Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
ইউক্রেনে মা-ঠাকুমাদের হাত ধরে শিশুরা (Child) চলেছে অজানা গন্তব্যে

ইউক্রেনে মা-ঠাকুমাদের হাত ধরে শিশুরা চলেছে অজানা গন্তব্যে

ইউক্রেনে মা-ঠাকুমাদের হাত ধরে শিশুরা চলেছে অজানা গন্তব্যে

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
ঠাকুমাদের

ইউক্রেনে মা-ঠাকুমাদের হাত ধরে শিশুরা চলেছে অজানা গন্তব্যে। ইউক্রেনে চলছে রুশ বাহিনী ও দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে তীব্র লড়াই। এ প্রেক্ষাপটে বাস্তুচ্যুত হয়েছেন লাখের বেশি মানুষ। তারা প্রতিবেশি দেশগুলোতে আশ্রয় নিচ্ছেন। বিশেষ করে, ইউক্রেনের সীমান্তবর্তী দেশ পোল্যান্ড ও মলদোবায় আশ্রয় নিচ্ছেন তারা। দেশ ছেড়ে যাওয়া ইউক্রেনীয়দের প্রায় সবাই নারী ও শিশু।

 

মা, দাদি-ঠাকুমাদের হাত ধরে শিশুরা চলেছে অজানা গন্তব্যে। সীমান্তে ইউক্রেনীয়দের এ ঢল দেখলে মনে হয়, দেশটিতে কেবল নারীদেরই বসবাস। তাদের হাতে স্যুটকেস; তারা ছুটছেন যুদ্ধ থেকে বাঁচতে। দেশে রেখে গেছেন স্বামী, সন্তান, বাবাসহ পুরুষ সদস্যদের। যুদ্ধ হয়তো কখনো শেষ হবে। দেশে রেখে যাওয়া স্বজনদের তখন তারা আবার দেখতে পাবেন কিনা- সেই সংশয় নিয়েই ভিনদেশে যাচ্ছেন ইউক্রেনে এই নারী ও শিশুরা। স্ত্রী কি ফিরে পাবেন তার স্বামীকে? সন্তান কি আবার দেখা পাবে তার পিতার?

 

এ রকম অনেক প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে। প্রশ্নগুলোর উত্তর জানা যাবে কেবল যুদ্ধ শেষে। এরকই এক ইউক্রেনীয় নারী এনা। মলদোবার প্যানাকা ক্রসিংয়ের ইউক্রেনীয় অংশে ২৪ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে তিনি লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন। শিশু সন্তানকে নিয়ে দেশ ছাড়বেন তিনি। তার ছোট্ট হলুদ রঙের গাড়িটি অনেকগুলো ব্যাগে পরিপূর্ণ। তার ছয় বছরের নাতনি গাড়ির পেছনের আসনে বসে গান করছে। এনা এবং তার সৎ মেয়ে ইউক্রেনের দক্ষিণাঞ্চলীয় ওডেসা শহর থেকে এসেছেন, সীমান্ত থেকে যা প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে।

 

আর ও পড়ুন      রাশিয়ার বিজ্ঞাপন-ভিত্তিক আয়ের পথ বন্ধ করল গুগল

 

ওডেসা রুশ বাহিনীর হামলার অন্যতম লক্ষ্যস্থল। গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়লেন এনা। তিনি জানালেন, দেশরক্ষার জন্য কীভাবে তিনি নিজ দেশে তার স্বামীকে রেখে এসেছেন। তিনি বলেন, ‘আমি আশা করি, পশ্চিমা দেশগুলো ভয়ঙ্কর এ পরিস্থিতি থেকে বের হয়ে আসতে আমাদের সহায়তা করবে। কারণ, এ মুহূর্তে আমরা রুশ আগ্রাসনের মুখোমুখি হয়েছি।’

 

উল্লেখ্য, ইউক্রেনে মা-ঠাকুমাদের হাত ধরে শিশুরা চলেছে অজানা গন্তব্যে। ইউক্রেনে চলছে রুশ বাহিনী ও দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে তীব্র লড়াই। এ প্রেক্ষাপটে বাস্তুচ্যুত হয়েছেন লাখের বেশি মানুষ। তারা প্রতিবেশি দেশগুলোতে আশ্রয় নিচ্ছেন। বিশেষ করে, ইউক্রেনের সীমান্তবর্তী দেশ পোল্যান্ড ও মলদোবায় আশ্রয় নিচ্ছেন তারা। দেশ ছেড়ে যাওয়া ইউক্রেনীয়দের প্রায় সবাই নারী ও শিশু।

 

মা, দাদি-ঠাকুমাদের হাত ধরে শিশুরা চলেছে অজানা গন্তব্যে। সীমান্তে ইউক্রেনীয়দের এ ঢল দেখলে মনে হয়, দেশটিতে কেবল নারীদেরই বসবাস। তাদের হাতে স্যুটকেস; তারা ছুটছেন যুদ্ধ থেকে বাঁচতে। দেশে রেখে গেছেন স্বামী, সন্তান, বাবাসহ পুরুষ সদস্যদের। যুদ্ধ হয়তো কখনো শেষ হবে। দেশে রেখে যাওয়া স্বজনদের তখন তারা আবার দেখতে পাবেন কিনা- সেই সংশয় নিয়েই ভিনদেশে যাচ্ছেন ইউক্রেনে এই নারী ও শিশুরা। স্ত্রী কি ফিরে পাবেন তার স্বামীকে? সন্তান কি আবার দেখা পাবে তার পিতার?

 

এ রকম অনেক প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে। প্রশ্নগুলোর উত্তর জানা যাবে কেবল যুদ্ধ শেষে। এরকই এক ইউক্রেনীয় নারী এনা। মলদোবার প্যানাকা ক্রসিংয়ের ইউক্রেনীয় অংশে ২৪ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে তিনি লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন। শিশু সন্তানকে নিয়ে দেশ ছাড়বেন তিনি। তার ছোট্ট হলুদ রঙের গাড়িটি অনেকগুলো ব্যাগে পরিপূর্ণ। তার ছয় বছরের নাতনি গাড়ির পেছনের আসনে বসে গান করছে। এনা এবং তার সৎ মেয়ে ইউক্রেনের দক্ষিণাঞ্চলীয় ওডেসা শহর থেকে এসেছেন, সীমান্ত থেকে যা প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top