বিরল ও বিখ্যাত দ্যা হোপ ডায়মন্ডের ইতিহাস। ওয়াশিংটন মিউজিয়ামে এসে পৌঁছনোর আগে তা বহুবার হাতবদল হয়েছে। তবে ওই নীল হীরার জিয়োলজিকাল ইতিহাস আরও জটিল। গবেষণা পত্রের এই বহুমূল্য তথ্য জানলে আপনার গায়ে কাঁটা দেবে। বিজ্ঞানীরা তাদের সমীক্ষায় ৪৬টি নীল হীরা পরীক্ষা করে জানিয়েছেন যে ভূগর্ভের ৪১০ মাইল (৬৬০ কিলো মিটার) অভ্যন্তরে লোয়ার ম্যান্টলে এই হীরা উৎপত্তি হয়।
নীল হীরাতে মাত্র ০.০২ ভাগ খনিজ হীরা থাকে। কিন্তু এটাই বিশ্বের সবচেয়ে বিখ্যাত হীরা। এই হীরা অলঙ্কার হিসাবে ব্যবহৃত হয়। কার্বনের ক্রিস্টালিন হলো হীরা। তবে হীরা অত্যন্ত চাপে ও তাপে ভূগর্ভে উৎপন্ন হয়। বিজ্ঞানীরা আগেই জানিয়েছেন, এই হীরার নীল রঙ হওয়ার কারণ এতে বোরনের উপস্থিতি। বেশিরভাগ হীরাতেই হালকা হলুদ আভা থাকে। বেশ কিছু বিরল প্রজাতির হীরেতে হালকা হলুদ, বাদামী, পিঙ্ক বা সবুজ রঙ থাকে। প্রায় 99% হীরেই ভূগর্ভের প্রায় ৯-১২০ মাইল (১৫০-২০০ কিমি.) অভ্যন্তরে উৎপন্ন হয়।
হোপ ডায়মন্ড ছাড়াও স্মিথসোনিয়ান ন্যাশনাল মিউজিয়াম অফ ন্যাচারাল হিস্ট্রির অপর নীল হীরে ওপেনহেইমার ব্লু ২০১৬ সালে ৫৭.৫ মিলিয়ন ডলারে বিক্রয় হয়ে যায়, যা ওই সময় কোনো হীরের সর্বোচ্চ নিলামের দাম ছিল। কারনিগি ইনস্টিটিউশন ফর সাইন্সের জিয়োকেমিস্ট স্টিভেন শিরে জানান, “এই হীরাগুলো এখন পর্যন্ত সবচেয়ে গভীরে আবিষ্কৃত হীরা।“
আর ও ঠান্ডায় জমে সাত বাংলাদেশির মৃত্যু
উল্লেখ্য, বিরল ও বিখ্যাত দ্যা হোপ ডায়মন্ডের ইতিহাস। ওয়াশিংটন মিউজিয়ামে এসে পৌঁছনোর আগে তা বহুবার হাতবদল হয়েছে। তবে ওই নীল হীরার জিয়োলজিকাল ইতিহাস আরও জটিল। গবেষণা পত্রের এই বহুমূল্য তথ্য জানলে আপনার গায়ে কাঁটা দেবে। বিজ্ঞানীরা তাদের সমীক্ষায় ৪৬টি নীল হীরা পরীক্ষা করে জানিয়েছেন যে ভূগর্ভের ৪১০ মাইল (৬৬০ কিলো মিটার) অভ্যন্তরে লোয়ার ম্যান্টলে এই হীরা উৎপত্তি হয়।নীল হীরাতে মাত্র ০.০২ ভাগ খনিজ হীরা থাকে। কিন্তু এটাই বিশ্বের সবচেয়ে বিখ্যাত হীরা। এই হীরা অলঙ্কার হিসাবে ব্যবহৃত হয়। কার্বনের ক্রিস্টালিন হলো হীরা।
তবে হীরা অত্যন্ত চাপে ও তাপে ভূগর্ভে উৎপন্ন হয়। বিজ্ঞানীরা আগেই জানিয়েছেন, এই হীরার নীল রঙ হওয়ার কারণ এতে বোরনের উপস্থিতি। বেশিরভাগ হীরাতেই হালকা হলুদ আভা থাকে। বেশ কিছু বিরল প্রজাতির হীরেতে হালকা হলুদ, বাদামী, পিঙ্ক বা সবুজ রঙ থাকে। প্রায় 99% হীরেই ভূগর্ভের প্রায় ৯-১২০ মাইল (১৫০-২০০ কিমি.) অভ্যন্তরে উৎপন্ন হয়।হোপ ডায়মন্ড ছাড়াও স্মিথসোনিয়ান ন্যাশনাল মিউজিয়াম অফ ন্যাচারাল হিস্ট্রির অপর নীল হীরে ওপেনহেইমার ব্লু ২০১৬ সালে ৫৭.৫ মিলিয়ন ডলারে বিক্রয় হয়ে যায়, যা ওই সময় কোনো হীরের সর্বোচ্চ নিলামের দাম ছিল। কারনিগি ইনস্টিটিউশন ফর সাইন্সের জিয়োকেমিস্ট স্টিভেন শিরে জানান, “এই হীরাগুলো এখন পর্যন্ত সবচেয়ে গভীরে আবিষ্কৃত হীরা।“