নিজেদের ছেলেমেয়েদের পরীক্ষা নিচ্ছেন অভিভাবকরা । সরকারের উপর কোন ভরসা নেই। তাই নিজেদের ছেলেমেয়েদের ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে পঞ্চম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণী পর্যন্ত নিজেরাই পরীক্ষা নিচ্ছেন অভিভাবক অভিভাবিকারা। এমনই এক নজির সৃষ্টিকারী ঘটনা ঘটলো পাথরপ্রতিমা ব্লকের রামগঙ্গা গ্রাম পঞ্চায়েতের দক্ষিণ মহেন্দ্রপুর শিবপ্রসাদ ভগবত চন্দ্র উচ্চ মাধ্যমিক স্কুলে।
দু’বছকোভিড পরিস্থিতিতে ছাত্র-ছাত্রীরা ভুলতে বসেছিল পরীক্ষা পদ্ধতি কি। ২০২২ সালের নতুন শিক্ষাবর্ষে যখন নতুন উদ্যোমে পঠন-পাঠন শুরু হল গত ২ তারিখ থেকে যখন পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা ঠিক তখনই মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা করলেন গরমের ছুটির কথা দীর্ঘ দেড় মাস। এই পরিস্থিতিতে ভেঙে পড়েছে ছাত্র-ছাত্রী থেকে অভিভাবক অভিভাবিকা। বাধ্য হয়ে তারা নিজেরা নিজেদের মধ্যে মিটিং করেই স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে স্কুল ঘরের চাবি চেয়ে নিয়ে নিজেরা নিজেদের ছেলেমেয়েদের পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন নিজেরাই।
আর ও পড়ুন টিটাগড়ে গুলি করে খুন
সকাল ৭টা থেকে শুরু হয় পরীক্ষা। এই পরীক্ষা হচ্ছে 15 নম্বর 32 নম্বরে। এক ঘন্টায় দুটি সাবজেক্ট। স্কুলের কোন ইউনিফর্ম ছাড়াই। কেবলমাত্র গার্ড এবং পরীক্ষার্থী ছাড়া কোনো অভিভাবক অভিভাবিকা থেকে বাইরের কোন ব্যক্তি স্কুল বাউন্ডারির মধ্যে প্রবেশ করতে পারবে না। তাই আজ থেকে শুরু হল পঞ্চম থেকে নবম শ্রেণী পর্যন্ত সেই পরীক্ষা। আর এই পরীক্ষার গার্ড দিচ্ছেন অভিভাবক অভিভাবিকা।
অভিভাবক অভিভাবিকা দের দাবি আমরা সরকারের কোনো নির্দেশ অমান্য করছিনা স্কুলের কোন ইউনিফর্ম বা ইস্কুলের কোনো নিয়ম-কানুন আমরা মেনে চলছি না আমরা নিজেদের নিয়মে নিজেরাই নিজেদের ছেলেমেয়েদের পরীক্ষা নিচ্ছি ছেলেমেয়েদের ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে।
উল্লেখ্য, নিজেদের ছেলেমেয়েদের পরীক্ষা নিচ্ছেন অভিভাবকরা । সরকারের উপর কোন ভরসা নেই। তাই নিজেদের ছেলেমেয়েদের ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে পঞ্চম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণী পর্যন্ত নিজেরাই পরীক্ষা নিচ্ছেন অভিভাবক অভিভাবিকারা। এমনই এক নজির সৃষ্টিকারী ঘটনা ঘটলো পাথরপ্রতিমা ব্লকের রামগঙ্গা গ্রাম পঞ্চায়েতের দক্ষিণ মহেন্দ্রপুর শিবপ্রসাদ ভগবত চন্দ্র উচ্চ মাধ্যমিক স্কুলে।
দু’বছকোভিড পরিস্থিতিতে ছাত্র-ছাত্রীরা ভুলতে বসেছিল পরীক্ষা পদ্ধতি কি। ২০২২ সালের নতুন শিক্ষাবর্ষে যখন নতুন উদ্যোমে পঠন-পাঠন শুরু হল গত ২ তারিখ থেকে যখন পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা ঠিক তখনই মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা করলেন গরমের ছুটির কথা দীর্ঘ দেড় মাস। এই পরিস্থিতিতে ভেঙে পড়েছে ছাত্র-ছাত্রী থেকে অভিভাবক অভিভাবিকা। বাধ্য হয়ে তারা নিজেরা নিজেদের মধ্যে মিটিং করেই স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে স্কুল ঘরের চাবি চেয়ে নিয়ে নিজেরা নিজেদের ছেলেমেয়েদের পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন নিজেরাই।