ইউক্রেন-রোমানিয়া সীমান্তে প্রবল শৈত্যপ্রবাহে আটকে বহু ছাত্র-ছাত্রী । যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেন থেকে কিছু ছাত্র-ছাত্রীদের দেশে ফেরানো হলেও এখনও প্রবল শৈত্যপ্রবাহে চরম কষ্টে ইউক্রেন-রোমানিয়া সীমান্তে দাঁড়িয়ে দেশে ফেরার প্রহর গুনছে বহু ছাত্র-ছাত্রী। এই সব ছাত্রদের পাঠানো ভিডিও বার্তা তে তারা স্পষ্ট করে যে রোমানিয়া সীমান্তে ভারতীয় দূতাবাসের কোনও প্রতিনিধি না থাকার কারনে তারা সঙ্কটে।
এই ডাক্তারি পড়ুয়াদের কথায় এই মুহুর্তে ইউক্রেন-রোমানিয়া সীমান্তে প্রবল ঠান্ডা, তাপমাত্রার পরিমান -২° সেন্টিগ্রেড। আর এই ঠান্ডায় প্রান বাঁচাতে তারা সীমান্তের একটি পেট্রোল পাম্পে দাঁড়িয়ে আছে বলেও দাবী এই ছাত্রদের। বকলকাতার বাসিন্দা ডাক্তারি পড়ুয়া সেখ মিখাইল আলম এই ভিডিও বার্তা পাঠায়।তার দাবী ভারতীয় দুতাবাসের পক্ষ থেকে প্রতিনিধিরা এসে তাদের দেশে ফেরানোর উদ্যোগ নিক।এই ছাত্ররা নেহা খান,জিনত আলমদের তারা যুবতী বলে আগে ইউক্রেন-রোমানিয়া সীমান্তে পাঠানোর ব্যবস্থায় শুধু করেনি ওই যুবতীদের লাগেজও তারা বহন করছে।নেহা,জিনত রা বিমানে ফিরছে।
আর ও পড়ুন রাশিয়ার বিজ্ঞাপন-ভিত্তিক আয়ের পথ বন্ধ করল গুগল
কিন্তু এখন দেশে ফেরার জন্য যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনের প্রাকৃতিক প্রতিকূলতাতে ছটফট করছে রোমানিয়া সীমান্তে সেখ মিখাইল আলমদের মত কয়েকশো ডাক্তারি পড়ুয়ারা।স্থানীয় একটি কাফে থেকেও ছাত্র-ছাত্রীদের বের করে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ ছাত্রদের। প্রায় ৫০০-৬০০ জন ছাত্র-ছাত্রী এই মুহুর্তে ইউক্রেন-রোমানিয়া সীমান্তে প্রবল ঠান্ডায় দাঁড়িয়ে আতঙ্কের প্রহর গুনছে।আর,তাদের আবেদন যে ভারতীয় দূতাবাসের প্রতিনিধিরা দ্রুত তাদের রোমানিয়াতে নিয়ে গিয়ে তাদের নিজেদের জন্মভুমিতে ফেরানোর উদ্যোগ নিক।
উল্লেখ্য, ইউক্রেন-রোমানিয়া সীমান্তে প্রবল শৈত্যপ্রবাহে আটকে বহু ছাত্র-ছাত্রী। যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেন থেকে কিছু ছাত্র-ছাত্রীদের দেশে ফেরানো হলেও এখনও প্রবল শৈত্যপ্রবাহে চরম কষ্টে ইউক্রেন-রোমানিয়া সীমান্তে দাঁড়িয়ে দেশে ফেরার প্রহর গুনছে বহু ছাত্র-ছাত্রী। এই সব ছাত্রদের পাঠানো ভিডিও বার্তা তে তারা স্পষ্ট করে যে রোমানিয়া সীমান্তে ভারতীয় দূতাবাসের কোনও প্রতিনিধি না থাকার কারনে তারা সঙ্কটে। এই ডাক্তারি পড়ুয়াদের কথায় এই মুহুর্তে ইউক্রেন-রোমানিয়া সীমান্তে প্রবল ঠান্ডা, তাপমাত্রার পরিমান -২° সেন্টিগ্রেড। আর এই ঠান্ডায় প্রান বাঁচাতে তারা সীমান্তের একটি পেট্রোল পাম্পে দাঁড়িয়ে আছে বলেও দাবী এই ছাত্রদের।