অনলাইনে কেনাকাটা করে প্রতারিত যুবক-যুবতী

অনলাইনে কেনাকাটা করে প্রতারিত যুবক-যুবতী

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
অনলাইনে

অনলাইনে কেনাকাটা করে প্রতারিত যুবক-যুবতী। অনলাইনে বিভিন্ন জিনিস কেনার জন্য টাকা পাঠিয়ে প্রতারিত হল যুবক-যুবতীরা। নদীয়ার চাকদহ থানার পালপাড়ার এক যুবতী সুমনা রায়চৌধুরী নামে অনলাইনে ফেসবুক পেজের মাধ্যমে বিভিন্ন জিনিস কেনার জন্য মানুষের উদ্দেশ্যে বিজ্ঞাপন করে।

 

ফেসবুক পেজের মাধ্যমে সেই সুমনা রায়চৌধুরীর বিজ্ঞাপন দেখে উদ্বুদ্ধ হয় রাজ্যের নানা প্রান্তের বহু যুবক যুবতীরা। যুবক-যুবতীরা ফেসবুক পেজে সুমনা রায় চৌধুরীর সঙ্গে যোগাযোগ করলে… প্রত্যেকটি প্রোডাক্ট এর মূল্য আগে পেমেন্ট করার জন্য বলেন সুমনা রায় চৌধুরী।

 

সেই অনুপাতেই রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষেরা সুমনা রায় চৌধুরী অ্যাকাউন্ট নাম্বারে প্রোডাক্টের ন্যায্যমূল্য পাঠিয়ে দেন। অর্থ প্রদান করার পর দিনের পর দিন কেটে গেলেও কোনরকমে কোন প্রোডাক্ট ওই মানুষদের কাছে না পৌঁছানোয়, অবশেষে আজ নদীয়া চাকদহ থানাতে এসে তারা পুলিশ প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়। এমনই অভিযোগ করলেন প্রতারিত হওয়া রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত মানুষেরা।

 

আর ও পড়ুন    স্কুল ছুট ঠেকাতে শিশুদের নিয়ে মেদিনীপুরে আনন্দ পাঠশালা 

 

প্রতারিত হওয়া দের মধ্যে বসিরহাট থেকে এসেছে শ্যামলী দাস। তিনি 6100 টাকা দিয়ে বিভিন্ন প্রোডাক্ট বুক করেছিল সুমনা রায় চৌধুরীর কাছে…. কিন্তু সেই প্রোডাক্ট দীর্ঘদিন যাবৎ তার বাড়িতে না পৌঁছাতেই, তিনি বুঝতে পারেন যে প্রতারিত হয়েছেন।

 

এর পর অবশেষে আজ নদীয়া চাকদহ থানা এসে তিনি পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে কথাবার্তা বলেছেন এমনই জানিয়েছেন আমাদেরকে। আগামী দিনে যাতে এই অর্থ ফেরত পায় তার জন্য যথাযথ ব্যবস্থা করবেন বলেও পুলিশ আশ্বাস দিয়েছে জানান শ্যামলী দাস।

 

উল্লেখ্য, অনলাইনে কেনাকাটা করে প্রতারিত যুবক-যুবতী। অনলাইনে বিভিন্ন জিনিস কেনার জন্য টাকা পাঠিয়ে প্রতারিত হল যুবক-যুবতীরা। নদীয়ার চাকদহ থানার পালপাড়ার এক যুবতী সুমনা রায়চৌধুরী নামে অনলাইনে ফেসবুক পেজের মাধ্যমে বিভিন্ন জিনিস কেনার জন্য মানুষের উদ্দেশ্যে বিজ্ঞাপন করে। ফেসবুক পেজের মাধ্যমে সেই সুমনা রায়চৌধুরীর বিজ্ঞাপন দেখে উদ্বুদ্ধ হয় রাজ্যের নানা প্রান্তের বহু যুবক যুবতীরা। যুবক-যুবতীরা ফেসবুক পেজে সুমনা রায় চৌধুরীর সঙ্গে যোগাযোগ করলে… প্রত্যেকটি প্রোডাক্ট এর মূল্য আগে পেমেন্ট করার জন্য বলেন সুমনা রায় চৌধুরী। সেই অনুপাতেই রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষেরা সুমনা রায় চৌধুরী অ্যাকাউন্ট নাম্বারে প্রোডাক্টের ন্যায্যমূল্য পাঠিয়ে দেন।

 

অর্থ প্রদান করার পর দিনের পর দিন কেটে গেলেও কোনরকমে কোন প্রোডাক্ট ওই মানুষদের কাছে না পৌঁছানোয়, অবশেষে আজ নদীয়া চাকদহ থানাতে এসে তারা পুলিশ প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়। এমনই অভিযোগ করলেন প্রতারিত হওয়া রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত মানুষেরা।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top