অনলাইন এডমিশন সম্বন্ধে বিকাশ ভবনে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু

অনলাইন এডমিশন সম্বন্ধে বিকাশ ভবনে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

অনলাইন এডমিশন সম্বন্ধে বিকাশ ভবনে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। আজকে আমাদের রাজ্যের তিরিশটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের সঙ্গে মিটিং ছিল। কথা প্রসঙ্গে ওনারা জানালেন যে কোভিডের পর নতুন যে অনলাইন সিস্টেম সেটাতে, সরগত হতে উনাদের আরও পাঁচ থেকে ছয় মাস সময় লাগবে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে সিবিএসই, আইসিএসই এবং হাই সেকেন্ডারি রেজাল্ট বেরিয়ে গেছে। যেহেতু উপাচার্যরা অসুবিধা আছে বলছেন, মাস পাঁচ ছয় দফার করা মানে এটা পরবর্তী সেশানে চলে যাওয়া,।

 

তাই আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম, নতুন সিস্টেমে যদি ওনাদের অসুবিধে হয় তাহলে এ বছরটা হবে না। সামনের বছর থেকে আমরা এটা লাগু করব। আমরা মুখ্যমন্ত্রীর অনুমোদন নিয়ে গিয়েছিলাম কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে সমস্যা হচ্ছে, উপাচার্যরা নির্ভুল হতে চাইছে। কোন বিশ্ববিদ্যালয় ভুল হলে যেহেতু এটা দপ্তরের তৈরি করা গাইডলাইন তাই এটা দপ্তরের ঘরে এসেই পড়বে। যাদের দিয়ে কাজটা হবে তারা যতক্ষণ না নির্ভুল নিশ্চিত করতে পারছেন, কোন তত্ত্বকে আরোপ করে লাভ নেই। সেজন্য আমরা যে অব্যবহিত বাস্তবতা যে গ্রাউন্ড রিয়েলিটি, সেটার সঙ্গে মানানসই করে আমরা এই সিদ্ধান্ত নিলাম।

 

*রাজ্যপালের টুইট সম্বন্ধে

এটা কুয়াইট আনফরচুনেট। কে কি টুইট করবেন সেটা নিয়েও আমাদের কথা হলো। আমি আবারও বলব উনি আমাদের রাজ্যপাল কোন নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলের নয়। উনি রাজ্যের রাজ্যপাল, কনস্টিটিউশনাল হেড। ফলে আমরা যে কথাগুলো দলগতভাবে ওনাকে বলে এলাম, সেই বিষয়ে একটি বাক্য না লিখে উনি যদি একতরফা এই ভাবে লেখেন, আমি এটাকে দুর্ভাগ্যজনকই বলবো। আমরাও চাইবো যে আইনের শাসন হোক এবং উনি সবার রাজ্যপাল হয়ে উঠুন।

 

*দমদমে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর
মধ্যে সংঘর্ষ সম্বন্ধে

এটা আমি শুনলাম, এখনো সেরকম খবর পাইনি যদি এটা হয় তাহলে কঠোর হাতে দমন করবো।

*মুখ্যমন্ত্রীর সভায় চাকরি চাই
প্ল্যাকার্ড নিয়ে উপস্থিত হওয়ার
বিষয় সম্বন্ধে

চাকরি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী যা বলার আজকে বলেছেন। মুখ্যমন্ত্রী কথা বলার পর আমার কথা বলা আর শোভা পায় না।,

 

*অনলাইন ব্যবস্থা নিয়ে মূল
আপত্তির বিষয়

প্রায় 10 থেকে 12 জন উপাচার্য আপত্তি করেছেন। আপত্তি করেছেন মানে ওনারা ওনাদের সংসারের কথা জানিয়েছেন। উনাদের মনে হচ্ছে ভুল হয়ে যেতে পারে। যেহেতু এটা পরীক্ষার রেজাল্ট বেরোনোর পর শুরু হয়েছে তাই আরো নিশ্চিত হতে আরো পাঁচ মাস সময় পেলে ভালো হয়। সেটা কাদের কি অসুবিধা আছে , সংশ্লিষ্ট উপাচার্যদের সাথে আপনারা কথা বলতে পারেন।

আরও পড়ুন – তৃণমূল পরিচালিত পঞ্চায়েতে দুর্নীতি,বিক্ষোভে সামিল বাম

*ত্রিপুরায় তৃণমূলকে নিয়ে
অভিনন্দন যাত্রা সম্বন্ধে

এরকম অভিনন্দন যাত্রা আমরা বিজেপি কে কেন্দ্র করে পশ্চিমবঙ্গে প্রত্যেকটা ইলেকশনের পর বার করতে পারি। বিজেপি কে অভিনন্দন জানিয়ে যে তাদের শতাংশের হার ক্রমশ তলানিতে যাচ্ছে। আমার মনে হয় গণতন্ত্রে আমাদের নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় যেটা বলেছেন ত্রিপুরা নিয়ে, যে মানুষের রায় আমরা মাথা পেতে নিচ্ছি, কিন্তু গণতন্ত্রের লড়াইয়ে আমরা ভোট কত পাচ্ছি, সেটা সত্যিই বড় কথা নয়। আমরা মানুষের সঙ্গে থাকছে কিনা আমরা মানুষের পাশে থাকছি কিনা। ত্রিপুরায় যেভাবে অত্যাচার করা হয়েছে মানুষদের প্রত, যেভাবে ভোট লুট করা হয়েছে, যেভাবে ভোটের দিন সন্ত্রাস চালানো হয়েছে ধারাবাহিক নিরবিচ্ছিন্ন। সেখানে আর তো মানুষ সন্ত্রস্ত মানুষের পাশে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল তৃণমূল কংগ্রেস আছে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top