নতুন বছরে আসছে আরও এক প্রাণঘাতী ভাইরাস! ভবিষ্যৎবাণী বাবা ভাঙ্গার। বাবা ভাঙ্গা নামে গোটা বিশ্বের কাছে যিনি বেশি পরিচিত। এযাবৎকালে বহু ঘটনার ভবিষ্যৎবাণী করেছিলেন তিনি এবং তা মিলিয়েও দিয়েছিলেন। একজন সাধারণ মানুষ মনে মনে সব সময়ই আশা করেন যাতে প্রতিটা বছর যেন ভাল যায়। করোনার কারণে ২০২০ ও ২০২১ গোটা বিশ্বের কাছেই বিভীষিকা ছিল। তাই ২০২২টা যাতে সুষ্ঠু ভাবে কাটে মনে মনে তেমনটাই প্রার্থনা করছেন সকলে।
তবে দুঃখের খবর হল আগামী বছরেও না কি আমাদের জন্য ভাল কিছু অপেক্ষা করছে না। তেমনটাই বলছেন ভাঙ্গেলিয়া পান্দেভা গুস্তেরভো। বাবা ভাঙ্গা নামে গোটা বিশ্বের কাছে যিনি বেশি পরিচিত। এযাবৎকালে বহু ঘটনার ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন তিনি এবং তা মিলিয়েও দিয়েছিলেন। বুলগেরিয়া বাসিন্দা বাবা ভাঙ্গা জন্মান্ধ। মনের চোখ দিয়ে ভবিষ্যৎ দেখতে পান। ২০০৪ সালে আগেই সুনামির অনুমান করেছিলেন তিনি।
ইতিমধ্যে ২০২২-এরও ভবিষ্যৎবাণী করে ফেলেছেন এই বৃদ্ধ। তিনি জানিয়েছেন, ২০২২-এ এশিয়ার বহু দেশ বন্যাবিধ্স্ত হয়ে পড়বে। এমনকী ভারতে ফের পঙ্গপালের আক্রমণেরও ভবিষ্যৎবাণী করেছেন তিনি। যা ক্ষেতের ফসলকে নষ্ট করে দেবে। এর ফলে দেশের খাদ্যভাণ্ডারে টান পড়তে পারে। খাদ্য সামগ্রীর দাম বাড়তে পারে। প্রতিদিনই বাড়ছে পৃথিবীর জনসংখ্যা।
ফলে ২০২২-এ বহু দেশে জলসংকট দেখা দিতে পারে ভবিষ্যৎবাণী বাবা ভাঙ্গা। এদিকে ইতিমধ্যে সাইবেরিয়াতে এক ভাইরাসের খোঁজ পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। বাবা ভাঙ্গার আগাম সতর্কবার্তা আগামী বছর এই ভাইরাস প্রাণঘাতী হয়ে উঠতে পারে। যা হাতের বাইরে চলে যাবে। এখানেই শেষ নয়, ভারতে উষ্ণায়নের সতর্কতাও দিয়েছেন ওই বৃদ্ধ। তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যাওয়ার আভাস দিয়েছেন তিনি।
আর ও পড়ুন রহমানের সঙ্গে সব সম্পর্ক ছিন্ন করেছেন সুস্মিতা!
উল্লেখ্য, নতুন বছরে আসছে আরও এক প্রাণঘাতী ভাইরাস! ভবিষ্যৎবাণী বাবা ভাঙ্গার। বাবা ভাঙ্গা নামে গোটা বিশ্বের কাছে যিনি বেশি পরিচিত। এযাবৎকালে বহু ঘটনার ভবিষ্যৎবাণী করেছিলেন তিনি এবং তা মিলিয়েও দিয়েছিলেন। একজন সাধারণ মানুষ মনে মনে সব সময়ই আশা করেন যাতে প্রতিটা বছর যেন ভাল যায়। করোনার কারণে ২০২০ ও ২০২১ গোটা বিশ্বের কাছেই বিভীষিকা ছিল। তাই ২০২২টা যাতে সুষ্ঠু ভাবে কাটে মনে মনে তেমনটাই প্রার্থনা করছেন সকলে।
তবে দুঃখের খবর হল আগামী বছরেও না কি আমাদের জন্য ভাল কিছু অপেক্ষা করছে না। তেমনটাই বলছেন ভাঙ্গেলিয়া পান্দেভা গুস্তেরভো। বাবা ভাঙ্গা নামে গোটা বিশ্বের কাছে যিনি বেশি পরিচিত। এযাবৎকালে বহু ঘটনার ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন তিনি এবং তা মিলিয়েও দিয়েছিলেন। বুলগেরিয়া বাসিন্দা বাবা ভাঙ্গা জন্মান্ধ। মনের চোখ দিয়ে ভবিষ্যৎ দেখতে পান। ২০০৪ সালে আগেই সুনামির অনুমান করেছিলেন তিনি।