকর একটি খনি ধসে পড়েছে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, দারসায়া খনিতে বেশ কয়েকটি খাদ ধসে পড়েছে। এতে আহত আরও আটজনকে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সংস্থাটি বলছে, খনিটি কার্যকর না থাকলেও, এর পাহারায় নিযুক্ত নিরাপত্তা বাহিনী ওই এলাকা ছেড়ে গেলে, স্থানীয় খনি শ্রমিকরা কাজে ফিরে আসে। তবে ঠিক কবে থেকে খনির কাজ বন্ধ ছিল, তা স্পষ্ট করে বলা হয়নি।