Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
Caution, 'Florina' strikes in the midst of corona infection

সাবধান, করোনা সংক্রমণের মাঝেই হানা দিয়েছে ‘ফ্লোরিনা’

সাবধান, করোনা সংক্রমণের মাঝেই হানা দিয়েছে ‘ফ্লোরিনা’

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
ফ্লোরিনা

সাবধান, করোনা সংক্রমণের মাঝেই হানা দিয়েছে ‘ফ্লোরিনা’ । করোনা হানায় বেসামাল  বিশ্ব। ডেল্টার পর ওমিক্রন সংক্রমণে ফের কঠিন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে একাধিক দেশে। এরই মধ্যে দেহে প্রবেশ করছে- ‘ফ্লোরোনা’। অর্থাৎ ফ্লু (জ্বর)+ করোনা। রিপোর্ট অনুসারে এই ফ্লোরোনা আক্রান্ত হলে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা একদম ভেঙে যাচ্ছে।

 

জানা গিয়েছে, মানব শরীরে ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস এবং সার্স কোভ-২ একসঙ্গে প্রবেশ করলে এই রোগটি হচ্ছে। সম্প্রতি ইজরায়েলে প্রথম এই রোগ ধরা পড়েছে। সন্তানসম্ভবা এক মহিলা যিনি হাসপাতালেই ভর্তি হয়েছিলেন তিনি আক্রান্ত হন ফ্লোরোনায়। জানা গিয়েছে,  ওই মহিলা ইনফ্লুয়েঞ্জা কিংবা করোনা কোনটিরই ভ্যাকসিন নেননি। যদিও স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ রা জানিয়েছেন এটি ডেল্টা বা ওমিক্রনের মত করোনার কোনও প্রজাতি নয় একেবারেই। ইজরায়েলে সম্প্রতি ইনফ্লুয়েঞ্জা বৃদ্ধি পেয়ে এই রোগে আক্রান্ত হয়েছে এক মহিলা।

 

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে বলা হয়েছে, “এই রোগের কারণ হল দেহে যখন একই সঙ্গে করোনা এবং ইনফ্লুয়েঞ্জা আক্রমণ হয়। যার জেরে দেহের অনাক্রমতাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তবে যদি দুই ভাইরাস প্রতিরোধী ভ্যাকসিন নেওয়া থাকে,তবে আটকান সম্ভব। কোভিড ১৯ এবং ফ্লু একই ভাবে ছড়িয়ে পড়ে। ছ ফুট কিংবা ২ মিটারের মধ্যে সংক্রমিত হয়। এয়ারোসল এবং ড্রপলেট হয়েই ছড়িয়ে পড়ে ভাইরাসটি। হাঁচি, কাশি কিংবা কথা বলার সময় নাক-মুখ দিয়ে শ্বাসযন্ত্রে প্রবেশ করে দুই ভাইরাসই।

 

আর ও পড়ুন    এবারের কল্পতরু উতসবে প্রবেশ নিষেধ ভক্তদের  

 

এমনকী স্পর্শ করলেও সেখান থেকেও ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে। তবে এই ফ্লোরোনা সংক্রমণ নিয়ে চিন্তা বাড়ছে কারণ অন্যান্য রোগও অনেকটা বৃদ্ধি পায় এই আক্রমণে। নিউমোনিয়া, রেসপিরেটরি ডিস্ট্রেস সিনড্রোম, অর্গান ফেলিওর, হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক এমনকী মৃত্যুও হতে পারে ফ্লোরোনায়। তবে তা কোমর্বিডিটি থাকলেই।

 

যদিও ফ্লুর লক্ষণগুলি তিন থেকে চার দিনের মধ্যে দেখা যায়। যদিও করোনাভাইরাসের লক্ষণগুলি ১৪ দিন থেকে যায়। কাশি এবং সর্দি, জ্বর খুব বেশি থাকলে আরটিপিসিআর টেস্ট করা উচিত। লক্ষণ দেখে বোঝা সম্ভব নয়। দুই ভাইরাসের জিনোটাইপ ভিন্ন। তাই শুধুমাত্র ল্যাবে পরীক্ষার ফলাফল দেখে আলাদা করা যেতে পারে। ফ্লোরোনা হলে আইসোলেটেড থাকা একমাত্র উপায়। এছাড়া চিকিৎসকের পরামর্শ মত ওষুধ খেলেই সুস্থ হয়ে ওঠা যায়।

 

উল্লেখ্য, সাবধান, করোনা সংক্রমণের মাঝেই হানা দিয়েছে ‘ফ্লোরিনা’ । করোনা হানায় বেসামাল  বিশ্ব। ডেল্টার পর ওমিক্রন সংক্রমণে ফের কঠিন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে একাধিক দেশে। এরই মধ্যে দেহে প্রবেশ করছে- ‘ফ্লোরোনা’। অর্থাৎ ফ্লু (জ্বর)+ করোনা। রিপোর্ট অনুসারে এই ফ্লোরোনা আক্রান্ত হলে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা একদম ভেঙে যাচ্ছে। জানা গিয়েছে, মানব শরীরে ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস এবং সার্স কোভ-২ একসঙ্গে প্রবেশ করলে এই রোগটি হচ্ছে।

 

সম্প্রতি ইজরায়েলে প্রথম এই রোগ ধরা পড়েছে। সন্তানসম্ভবা এক মহিলা যিনি হাসপাতালেই ভর্তি হয়েছিলেন তিনি আক্রান্ত হন ফ্লোরোনায়। জানা গিয়েছে,  ওই মহিলা ইনফ্লুয়েঞ্জা কিংবা করোনা কোনটিরই ভ্যাকসিন নেননি। যদিও স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ রা জানিয়েছেন এটি ডেল্টা বা ওমিক্রনের মত করোনার কোনও প্রজাতি নয় একেবারেই। ইজরায়েলে সম্প্রতি ইনফ্লুয়েঞ্জা বৃদ্ধি পেয়ে এই রোগে আক্রান্ত হয়েছে এক মহিলা।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top