অবাক কাণ্ড! পেটের ভিতরে আস্ত একটা মোবাইল ফোন! তীব্র পেট ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন এক যুবক। পরীক্ষানিরীক্ষার পর ওই যুবকের পেটে বড় কোনো জিনিসের অস্তিত্ব টের পান চিকিৎসকরা। সেই বস্তু অপসারণের জন্য অস্ত্রোপচারের সিদ্ধান্ত নেন তারা।
অস্ত্রোপচারের পর দেখা যায়, সেই বড় বস্তু আর কিছুই নয়, একটা মোবাইল ফোন। জানা যাচ্ছে মোবাইলটি প্রায় ছয় মাস হল রোগীর পেটে পড়ে ছিল। আসুন পুরো ঘটনাটি জেনে নেওয়া যাক … ‘মিরর ইউকে’-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মিশরের আসওয়ান ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে ৩৩ বছর বয়সী এক ব্যক্তির পেটের অস্ত্রোপচার করা হয়েছিল।
ডাক্তাররা তার পেট থেকে একটি আস্ত মোবাইল ফোন বের করেন। এই মোবাইলটি গত ছয় মাস ধরে তার পেটে ছিল। যদিও, রোগীর পেট থেকে মোবাইল ফোন বের হবে, ডাক্তারদের এ সম্পর্কে একেবারেই ধারণা ছিল না। ওই রোগীর পেটে কিভাবে মোবাইল এল তা জানা যায়নি। তিনি আশা করেছিলেন যে তার পেটে আটকে থাকা মোবাইলটি স্বাভাবিকভাবেই বেরিয়ে আসবে। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত এটি তার পেটে আটকেই থাকে। তার খাওয়া -দাওয়ার সমস্যা হচ্ছিল।
আর ও পড়ুন ফের যেন ৯০ দশকের ত্রাস ফিরছে কাশ্মীরে, কাশ্মীর ছাড়ছে হিন্দু ও শিখরা
কিছু সময় পর তাঁর জীবন সংশয়ও দেখা দিয়েছিল, যার কারণে অবিলম্বে অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হয়। তিনি যখন পেটে ব্যথা নিয়ে ডাক্তারের কাছে যান, তাঁরা অন্ত্র এবং পেটের সংক্রমণের জন্য চিকিৎসা শুরু করেন। কিন্তু যখন চিকিৎসকরা জানতে পারেন যে ওই ব্যক্তির পেটে একটি মোবাইল ফোন আছে, তখন সকলেই হতবাক হয়ে যান। ওই যুবক আপাতত সুস্থ আছেন বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
উল্লেখ্য, তীব্র পেট ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন এক যুবক। পরীক্ষানিরীক্ষার পর ওই যুবকের পেটে বড় কোনো জিনিসের অস্তিত্ব টের পান চিকিৎসকরা। সেই বস্তু অপসারণের জন্য অস্ত্রোপচারের সিদ্ধান্ত নেন তারা।অস্ত্রোপচারের পর দেখা যায়, সেই বড় বস্তু আর কিছুই নয়, একটা মোবাইল ফোন। জানা যাচ্ছে মোবাইলটি প্রায় ছয় মাস হল রোগীর পেটে পড়ে ছিল। আসুন পুরো ঘটনাটি জেনে নেওয়া যাক … ‘মিরর ইউকে’-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মিশরের আসওয়ান ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে ৩৩ বছর বয়সী এক ব্যক্তির পেটের অস্ত্রোপচার করা হয়েছিল।