অন্ধকারে ডুবে রয়েছে গ্রাম, জমি জটে আজও আজও পৌঁছয় নি এই গ্রামে । দশ বছর ধরে বিদ্যুৎ পৌঁছয় নি পান্ডুয়ার বেড়লা গয়লা পুকুর পাড়ায়। ১৫ থেকে ১৬ টি পরিবার এখন চরম দুর্দশার মধ্যে দিন কাটছে। স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্যর বাগান এখন তাদের ভরসা। ইতিমধ্যে এলাকা পরিদর্শন করে গেছেন জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ ও বিদ্যুৎ দপ্তরের আধিকারিকরা।
স্থানীয়দের অভিযোগ, একদিকে দুই শরিক বিবাদ অন্যদিকে রাস্তার উপর দিয়ে গেছে তেত্রিশ হাজার ভোল্টের ইলেকট্রিকের তার। ফলে সেই কারণেই এখনও বিদ্যুৎ পৌঁছায়নি এই এলাকায়। পঞ্চায়েত থেকে শুরু করে প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে জানিয়েছেন তারা । কবে বিদ্যুৎ পৌঁছবে সেই আশাতেই দিন গুনছে পরিবারগুলি । তাদের আরো অভিযোগ, রাত হলেই বিভিন্ন পোকামাকড়ের উপদ্রব বারে, রয়েছে সাপেরও আতঙ্ক। তাদের একটাই দাবি এলাকায় পৌঁছোক বিদ্যুৎ।
স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য নিমাই সরকার জানান, জায়গার সমস্যার থাকায় এতদিন বিদ্যুৎ পৌঁছয়নি। বিদ্যুতের অভাবে সমস্যায় পড়তে হয় এলাকার বাসিন্দাদের। রাস্তা নিয়ে দুই পরিবারের বিবাদ তাতেই বিরুদ্ধে কেস করা হয়। ওই এলাকায় দুই পরিবারের জায়গা ছাড়া থাকলে দুই পরিবার তারা জায়গা ছাড়তে রাজি নয়, সেই কারণে এলাকায় বিদ্যুৎ পৌঁছছে না।
আরও পড়ুন – শুভেন্দু অধিকারী আগে নিজের লোকেদের সামলাক
উল্লেখ্য, অন্ধকারে ডুবে রয়েছে গ্রাম, জমি জটে আজও আজও পৌঁছয় নি এই গ্রামে । দশ বছর ধরে বিদ্যুৎ পৌঁছয় নি পান্ডুয়ার বেড়লা গয়লা পুকুর পাড়ায়। ১৫ থেকে ১৬ টি পরিবার এখন চরম দুর্দশার মধ্যে দিন কাটছে। স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্যর বাগান এখন তাদের ভরসা। ইতিমধ্যে এলাকা পরিদর্শন করে গেছেন জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ ও বিদ্যুৎ দপ্তরের আধিকারিকরা।
স্থানীয়দের অভিযোগ, একদিকে দুই শরিক বিবাদ অন্যদিকে রাস্তার উপর দিয়ে গেছে তেত্রিশ হাজার ভোল্টের ইলেকট্রিকের তার। ফলে সেই কারণেই এখনও বিদ্যুৎ পৌঁছায়নি এই এলাকায়। পঞ্চায়েত থেকে শুরু করে প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে জানিয়েছেন তারা । কবে বিদ্যুৎ পৌঁছবে সেই আশাতেই দিন গুনছে পরিবারগুলি । তাদের আরো অভিযোগ, রাত হলেই বিভিন্ন পোকামাকড়ের উপদ্রব বারে, রয়েছে সাপেরও আতঙ্ক। তাদের একটাই দাবি এলাকায় পৌঁছোক বিদ্যুৎ।
স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য নিমাই সরকার জানান, জায়গার সমস্যার থাকায় এতদিন বিদ্যুৎ পৌঁছয়নি। বিদ্যুতের অভাবে সমস্যায় পড়তে হয় এলাকার বাসিন্দাদের। রাস্তা নিয়ে দুই পরিবারের বিবাদ তাতেই বিরুদ্ধে কেস করা হয়। ওই এলাকায় দুই পরিবারের জায়গা ছাড়া থাকলে দুই পরিবার তারা জায়গা ছাড়তে রাজি নয়, সেই কারণে এলাকায় বিদ্যুৎ পৌঁছছে না।