Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
কাল অধিবেশনে ভাগ্য নির্ধারণ হবে ইমরান খানের

কাল অধিবেশনে ভাগ্য নির্ধারণ হবে ইমরান খানের

কাল অধিবেশনে ভাগ্য নির্ধারণ হবে ইমরান খানের

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

কাল অধিবেশনে ভাগ্য নির্ধারণ হবে ইমরান খানের। রাত পোহালেই বসবে পাকিস্তানের পার্লামেন্ট অধিবেশন। আদালতের রায়ে অনেকটা বাধ্য হয়েই জাতীয় পরিষদের এ অধিবেশন বসছে। এ অধিবেশনে ভাগ্য নির্ধারণ হবে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের। জানা যাবে তিনি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী থাকছেন কি না। বিরোধীদের আনা অনাস্থা প্রস্তাবের ওপর ওই ভোটাভুটিতে ইমরান হেরে যেতে পারেন, এমনটাই মনে করা হচ্ছে। এতে তাকে হারাতে হবে প্রধানমন্ত্রীত্ব। ইমরান খানের জোটের কয়েকটি শরিক দল ইতোমধ্যে তার ওপর থেকে সমর্থন উঠিয়ে নিয়েছে।

 

এতে অনাস্থা ভোটে তার হেরে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। পাকিস্তানের প্রভাবশালী দৈনিক দ্য ডন অনলাইনের প্রতিবেদনে শুক্রবার বলা হয়, শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার মধ্যে জাতীয় পরিষদের অধিবেশন পুনরায় আহ্বান করার নির্দেশ দিয়েছে পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট। আদালত বলছে, প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাবের সমাপ্তি ছাড়া অধিবেশন স্থগিত করা যাবে না। এর আগে বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্ট ইমরান খানের বিরুদ্ধে আনা অনাস্থা প্রস্তাব খারিজ করার জন্য ডেপুটি স্পিকারের রায় বাতিল করে।

 

সেইসঙ্গে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শে প্রেসিডেন্টের দ্বারা পরবর্তী পার্লামেন্ট অধিবেশন ভেঙে দেয়ার সিদ্ধান্তও বাতিল করে। সুপ্রিম কোর্টের পাঁচ বিচারক সর্বসম্মতভাবে এ দুই রায়ের পক্ষে ভোট দিয়েছেন। আদালত সংক্ষিপ্ত আদেশে বলছে, ডেপুটি স্পিকারের রায় ‘সংবিধান ও আইনের পরিপন্থী এবং এতে কোন আইনি প্রভাব নেই।’ সুপ্রিম কোর্ট আদেশে আরও বলেছে, প্রেসিডেন্ট ড. আরিফ আলভির জাতীয় পরিষদ ভেঙে দেয়ার সিদ্ধান্তও ‘সংবিধান ও আইনের পরিপন্থী এবং এতে আইনি প্রভাব নেই।’

আরও পড়ুন – সঙ্গমের সময় মহিলাদের কোন দিকে খেয়াল রাখেন পুরুষরা?

পাকিস্তানের সংবিধানের ৫৮ অনুচ্ছেদের ধারা (১) এর কথা উল্লেখ করে আদেশে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রপতিকে জাতীয় পরিষদ ভেঙে দেয়ার পরামর্শ দিতে পারেন না। এর পরই আদালত পার্লামেন্টের অধিবেশন অব্যহত রাখতে বলে। আদালত বলেছে, ‘(জাতীয়) পরিষদ সর্বদা বিদ্যমান ছিল, থাকবে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।’

 

আদালতের আদেশ প্রধানমন্ত্রী ও তার মন্ত্রিসভাকে তাদের পদে পুনর্বহাল করেছে। আদেশে বলা হয়, ‘পূর্বোক্তগুলোর ফলস্বরূপ, ঘোষণা করা হয় যে প্রধানমন্ত্রী এবং ফেডারেল মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপদেষ্টা ইত্যাদি তাদের নিজ নিজ অফিসে পুনরায় কার্যক্রম চালিয়ে যাবেন।’ প্রসঙ্গত, পাকিস্তানের ইতিহাসে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত কোনো প্রধানমন্ত্রী মেয়াদ পূর্ণ করতে পারেননি।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top