Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 129
মুরগি পালনের (Chicken rearing) জন্য যে সকল ঔষধ ব্যবহার করা হয়ে থাকে

মুরগি পালনের জন্য যে সকল ঔষধ ব্যবহার করা হয়ে থাকে

মুরগি পালনের জন্য যে সকল ঔষধ ব্যবহার করা হয়ে থাকে

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
থাকে

মুরগি পালনের জন্য যে সকল ঔষধ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আদা, তুলসী পাতা,বাসক ইত্যাদি হল আদি কাল থেকে এন্টি হিস্টামিনের স্বীকৃত উৎস। ঠান্ডার সময় অ্যান্টিবায়োটিক অপ্রয়োজনীয় যদি ভাইরাসের কারনে হয়। এন্টিবায়োটিক ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কাজ করে সেখানে ঠান্ডা ভাইরাস দিয়ে হয়ে থাকে তাই এক্ষেত্রে এন্টিবায়োটিক অপ্রয়োজনীয়।

 

ভিটামিন বি১/থায়ামিন, বি২/রিবোফ্লাভিন: মটরশুটি,শিম, শুকানো টমেটো,মাশরুম প্রচুর বি১,বি২ সমৃদ্ধ।

এ্যান্টি কক্সিডিয়াল: পেপের পাতা মুরগির আমাশয়/রক্ত আমাশয় নিরাময় করতে সক্ষম।

ভিটামিন সি/এসকরবিক এসিড: লেবুর রস/আমলকিতে রয়েছে প্রচুর পরিমান ভিটামিন সি।

 

ক্যালসিয়াম: ডিমের খোসা প্রাকৃতিক ক্যালসিয়ামের অন্যতম মাধ্যম হতে পারে। ডিমের খোসা হলো ক্যালসিয়ামের প্রাকৃতিক খনি।মুরগির খোসা ভালভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করে এরপর সিদ্ধ করতে হবে।সিদ্ধ করার পর গুড়ো করে নিন পাটা বা পুতাইল দিয়ে।একদম মিহি দানা দানা হয়ে গেলে খাবারের সাথে মিক্স করে দিয়ে দিতে পারেন।এক বস্তায় ৫/৬ মুঠি দিলেই হবে।

 

ভিটামিন এ,ডি,ই/বিটা ক্যারোটিন,ক্যালসিট্রাইঅল,টোকোফেরল:সকল হলুদ ফল,শাক সবজি তরল/লিকুইড ফর্মে করে নিয়ে এদের সংমিশ্রন করে এ ডি ই পাওয়া সম্ভব।

 

আর ও পড়ুন      ইউক্রেনে পূর্ণমাত্রায় হামলা চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে মস্কো

 

এন্টি হিস্টামিন: আদা, তুলসী পাতা,বাসক ইত্যাদি হল আদি কাল থেকে এন্টি হিস্টামিনের স্বীকৃত উৎস।।
ঠান্ডার সময় অ্যান্টিবায়োটিক অপ্রয়োজনীয় যদি ভাইরাসের কারনে হয়। এন্টিবায়োটিক ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কাজ করে সেখানে ঠান্ডা ভাইরাস দিয়ে হয়ে থাকে তাই এক্ষেত্রে এন্টিবায়োটিক অপ্রয়োজনীয়।

 

এন্টি-অক্সিডেন্ট, এন্টি-ইনফ্লেমেটরি,নিউট্রেশন: এর সবকটি গুন রয়েছে সজিনা পাতায় যা শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।রোগ প্রতিরোধ করার জন্য আমরা যে এন্টিবায়োটিক ব্যাবহার করে থাকি তার সমতুল্য ভূমিকা সজিনা পাতা পালন করবে।।

 

উল্লেখ্য, মুরগি পালনের জন্য যে সকল ঔষধ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আদা, তুলসী পাতা,বাসক ইত্যাদি হল আদি কাল থেকে এন্টি হিস্টামিনের স্বীকৃত উৎস। ঠান্ডার সময় অ্যান্টিবায়োটিক অপ্রয়োজনীয় যদি ভাইরাসের কারনে হয়। এন্টিবায়োটিক ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কাজ করে সেখানে ঠান্ডা ভাইরাস দিয়ে হয়ে থাকে তাই এক্ষেত্রে এন্টিবায়োটিক অপ্রয়োজনীয়।

 

ক্যালসিয়াম: ডিমের খোসা প্রাকৃতিক ক্যালসিয়ামের অন্যতম মাধ্যম হতে পারে। ডিমের খোসা হলো ক্যালসিয়ামের প্রাকৃতিক খনি।মুরগির খোসা ভালভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করে এরপর সিদ্ধ করতে হবে।সিদ্ধ করার পর গুড়ো করে নিন পাটা বা পুতাইল দিয়ে।একদম মিহি দানা দানা হয়ে গেলে খাবারের সাথে মিক্স করে দিয়ে দিতে পারেন।এক বস্তায় ৫/৬ মুঠি দিলেই হবে।

 

ভিটামিন এ,ডি,ই/বিটা ক্যারোটিন,ক্যালসিট্রাইঅল,টোকোফেরল:সকল হলুদ ফল,শাক সবজি তরল/লিকুইড ফর্মে করে নিয়ে এদের সংমিশ্রন করে এ ডি ই পাওয়া সম্ভব।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top