ঝাড়গ্রামে ফের দাঁতাল হাতির তাণ্ডবে অতিষ্ঠ গ্রামবাসী। গ্রামবাসীরা হাতিটিকে তাড়া করে জঙ্গলের দিকে পাঠানোর চেষ্টা করলেও হাতিটি ওই এলাকা থেকে কোথাও যেতে চাইছে না। তবে যেভাবে হাতিটি এলাকায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে তাতে বেশ কিছু এলাকায় ফসল ও ঘরবাড়ির ক্ষতির আশঙ্কা করছেন এলাকার বাসিন্দারা।
রবিবার সকালে একটি দাঁতাল হাতি ঝাড়গ্রাম জেলার ঝাড়গ্রাম ব্লকের বাঁধগোড়া অঞ্চলের সাতপাটি এলাকায় ব্যাপক তাণ্ডব চালায়। সাতপাটি গ্রামে তাণ্ডব চালিয়ে দাঁতাল হাতিটি কংসাবতী নদী পেরিয়ে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার মেদিনীপুর সদর ব্লকের ধেড়ুয়া ও চাঁদড়া অঞ্চলের বিভিন্ন গ্রামে গিয়ে তাণ্ডব শুরু করে। যার ফলে ওই দুটি অঞ্চলের গ্রামবাসীরা যথেষ্ট আতঙ্কের মধ্যে রয়েছেন।
পূর্ণবয়স্ক দাঁতাল হাতিটি বিভিন্ন গ্রামের লোকালয়ে ঢুকে খাবারের সন্ধানে তাণ্ডব চালায় বলে গ্রামবাসীরা জানান । গ্রামবাসীরা হাতিটিকে তাড়া করে জঙ্গলের দিকে পাঠানোর চেষ্টা করলেও হাতিটি ওই এলাকা থেকে কোথাও যেতে চাইছে না। যার ফলে চিন্তায় পড়েছেন ওই এলাকার বাসিন্দারা। বিষয়টি বনদপ্তর কে জানানো হয়। খবর পেয়ে বনদপ্তর এর পক্ষ থেকে ঘটনাস্থলে এসে বন দফতরের কর্মীরা হাতিটিকে জঙ্গলের দিকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে।
আর ও পড়ুন করোনায় আক্রান্ত টলিউড অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত
তবে যেভাবে হাতিটি এলাকায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে তাতে বেশ কিছু এলাকায় ফসল ও ঘরবাড়ির ক্ষতির আশঙ্কা করছেন এলাকার বাসিন্দারা। বনদপ্তর এর পক্ষ থেকে ওই এলাকার গ্রামবাসীদের সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে সন্ধ্যার পর বাড়ির বাইরে বেরোতে নিষেধ করা হয়েছে। ওই দাঁতাল হাতির গতি বিধির উপর বন দপ্তরের কর্মীরা নজরদারি শুরু করেছে। তা সত্বেও ওই এলাকার বাসিন্দারা হাতির হামলার আশংকায় আতংকের মধ্যে রয়েছেন বলে গ্রামবাসীরা জানান।
উল্লেখ্য, ঝাড়গ্রামে ফের দাঁতাল হাতির তাণ্ডবে অতিষ্ঠ গ্রামবাসী। গ্রামবাসীরা হাতিটিকে তাড়া করে জঙ্গলের দিকে পাঠানোর চেষ্টা করলেও হাতিটি ওই এলাকা থেকে কোথাও যেতে চাইছে না। তবে যেভাবে হাতিটি এলাকায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে তাতে বেশ কিছু এলাকায় ফসল ও ঘরবাড়ির ক্ষতির আশঙ্কা করছেন এলাকার বাসিন্দারা।রবিবার সকালে একটি দাঁতাল হাতি ঝাড়গ্রাম জেলার ঝাড়গ্রাম ব্লকের বাঁধগোড়া অঞ্চলের সাতপাটি এলাকায় ব্যাপক তাণ্ডব চালায়। সাতপাটি গ্রামে তাণ্ডব চালিয়ে দাঁতাল হাতিটি কংসাবতী নদী পেরিয়ে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার মেদিনীপুর সদর ব্লকের ধেড়ুয়া ও চাঁদড়া অঞ্চলের বিভিন্ন গ্রামে গিয়ে তাণ্ডব শুরু করে। যার ফলে ওই দুটি অঞ্চলের গ্রামবাসীরা যথেষ্ট আতঙ্কের মধ্যে রয়েছেন।