Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
Get to know some of the scariest birds in the country and abroad

দেশ বিদেশের ভয়ঙ্কর কিছু পাখির বিষয়ে জেনে রাখুন

দেশ বিদেশের ভয়ঙ্কর কিছু পাখির বিষয়ে জেনে রাখুন

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
বিষয়ে

দেশ বিদেশের ভয়ঙ্কর কিছু পাখির বিষয়ে জেনে রাখুন।  আকাশে পাখিদের উড়ন্ত যাত্রা দেখে কার না ভালো লাগে। পশুপ্রেমী মানুষ গুলোর জন্য সে তো এক অন্যরকম ভালো লাগা। সাধারণত আমাদের মধ্যে অনেকেই আবার শখ করে টিয়া, ময়না, শালিকের মতো পাখিদের নিজ গৃহে পুষে থাকি। কিন্তু পৃথিবীতে এমনও কিছু পাখি রয়েছে যাদের আক্রমণে মারাত্মক রকম জখম হওয়া, এমনকি মৃত্যুও পর্যন্ত হতে পারে।

 

অস্ট্রেলিয়ান ম্যাগপাই: বিশ্বের বিপজ্জনক পাখি গুলোর মধ্যে অন্যতম হল ম্যাগপাই। এই পাখি অস্ট্রেলিয়ার তৃণভূমিতে দেখা যায়। এরা সবচেয়ে বেশি আক্রমণাত্মক করে যখন তারা নিজেদের বাসা তৈরি করে থাকে। তখন এদের থেকে যথাসম্ভব দূরে থাকা উচিত, শিশুদের তো কাছে ঘেঁষতে দেওয়াও যাবে না।

 

বারড আউল: উত্তর আমেরিকার দেখা মেলে এ পাখিটির। বনাঞ্চলই এদের পছন্দ। নিশাচর এই প্রাণীটি ওড়ার সময় শব্দ হয় না।তাদের ডানার গঠন এমন যে ঘন জঙ্গলেও তাদের উড়ে বেড়ানোর শব্দ পাওয়া যায় না। এটি গোলমাথা বিশিষ্ট এক প্রকার পেঁচা। কোনও ভাবে যদি তাদেরকে বিরক্ত করা হয় তখন তারা ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠে এবং ধারালো নখ দিয়ে মানুষের মাথায় আক্রমণ করে।

 

রেড-টেলড হক: নামেই তার শারীরিক গঠণ সম্পর্কে ধারণা চলে আসে। এটি এমন এক ধরনের বাজপাখি যার লেজের রং লাল। মূলত পাখির এ জাতের দেখা পাওয়া যায় উত্তর আমেরিকায়। খুব একটা বিপজ্জনক না হলেও এদের নিজস্ব এলাকা রয়েছে যেখানে ঢুকে পড়লে আপনার বিপদ অবধারিত। এদের খোলামেলা জায়গা বেশ পছন্দের। এমনিতে এরা এদের তীক্ষ্ণ নখের আঘাতে প্রাণ নিয়ে সংশয়।

 

আর ও পড়ুন       রাজ্যে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৬ হাজারের গন্ডি পার করে ফেললো

 

ল্যামারজেইয়ার: দক্ষিণ এশিয়া ছাড়াও দক্ষিণ ইউরোপ ও আফ্রিকা মহাদেশের দক্ষিণ অংশ হল এদের বিচরণভূমি। শকুনদের মধ্যে সবচেয়ে পুরনো প্রজাতি হল এরা। এদের প্রিয় খাদ্য হল হাড়। বড় বড় হাড় এরা পাথরের উপরে আছড়ে ফেলে তার ভিতরের অংশের মজ্জা বার করে খায়। এরা তাদের ডানাদ্বয় গ্লাইডারের মতো ব্যবহার করে পাহাড়ের উঁচু অংশ থেকে এরা দ্রুত নেমে আসে। তাদের নিকটে মানুষ থাকলে এরা আক্রমণ চালায়।

 

স্নোয়ি আউল: উত্তর মেরুর কাছে তুন্দ্রা অঞ্চলে এদের দেখা যায় এই প্রাণীটিকে। পেঁচাদের মধ্যে স্নোয়ি আউল সবচেয়ে সুন্দর প্রাণী। লক্ষ্মীপেঁচার মতো দুধসাদা পালক থাকে। তার উপরে থাকে ধূসর পালক। তুন্দ্রা অঞ্চলের শেয়াল, জিগর প্রভৃতি প্রাণী শিকার করে এরা খায়। বর্তমানে প্রাণীটি প্রায় বিলুপ্তির পথে। মানুষের শত্রু না হলেও মানুষই প্রাণীটিকে বিলুপ্তির দিকে ঠেলে দিচ্ছে। তবে এরাও নিজেদের চলাচলের জায়গায় কাউকে দেখলে তারাও আক্রমণ করে থাকে। এরা মাথা ও চোখ লক্ষ্য করে হামলা করে।

 

মিউট সোয়ান: এরা সম্পূর্ণ ভাবেই রাজহাঁসের মতোই দেখতে। সাধারণত ইউরোপেই এদের দেখা মেলে। মজার ব্যপার হলো, এরা তাদের দুপাশের ডানা মেললে তা প্রায় আড়াই মিটার ছড়িয়ে পড়ে। এমনিতে এরা নিরুপদ্রব, থাকে জলাশয়ে। শরৎকালে এদের আশে পাশে যাওয়া উচিত নয়। কারণ এসময় তাদের বাসা বাঁধার সময়। আর শিস দিলে এরা তেড়ে এসে চঞ্চুর খোঁচা-কামড় তো দেয়ই, সঙ্গে ডানার ঝাপটা। যার ফলে গুরুতর আহত হওয়ার আশঙ্কা থাকে, অন্ধও হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

 

উটপাখি: ডানা থাকলেও উড়তে পারে না অস্ট্রিচ, এদের সোজা বাংলায় বলা যায় উটপাখি। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় এ পাখির প্রধান অস্ত্র হল পা। ছ’ফুট লম্বা দেড়শো কেজি ওজনের শরীরের ভার সামনে রেখে যে পাখি তীব্র গতিতে ছুটে চলা পাখির একটি লাথিই যথেষ্ঠ মানুষের মৃত্যুর জন্য। এদের আক্রমণ মানেই মারাত্মক রকম জখম হওয়া, এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top