শরীরের ওজন কমানোর জন্য নিয়মিত খেতে পারেন পপকর্ন । ওজন কমানোর ক্ষেত্রে তিন বেলা কী খাবেন, তা ঠিক করতে পারলেও হালকা খিদে পেলে কী খাবেন সেটাই ভেবে পান না অনেকে। পুষ্টিবিদরা বলেন, খুব বেশি ক্ষণ খালি পেটে থাকা একদমই ঠিক না। টুকিটাকি কিছু রাখতেই হবে খাদ্যতালিকায়। তবে টুকটাক খাওয়া মানেই বাইরের পিত্জা, পাস্তা নয়। কী খেলে খিদেও মিটবে আর ওজনও থাকবে নিয়ন্ত্রণে সেটাই আসল কথা।
ওজন কমানোর ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, সারাদিনে কত ক্যালোরি গ্রহণ করছেন আর কতটা খরচ করছেন, তার হিসাব রাখা। স্ন্যাকসের মাধ্যমে খুব বেশি ক্যালোরি গ্রহণ করা যাবে না। বরং এমন কিছু রাখতে হবে যাতে ক্যালোরির মাত্রা কম, কিন্তু পেট অনেক ক্ষণ ভরা থাকবে। যেমন কাজের ফাঁকে টুকটাক কিছু খেতে ইচ্ছা করলে পপকর্ন খেতেই পারেন। এতে ক্যালোরির মাত্রা খুবই কম। ফাইবারে ভরপুর এই খাবার তৈরি করতে খুব বেশি তেলও লাগে না। আর আপনার পেটও বেশ অনেক ক্ষণ ভরা থাকে।
পপকর্ন নিঃসন্দেহে স্বাস্থ্যকর তবে খাদ্যতালিকায় এটি রাখার সময়ে কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে। স্বাস্থ্যকর বলেই অনেকখানি পপকর্ন একসঙ্গে খেয়ে ফেলবেন না যেন। সীমিত মাত্রায় খান। এ ছাড়া পপকর্ন কী ভাবে বানাবেন, সে বিষয়েও সতর্ক থাকতে হবে। রেস্তরাঁ এবং মাল্টিপ্লেক্সে যেগুলি পরিবেশন করা হয়, তাতে মাখন এবং লবণের মাত্রা অনেক বেশি থাকে। এই দু’টি উপাদানই ওজন কমানোর ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। অল্প তেলে পপকর্ন ভাজুন, মাখনে নয়।
আর ও পড়ুন কলকাতা ছাড়ার আগে যা বলে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
এক কাপ পপকর্নে মাত্র ৩০ ক্যালোরি থাকে। এ ছাড়াও এটি প্রোটিন, ফোলেট, নিয়াসিন, রিবোফ্লাভিন, থায়ামিন, ভিটামিন বি, এ, ই এবং কে-র মতো পুষ্টিগুণে ভরপুর। শরীরে ক্যানসার কোষের বৃদ্ধিকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে এই খাবার। পরিপাকতন্ত্র নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যে সমস্যা দূর করতেও সাহায্য করে। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। হৃদ্রোগের ঝুঁকিও কমাতে পারে। চোখের স্বাস্থ্যের জন্যেও বেশ উপকারী এই স্ন্যাকস। পপকর্ন প্রচুর পরিমাণে ফাইবারে পরিপূর্ণ। যা রক্তনালী ও ধমনীর দেওয়ালে কোলেস্টেরল জমতে বাধা দেয়। ফলে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে।
উল্লেখ্য, শরীরের ওজন কমানোর জন্য নিয়মিত খেতে পারেন পপকর্ন । ওজন কমানোর ক্ষেত্রে তিন বেলা কী খাবেন, তা ঠিক করতে পারলেও হালকা খিদে পেলে কী খাবেন সেটাই ভেবে পান না অনেকে। পুষ্টিবিদরা বলেন, খুব বেশি ক্ষণ খালি পেটে থাকা একদমই ঠিক না। টুকিটাকি কিছু রাখতেই হবে খাদ্যতালিকায়। তবে টুকটাক খাওয়া মানেই বাইরের পিত্জা, পাস্তা নয়।
কী খেলে খিদেও মিটবে আর ওজনও থাকবে নিয়ন্ত্রণে সেটাই আসল কথা। ওজন কমানোর ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, সারাদিনে কত ক্যালোরি গ্রহণ করছেন আর কতটা খরচ করছেন, তার হিসাব রাখা। স্ন্যাকসের মাধ্যমে খুব বেশি ক্যালোরি গ্রহণ করা যাবে না। বরং এমন কিছু রাখতে হবে যাতে ক্যালোরির মাত্রা কম, কিন্তু পেট অনেক ক্ষণ ভরা থাকবে। যেমন কাজের ফাঁকে টুকটাক কিছু খেতে ইচ্ছা করলে পপকর্ন খেতেই পারেন। এতে ক্যালোরির মাত্রা খুবই কম। ফাইবারে ভরপুর এই খাবার তৈরি করতে খুব বেশি তেলও লাগে না। আর আপনার পেটও বেশ অনেক ক্ষণ ভরা থাকে। পপকর্ন নিঃসন্দেহে স্বাস্থ্যকর তবে খাদ্যতালিকায় এটি রাখার সময়ে কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে।
স্বাস্থ্যকর বলেই অনেকখানি পপকর্ন একসঙ্গে খেয়ে ফেলবেন না যেন। সীমিত মাত্রায় খান। এ ছাড়া পপকর্ন কী ভাবে বানাবেন, সে বিষয়েও সতর্ক থাকতে হবে। রেস্তরাঁ এবং মাল্টিপ্লেক্সে যেগুলি পরিবেশন করা হয়, তাতে মাখন এবং লবণের মাত্রা অনেক বেশি থাকে। এই দু’টি উপাদানই ওজন কমানোর ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। অল্প তেলে পপকর্ন ভাজুন, মাখনে নয়।