অপহৃত শিশু কন্যাকে বাবা মা’র কোলে ফিরিয়ে দিল পুলিশ

অপহৃত শিশু কন্যাকে বাবা মা’র কোলে ফিরিয়ে দিল পুলিশ

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
অপহৃত

ডায়মন্ডহাবরারের পর বসিরহাট। অপহৃত শিশু কন্যাকে বাবা মা’র কোলে ফিরিয়ে দিল পুলিশ। অপহরণের‌ আট ঘণ্টা মধ্যে জীবিত শিশুকন্যা ফিরে পেল মা-বাবা। সাড়ে চার লক্ষ টাকা মুক্তিপণ খুনের হুমকি, মায়ের কোলে ফিরিয়ে দিলো শিশুকন্যাকে পুলিশ। উত্তর ২৪ পরগনা জেলার  বসিরহাট মাটিয়া থানা খোলাপোতা গ্রাম পঞ্চায়েতের মথুরাপুর গ্রামের ঘটনা মথুরাপুর গ্রামের ঘটনা।

 

গত তিনমাস আগে মুর্শিদাবাদ সাগরদিঘী থানা এলাকা থেকে সোমা বিবিধ বাবা রেজাউল ইসলাম মন্ডল আড়াই বছরের শিশুকন্যাকে নিয়ে কর্মসূত্রে বসিরহাটের মথুরাপুর গ্রামে আসে। এখানে ফেরিওয়ালার কাজ করতো কর্মসূত্রে মথুরাপুর গ্রামে থাকতো। বছর ৩২, এর মইদুল সেখ মাছ ব্যবসায়ী কিন্তু সাগরদিঘী থানা এলাকায় এই ফেরিওয়ালা পরিবারের সঙ্গে তার পূর্ব পরিচিত ছিল।

 

এই পরিবারের সঙ্গে তারা একাধিকবার ফোনে আলাপ চারিতা হয় কারণ মুর্শিদাবাদের সাগরদিঘী থানা এলাকায় একই জায়গায় বসবাস করে এই দুই পরিবার। গতকাল মঙ্গলবার সকালবেলা বসিরহাটের মথুরা পুর গ্রামে আসে মইদুল সোমা বিবি তার শিশুকন্যাকে নিয়ে তখন ভাড়া বাড়িতে ছিলেন বাবা রেজাউল ফেরি করতে বেরিয়েছিল। সেই সুযোগে, তার আড়াই বছরের শিশুকন্যাকে নিয়ে চকলেট খাওয়ার নাম করে অপহরণ করে বলে অভিযোগ। এমনকি ওই শিশুকন্যাকে সাড়ে চার লক্ষ টাকা

 

মুক্তিপণ চেয়ে ফোনে হুমকি দেয়। না দিলে এমনকি খুন করে মৃতদেহ বাড়ি পাঠিয়ে দেবে এই ঘটনার জেরে শিশু কন্যার মা কোন কিছু দিশা না পেয়ে, মাটিয়া থানার পুলিশের দ্বারস্থ হয় বাবা-মা, নড়েচড়ে বসে বসিরহাট পুলিশ জেলা। পুলিশ সুপার জবি থমাসকে এসডিপিও অভিজিত সিনাহা মহাপাত্র, মাটিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত পুলিশ আধিকারিক তাপস ঘোষ এর নেতৃত্বে দুটি দল খুব দ্রুত গঠিত হয়।

 

একটি দল অপহরণকারীর মোবাইল ফোন ট্র্যাক করতে শুরু করে ,প্রথমে জানা যায় তার গন্তব্য ঠিকানা মুর্শিদাবাদ জেলার সাগরদিঘী থানা এলাকায় ওখানকার স্থানীয় পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে যোগাযোগ শুরু করে পুলিশ প্রশাসন, সাগরদিঘী তে পৌঁছাতে অপহরণকারী মইদুল শিশুকন্যাকে ঘিরে ফেলে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মইদুল পালিয়ে যায়, পুলিশ শিশু কন্যাকে উদ্ধার করে।

 

আর ও পড়ুন   পার্কিং চার্জ বৃদ্ধির প্রতিবাদে বনগাঁ রামনগর রোডে অবরোধ

 

পুলিশের কাছে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল ওই শিশুকন্যাকে জীবিত উদ্ধার করে তার বাবা ও মায়ের কোলে ফিরিয়ে দেওয়া। এইচডি ভিডিও অভিজিৎ সিনহা মহাপাত্র বলেন আমাদের প্রথম কাজ ছিল শিশুকন্যাকে জীবিত বাবা ও মায়ের কোলে ফিরিয়ে দেওয়া আমরা দিতে পেয়ে খুব খুশি খুব দ্রুত অভিযুক্ত গ্রেফতার হবে শিশুকন্যা অপহরণের ৮, ঘণ্টা বাদে পুলিশের এই কাজকে রীতিমতো বাহবা দিচ্ছে অপহৃত শিশু কন্যার বাবা-মা।

 

উল্লেখ্য, ডায়মন্ডহাবরারের পর বসিরহাট। অপহৃত শিশু কন্যাকে বাবা মা’র কোলে ফিরিয়ে দিল পুলিশ। অপহরণের‌ আট ঘণ্টা মধ্যে জীবিত শিশুকন্যা ফিরে পেল মা-বাবা। সাড়ে চার লক্ষ টাকা মুক্তিপণ খুনের হুমকি, মায়ের কোলে ফিরিয়ে দিলো শিশুকন্যাকে পুলিশ। উত্তর ২৪ পরগনা জেলার  বসিরহাট মাটিয়া থানা খোলাপোতা গ্রাম পঞ্চায়েতের মথুরাপুর গ্রামের ঘটনা মথুরাপুর গ্রামের ঘটনা।

 

গত তিনমাস আগে মুর্শিদাবাদ সাগরদিঘী থানা এলাকা থেকে সোমা বিবিধ বাবা রেজাউল ইসলাম মন্ডল আড়াই বছরের শিশুকন্যাকে নিয়ে কর্মসূত্রে বসিরহাটের মথুরাপুর গ্রামে আসে। এখানে ফেরিওয়ালার কাজ করতো কর্মসূত্রে মথুরাপুর গ্রামে থাকতো। বছর ৩২, এর মইদুল সেখ মাছ ব্যবসায়ী কিন্তু সাগরদিঘী থানা এলাকায় এই ফেরিওয়ালা পরিবারের সঙ্গে তার পূর্ব পরিচিত ছিল।

 

এই পরিবারের সঙ্গে তারা একাধিকবার ফোনে আলাপ চারিতা হয় কারণ মুর্শিদাবাদের সাগরদিঘী থানা এলাকায় একই জায়গায় বসবাস করে এই দুই পরিবার। গতকাল মঙ্গলবার সকালবেলা বসিরহাটের মথুরা পুর গ্রামে আসে মইদুল সোমা বিবি তার শিশুকন্যাকে নিয়ে তখন ভাড়া বাড়িতে ছিলেন বাবা রেজাউল ফেরি করতে বেরিয়েছিল। সেই সুযোগে, তার আড়াই বছরের শিশুকন্যাকে নিয়ে চকলেট খাওয়ার নাম করে অপহরণ করে বলে অভিযোগ। এমনকি ওই শিশুকন্যাকে সাড়ে চার লক্ষ টাকা

 

মুক্তিপণ চেয়ে ফোনে হুমকি দেয়। না দিলে এমনকি খুন করে মৃতদেহ বাড়ি পাঠিয়ে দেবে এই ঘটনার জেরে শিশু কন্যার মা কোন কিছু দিশা না পেয়ে, মাটিয়া থানার পুলিশের দ্বারস্থ হয় বাবা-মা, নড়েচড়ে বসে বসিরহাট পুলিশ জেলা। পুলিশ সুপার জবি থমাসকে এসডিপিও অভিজিত সিনাহা মহাপাত্র, মাটিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত পুলিশ আধিকারিক তাপস ঘোষ এর নেতৃত্বে দুটি দল খুব দ্রুত গঠিত হয়।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top