ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসন নিয়ে ‘দোদুল্যমান’ ভারত, বাইডেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসন ইস্যুতে কোয়াড গ্রুপের দেশগুলোর মধ্যে কেবল ভারতই ‘কিছুটা দোদুল্যমান’ অবস্থায় রয়েছে। এ কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ভারত রাশিয়া ও পশ্চিমা দেশগুলোর মধ্যে ভারসাম্য রক্ষার চেষ্টা করছে। মঙ্গলবার আল জাজিরা এ খবর জানিয়েছে। ইউক্রেনে আগ্রাসনের জেরে যুক্তরাষ্ট্র, জাপান ও অস্ট্রেলিয়ার মতো কোয়াড দেশগুলো রাশিয়ার ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। তবে একই পথে হাঁটেনি ভারত।
আর ও পড়ুন হনুমানের আতঙ্কে ছাদ থেকে পড়ে মৃত্যু হল এক বৃদ্ধার
তারা রাশিয়ার ওপর কোনো নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেনি; এমনকি ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসনের নিন্দা জানানো থেকেও বিরত থাকে তারা। রাশিয়ার সামরিক সরঞ্জামের সবচেয়ে বড় আমদানিকারক দেশ ভারত। স্থানীয় সময় সোমবার ব্যবসায়ীদের সঙ্গে এক বৈঠকে বাইডেন বলেন, আগ্রাসনের জবাবে ন্যাটো ও প্যাসিফিক জোট এক্যবদ্ধ রয়েছে। এ সময় তিনি জানান, কোয়াড দেশগুলোর মধ্যে ভারত ‘কিছুটা দোদুল্যমান’ অবস্থায় রয়েছে। পুতিনের আগ্রাসনকে কেন্দ্র করে জাপান ও অস্ট্রেলিয়া বেশ শক্ত অবস্থানে আছে।’ গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে সামরিক আগ্রাসন শুরু করে রাশিয়া। দেশটির রাজধানী কিয়েভসহ বিভিন্ন শহরে গোলা ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করে রুশ বাহিনী।
যুদ্ধে দুই পক্ষেরই ব্যাপক প্রাণহানীর খবর পাওয়া যাচ্ছে। জাতিসংঘ বলছে, যুদ্ধের কারণে ইতোমধ্যে ইউক্রেন ছেড়ে অন্য দেশে আশ্রয় নিয়েছেন এক কোটিরও বেশি মানুষ। সূত্র জানায়, রাশিয়ার সীমান্তবর্তী ইউক্রেনের শহরগুলো ঘিরে রেখেছে রুশ সামরিক বাহিনী; হামলা চলছে ইউক্রেনের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর খারকিভেও। ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের পাশে অবস্থান করছে রুশ বাহিনীর ৪০ মাইল দীর্ঘ একটি বহর। তারা যে কোনো সময় শহরটিতে হামলা চালাতে পারে। রাশিয়ার গোলা ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় খারকিভ, মারিওপল শহরে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি ও প্রাণহানীর খবর পাওয়া যাচ্ছে।
উল্লেখ্য, ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসন নিয়ে ‘দোদুল্যমান’ ভারত, বাইডেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসন ইস্যুতে কোয়াড গ্রুপের দেশগুলোর মধ্যে কেবল ভারতই ‘কিছুটা দোদুল্যমান’ অবস্থায় রয়েছে। এ কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ভারত রাশিয়া ও পশ্চিমা দেশগুলোর মধ্যে ভারসাম্য রক্ষার চেষ্টা করছে। মঙ্গলবার আল জাজিরা এ খবর জানিয়েছে। ইউক্রেনে আগ্রাসনের জেরে যুক্তরাষ্ট্র, জাপান ও অস্ট্রেলিয়ার মতো কোয়াড দেশগুলো রাশিয়ার ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। তবে একই পথে হাঁটেনি ভারত।