ইউক্রেনের সাবেক প্রেসিডেন্ট পেত্রো পোরোশেঙ্কোকে দেশত্যাগে বাধা দেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে তার দল। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এই তথ্য পাওয়া গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, শনিবার পার্লামেন্টে পোরোশেঙ্কোর দলের সদস্যদের পক্ষ থেকে এ অভিযোগ করা হয়। তারা বলেন পোরোশেঙ্কোকে পোল্যান্ড সীমান্তে দুইবার আটকে দেয়া হয়েছে। তিনি নেটোর পার্লামেন্টারি অ্যাসেম্বলির সঙ্গে বৈঠক করতে লিথুনিয়া যেতে চাইছিলেন বলেও ওই বিবৃতিতে বলা হয়।
ইউক্রেনের সংবাদমাধ্যমগুলোতে বলা হয়, তাকে দেশত্যাগের যে অনুমতিপত্র দেয়া হয়েছে সেটা নিয়ে ‘প্রযুক্তিগত সমস্যা’দেখা দেয়ায় তিনি সীমান্ত অতিক্রম করতে পারছেন না। অথচ তার দলের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে তিনি দেশ ছাড়ার জন্য সব ধরনের আনুষ্ঠানিক অনুমতিপত্র পেয়েছেন এবং তিনি নেটোর ওই বৈঠকে অংশ নিতে ইউক্রেইনের পার্লামেন্টের প্রতিনিধি দলেরও অন্তর্ভুক্ত। লিথুনিয়ার প্রেসিডেন্ট গিতানাস নৌসেদাসহ সেখানে বেশ কয়েকজন উচ্চ পর্যায়ের ব্যক্তিদের সঙ্গে পোরোশেঙ্কোর বৈঠক হওয়ার কথা। পোরোশেঙ্কোর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের একটি মামলা চলছে।
আরও পড়ুন – লাল চা, ‘গ্রিন টি’-র পর এবার বাঙালির কাপে পড়তে চলেছে নীল চা
গত জানুয়ারি মাসে আদালত তাকে ওই মামলা চলাকালে স্বাধীনভাবে চলাফেরার অনুমতি দেয়। পোরোশেঙ্কোর দাবি, তার বিরুদ্ধে করা ওই মামলা উদ্দেশ্য প্রণোদিত এবং বর্তমান প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির মিত্রদের সঙ্গে তার বিরুদ্ধে করা ওই মামলার যোগসূত্র আছে। পোরোশেঙ্কোর বিরুদ্ধে অভিযোগ, দেশটির পূর্বাঞ্চলে রাশিয়াপন্থি বিচ্ছিন্নতাবাদীদের আর্থিক সহায়তা দিতে ২০১৪-১৫ সালে অবৈধভাবে কয়লা বিক্রির সঙ্গে তার যোগসাজস রয়েছে।
উল্লেখ্য, ইউক্রেনের সাবেক প্রেসিডেন্ট পেত্রো পোরোশেঙ্কোকে দেশত্যাগে বাধা দেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে তার দল। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এই তথ্য পাওয়া গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, শনিবার পার্লামেন্টে পোরোশেঙ্কোর দলের সদস্যদের পক্ষ থেকে এ অভিযোগ করা হয়। তারা বলেন পোরোশেঙ্কোকে পোল্যান্ড সীমান্তে দুইবার আটকে দেয়া হয়েছে। তিনি নেটোর পার্লামেন্টারি অ্যাসেম্বলির সঙ্গে বৈঠক করতে লিথুনিয়া যেতে চাইছিলেন বলেও ওই বিবৃতিতে বলা হয়।