২০২২ সালের প্রথম মাসেই মহাজাগতিক ঘটনা ঘটতে চলেছে । মহাজাগতিক ঘটনার সাক্ষী থাকতে যাদের ভাল লাগে, যারা রাতের আকাশে চোখ রাখেন তাঁদের জন্য সুখবর, নতুন বছরের প্রথম মাসেই একাধিক মহাজাগতিক ঘটনা ঘটতে চলেছে। প্রথমত, ২ জানুয়ারি শুরু হচ্ছে ‘নিউ মুন’ দিয়ে। পৃথিবীর সামনে সূর্য এবং চাঁদ যখন একই সরলরেখায় এসে পড়ে সেই ঘটনাকেই বলা হয় নিউ মুন। মজার ব্যাপার হল চাঁদের যে দিনটায় সূর্যের আলো পড়ে তার উলটো দিকটা পৃথিবীর দিকে থাকে।
ফলে রাতের আকাশে চাঁদমামা থাকেন অদৃশ্য হয়ে। দিনের বেলায় সূর্যের প্রখর আলোয় দেখা যায় না। তবে রাতের আকাশে চাঁদ না থাকায় নিকষ কালো মহাশূন্যে তারা দেখায় সুবিধে হয়। চাঁদ এবং সূর্যের মিলিত প্রভাবে এ সময় জোয়ার-ভাটার প্রাবল্যও থাকে বেশি।
আর ও পড়ুন শুক্রবার হাসপাতাল থেকে ছুটি পেলেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়
২ এবং ৩ জানুয়ারি রাতেই হবে উল্কাপাত। কোয়াড্রান্টিড নামক এই উল্কাপাত ওই দু’ দিন খালি চোখেই দেখা যাবে। বিশেষ করে নিউ মুনের জেরে আকাশ ঘন অন্ধকারে থাকায় দৃশ্যমানতা হবে অত্যন্ত ভাল। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, বুটেস কনস্টেলেশন (নক্ষত্রপুঞ্জ) থেকেই ছিটকে আসছে এই উল্কাগুলো। সবথেকে ভাল দেখা যাবে মাঝরাতের পর, যখন বুটেস দিগন্তরেখার ওপরে থাকবে।
মনে করা হচ্ছে অ্যাস্টেরয়েড (গ্রহাণু) থেকেই এই উল্কাগুলোর উৎপত্তি, যা এককালে ছিল এক ধূমকেতু।
জানুয়ারির শেষের দিকে আকাশে উজ্জ্বল হয়ে উঠবে মঙ্গল এবং শুক্র। চাঁদের কাছাকাছি চলে আসায় ভোরের আকাশে দেখা যাবে মঙ্গলকে। দক্ষিণ-পূর্ব আকাশে এদের সঙ্গে যোগ দেবে শুক্র। কার্যত সূর্যের আগে আকাশে উঠবে শুক্র, সে হয়ে উঠবে ‘সকালের তারা’ । সূর্যের পেছন থেকে ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসবে লাল গ্রহ। এই সময়ে মঙ্গলের মাটিতে থাকা রোভারের সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ থাকবে।
উল্লেখ্য,মহাজাগতিক ঘটনার সাক্ষী থাকতে যাদের ভাল লাগে, যারা রাতের আকাশে চোখ রাখেন তাঁদের জন্য সুখবর, নতুন বছরের প্রথম মাসেই একাধিক মহাজাগতিক ঘটনা ঘটতে চলেছে। প্রথমত, ২ জানুয়ারি শুরু হচ্ছে ‘নিউ মুন’ দিয়ে। পৃথিবীর সামনে সূর্য এবং চাঁদ যখন একই সরলরেখায় এসে পড়ে সেই ঘটনাকেই বলা হয় নিউ মুন। মজার ব্যাপার হল চাঁদের যে দিনটায় সূর্যের আলো পড়ে তার উলটো দিকটা পৃথিবীর দিকে থাকে।ফলে রাতের আকাশে চাঁদমামা থাকেন অদৃশ্য হয়ে। দিনের বেলায় সূর্যের প্রখর আলোয় দেখা যায় না। তবে রাতের আকাশে চাঁদ না থাকায় নিকষ কালো মহাশূন্যে তারা দেখায় সুবিধে হয়। চাঁদ এবং সূর্যের মিলিত প্রভাবে এ সময় জোয়ার-ভাটার প্রাবল্যও থাকে বেশি।