অভিষেকের আরোগ্য কামনায় যজ্ঞ বিধায়কের। সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের দ্রুত আরোগ্য কামনায় রাঢ়বঙ্গের অধিষ্ঠাত্রী দেবী মা সর্বমঙ্গলার মন্দিরে হোম যজ্ঞ করে পুজো দিলেন বর্ধমান দক্ষিনের বিধায়ক খোকন দাস। রবিবার সকালে বর্ধমান পৌরসভার কাউন্সিলারদের নিয়ে হোম যজ্ঞের মাধ্যমে পুজাপাঠ সারেন তিনি। খোকন দাস জানিয়েছেন, একটি দুর্ঘটনায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আহত হয়েছিলেন।
তার বাম চোখে আঘাতের পরিমান অনেক বেশী ছিল। তিনি দীর্ঘ চিকিৎসার পর সুস্থ্য হয়ে উঠলেও তার চোখের ফের একটি অপারেশনের প্রয়োজন ছিল। সম্প্রতি তিনি আমেরিকায় চোখের অপারেশন করে রাজ্যে ফিরেছেন। তাই তার চোখের দ্রুত আরোগ্যের জন্য সর্বমঙ্গলা মন্দিরে পুজো দেওয়া হল। এদিন বিধায়কের সাথে ছিলেন নুরুল আলম, শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, প্রদীপ রহমান, সিমরন বাল্মিকী, রত্না রায়, সুশান্ত প্রামাণিক, চন্দ্রা দাস সহ বেশ কয়েকজন কাউন্সিলর। অভিষেকের চোখের ছবি নিয়ে যজ্ঞস্থলে বসেছিলেন কাউন্সিলাররা।
আরও পড়ুন – রায়দিঘীতে পুকুর থেকে উদ্ধার কুমির
উল্লেখ্য, অভিষেকের আরোগ্য কামনায় যজ্ঞ বিধায়কের। সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের দ্রুত আরোগ্য কামনায় রাঢ়বঙ্গের অধিষ্ঠাত্রী দেবী মা সর্বমঙ্গলার মন্দিরে হোম যজ্ঞ করে পুজো দিলেন বর্ধমান দক্ষিনের বিধায়ক খোকন দাস। রবিবার সকালে বর্ধমান পৌরসভার কাউন্সিলারদের নিয়ে হোম যজ্ঞের মাধ্যমে পুজাপাঠ সারেন তিনি। খোকন দাস জানিয়েছেন, একটি দুর্ঘটনায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আহত হয়েছিলেন।
তার বাম চোখে আঘাতের পরিমান অনেক বেশী ছিল। তিনি দীর্ঘ চিকিৎসার পর সুস্থ্য হয়ে উঠলেও তার চোখের ফের একটি অপারেশনের প্রয়োজন ছিল। সম্প্রতি তিনি আমেরিকায় চোখের অপারেশন করে রাজ্যে ফিরেছেন। তাই তার চোখের দ্রুত আরোগ্যের জন্য সর্বমঙ্গলা মন্দিরে পুজো দেওয়া হল। এদিন বিধায়কের সাথে ছিলেন নুরুল আলম, শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, প্রদীপ রহমান, সিমরন বাল্মিকী, রত্না রায়, সুশান্ত প্রামাণিক, চন্দ্রা দাস সহ বেশ কয়েকজন কাউন্সিলর। অভিষেকের চোখের ছবি নিয়ে যজ্ঞস্থলে বসেছিলেন কাউন্সিলাররা।