আজ ৮ মার্চ, আন্তর্জাতিক নারী দিবস। নারী অধিকার রক্ষায় বিশ্বব্যাপি সমতাভিত্তিক সমাজ-রাষ্ট্র গড়ার লক্ষ্যে প্রতিবছর আজকের এই দিনে দিবসটি উদযাপন করা হয়। জাতিসংঘ ২০২২ সালের নারী দিবসের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করেছে “নারীর সুস্বাস্থ্য ও জাগরণ”। এই মূল প্রতিপাদ্যের আলোকে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবছর আন্তর্জাতিক নারী দিবসের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করেছে- “টেকসই আগামীর জন্য, জেন্ডার সমতাই আজ অগ্রগণ্য”।
লিঙ্গবৈষম্য দূর করতে, নারী সমানাধিকারের জন্য সারা বিশ্ব জুড়েই পালন করা হয় এই দিনটি। চলতি বছরেও এর ব্যতিক্রম হচ্ছে না। কিন্তু এই দিনটির ইতিহাস এবং গুরুত্ব জানেন কি? রইল সন্ধান। UNESCO-র তরফে জানা গিয়েছে, ১৯০৯ সালে ২৮ফেব্রুয়ারি প্রথম আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালন করা হয়। নারী শ্রমিকদের প্রতি সম্মান দেখিয়ে এই দিনটি পালন করা হয়।
আর ও পড়ুন আন্তর্জাতিক নারী দিবসে জেনে নিন নারীদের আইনত কিছু অধিকার সম্পর্কে
পরে রাশিয়াতেও ১৯১৭ সাল থেকে এই দিনটি পালিত হতে থাকে একই কারণে। তবে রাশিয়াতেই দিনটি পালিত হয় ৮ মার্চ। তার পর থেকে সেটিই হয়ে আসছে। গুরুত্ব: লিঙ্গবৈষম্য দূর করার জন্য এই দিনটি পালিত হয়। শিল্প-সাহিত্য-সহ সব ধরনের ক্ষেত্রে এবং সমাজের সমস্ত কাজে মহিলাদের অবদানকে স্বীকৃতি দিতেই এই দিনটি পালিত হয়।
উল্লেখ্য, আজ ৮ মার্চ, আন্তর্জাতিক নারী দিবস। নারী অধিকার রক্ষায় বিশ্বব্যাপি সমতাভিত্তিক সমাজ-রাষ্ট্র গড়ার লক্ষ্যে প্রতিবছর আজকের এই দিনে দিবসটি উদযাপন করা হয়। জাতিসংঘ ২০২২ সালের নারী দিবসের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করেছে “নারীর সুস্বাস্থ্য ও জাগরণ”। এই মূল প্রতিপাদ্যের আলোকে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবছর আন্তর্জাতিক নারী দিবসের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করেছে- “টেকসই আগামীর জন্য, জেন্ডার সমতাই আজ অগ্রগণ্য”।
লিঙ্গবৈষম্য দূর করতে, নারী সমানাধিকারের জন্য সারা বিশ্ব জুড়েই পালন করা হয় এই দিনটি। চলতি বছরেও এর ব্যতিক্রম হচ্ছে না। কিন্তু এই দিনটির ইতিহাস এবং গুরুত্ব জানেন কি? রইল সন্ধান। UNESCO-র তরফে জানা গিয়েছে, ১৯০৯ সালে ২৮ফেব্রুয়ারি প্রথম আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালন করা হয়। নারী শ্রমিকদের প্রতি সম্মান দেখিয়ে এই দিনটি পালন করা হয়।