বাংলাদেশের মসজিদের দান বাক্স থেকে মিলল ৩ কোটি ৭৮ লাখ টাকা । বাংলাদেশে কিশোরগঞ্জের বিখ্যাত ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদে ঘটল এক অদ্ভুত ঘটনা। প্রতি তিন মাস পরপর দান বাক্সগুলো খোলা হয়।কিন্তু করোনা আবহে ৪ মাস ৬ দিন খোলা হয়নি।তাই শনিবার সকালে দান বাক্সগুলো খোলা হয়। আর তা খুলে তার ভেতরের জিনিস দেখেই চক্ষু চড়কগাছ সকলের।কারণ,দান বাক্সগুলো থেকে পাওয়া গেল ১৫ বস্তা টাকা। দিনভর গণনা করা হয়েছে সেই টাকা। গণনা শেষে দেখা গেল রেকর্ড ব্রেক হয়ে গেছে। দানবাক্স গুলো থেকে প্রাপ্ত টাকার পরিমাণ ৩ কোটি ৭৮ লাখ ৫৩ হাজার ২৯৫ টাকা।
এই টাকা পাওয়ার কথাটি সংবাদমাধ্যমকে জানান কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শামীম আলম। এই টাকা গণনার কাজে ছিলেন কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক নাজমুল ইসলাম সরকার, ৮ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রূপালী ব্যাংকের কিশোরগঞ্জ শাখার মহাব্যবস্থাপক ও শাখা প্রধান রফিকুল ইসলাম, সিবিএ নেতা আনোয়ার পারভেজসহ অন্যান্য কর্মকর্তা, ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য এবং মসজিদ কমপ্লেক্সে অবস্থিত মাদ্রাসা ও এতিমখানার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। প্রসঙ্গত এই পাগলা মসজিদের ৮টি দানবাক্স সর্বশেষ গত বছরের ৬ নভেম্বর খোলা হয়েছিল। তখন সেখান থেকে উঠেছিল ৩ কোটি ৭ লাখ ১৭ হাজার ৫৮৫ টাকা এবং বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালঙ্কার।
আর ও পড়ুন সুন্দরবনে নিখোঁজ ব্যবসায়ীর রক্তাক্ত মৃতদেহ উদ্ধার
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের মসজিদের দান বাক্স থেকে মিলল ৩ কোটি ৭৮ লাখ টাকা । বাংলাদেশে কিশোরগঞ্জের বিখ্যাত ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদে ঘটল এক অদ্ভুত ঘটনা। প্রতি তিন মাস পরপর দান বাক্সগুলো খোলা হয়।কিন্তু করোনা আবহে ৪ মাস ৬ দিন খোলা হয়নি।তাই শনিবার সকালে দান বাক্সগুলো খোলা হয়। আর তা খুলে তার ভেতরের জিনিস দেখেই চক্ষু চড়কগাছ সকলের।কারণ,দান বাক্সগুলো থেকে পাওয়া গেল ১৫ বস্তা টাকা। দিনভর গণনা করা হয়েছে সেই টাকা। গণনা শেষে দেখা গেল রেকর্ড ব্রেক হয়ে গেছে। দানবাক্স গুলো থেকে প্রাপ্ত টাকার পরিমাণ ৩ কোটি ৭৮ লাখ ৫৩ হাজার ২৯৫ টাকা।
এই টাকা পাওয়ার কথাটি সংবাদমাধ্যমকে জানান কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শামীম আলম। এই টাকা গণনার কাজে ছিলেন কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক নাজমুল ইসলাম সরকার, ৮ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রূপালী ব্যাংকের কিশোরগঞ্জ শাখার মহাব্যবস্থাপক ও শাখা প্রধান রফিকুল ইসলাম, সিবিএ নেতা আনোয়ার পারভেজসহ অন্যান্য কর্মকর্তা, ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য এবং মসজিদ কমপ্লেক্সে অবস্থিত মাদ্রাসা ও এতিমখানার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। প্রসঙ্গত এই পাগলা মসজিদের ৮টি দানবাক্স সর্বশেষ গত বছরের ৬ নভেম্বর খোলা হয়েছিল। তখন সেখান থেকে উঠেছিল ৩ কোটি ৭ লাখ ১৭ হাজার ৫৮৫ টাকা এবং বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালঙ্কার।