পুলিশ কর্মীদের মানসিক অবসাদ দূর করতে উদ্যোগ

পুলিশ কর্মীদের মানসিক অবসাদ দূর করতে উদ্যোগ

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
অবসাদ

পুলিশ কর্মীদের মানসিক অবসাদ দূর করতে উদ্যোগ চন্দননগর কমিশনারেটের। পুলিশ কর্মিদের মানসিক অবসাদ দূর করতে “লেটস্ ওপেন আপ” চালু করল চন্দননগর পুলিশ।এর অর্থ খোলাখুলি কথা বলা।আজ চুঁচুড়া থানায় পুলিশ কর্মিদের নিয়ে লেটস ওপেন আপের সেশন হয়।

 

সেখানে সিপি চন্দননগর পুলিশ অর্নব ঘোষ,ডিপি হেডকোয়ার্টার নিধি রানী,ডিসি চন্দননগর ভিদিত রাজ বুন্দেশ,এসিপি মৌমিত দাস উপস্থিত ছিলেন। চন্দননগর পুলিশ কমিশনার অর্নব ঘোষ বলেন,অনেক সময় দেখা যায় পুলিশ কর্মিরা অবসাদে ভোগেন।তাদের কি কারনে অবসাদ তা কাউকেই বলেন না।কোনো অঘটন ঘটলে তখন জানা যায়।

 

আর ও পড়ুন    লরি ও ট্রাক্টরের সংঘর্ষে মৃত্যু হল ট্রাক্টর চালকের

 

লেটস ওপেন আপের মাধ্যমে পুলিশ কর্মিরা অফিসারদের তাদের সমস্যার কথা বলতে পারবে কোনো সংকোচ না করেই।থানার আইসিরা দেখবেন পুলিশ কর্মিরা কেন অবসাদগ্রস্ত হচ্ছেন।পুলিশের চাকরিতে অনেক রকম চাপ থাকে।২৪ ঘন্টা ডিউটি করতে হয়।দিনের পর দিন বাড়ি ছেরে পরিবার ছেরে থাকতে হয়।এছাড়া অন্য অনেক কারনে অবসাদ হতে পারে।

 

সম্প্রতি শ্রীরামপুর থানার পিয়ারপুর ফাঁড়িতে কনস্টেবল বিশ্বপ্রিয় কুন্ডু ব্যারাকে আত্মঘাতী হন।বিষয়টি তাকে খুব নাড়া দেয় বলেও জানান সিপি।কোনো পুলিশ কর্মি যদি নিজে তার সমস্যার কথা বলতে দিধা করেন।তাহলে তার ব্যারাকের সহকর্মীদের থেকে জানা যেতে পারে।পুলিশ পোশাক থাকলে নীচু তলা উঁচুতলার পুলিশ কর্মির বিভেদ হতে পারে তাই আজ চুঁচুড়া থানায় সাদা পোশাকে পুলিশ কর্মিদের নিয়ে সেশন হয়।

 

আগামী দিনে চন্দননগর পুলিশের সব থানায় হবে।চন্দননগর পুলিশ আধিকারীকরা পুলিশ কর্মিদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলেন।কারো কোনো সমস্যা হলে আধিকারিকদের জানাতে বলেন। পুলিশ কমিশনার বলেন,শারীরিক ভাবে অসুস্থ হলে যেমন কাজে সমস্যা হয় পুলিশ কর্মিদের তেমনি মানিসক স্বাস্থ্য ঠিক রাখাও জরুরি।প্রয়োজন হলে পুলিশের কাউন্সিলরের সাহায্য নিতে পারবেন পুলিশ কর্মিরা।

 

উল্লেখ্য,পুলিশ কর্মীদের মানসিক অবসাদ দূর করতে উদ্যোগ চন্দননগর কমিশনারেটের। পুলিশ কর্মিদের মানসিক অবসাদ দূর করতে “লেটস্ ওপেন আপ” চালু করল চন্দননগর পুলিশ।এর অর্থ খোলাখুলি কথা বলা।আজ চুঁচুড়া থানায় পুলিশ কর্মিদের নিয়ে লেটস ওপেন আপের সেশন হয়।

 

সেখানে সিপি চন্দননগর পুলিশ অর্নব ঘোষ,ডিপি হেডকোয়ার্টার নিধি রানী,ডিসি চন্দননগর ভিদিত রাজ বুন্দেশ,এসিপি মৌমিত দাস উপস্থিত ছিলেন। চন্দননগর পুলিশ কমিশনার অর্নব ঘোষ বলেন,অনেক সময় দেখা যায় পুলিশ কর্মিরা অবসাদে ভোগেন।তাদের কি কারনে অবসাদ তা কাউকেই বলেন না।কোনো অঘটন ঘটলে তখন জানা যায়।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top