গঙ্গাসাগরের শেষদিনেও অমৃতযোগের স্নান করতে ভিন রাজ্যে তীর্থযাত্রীদের ভিড়। গতকাল মহেন্দ্রযোগে সাগরে পবিত্র গঙ্গাস্নান করেছিলেন লক্ষাধিক মানুষ। শাস্ত্র মতে ওই স্নান ছিল পৌষ সংক্রান্তির স্নান। পৌষ সংক্রান্তির পর বহু মানুষ গঙ্গাসাগরের এই পবিত্র ভূমিতে থেকেছিলেন আজ ভোরে মকর সংক্রান্তির স্নান করার জন্য।
রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বা রাজ্যের বাইরে বহু পুণ্যার্থী আজও আসছেন অমৃতযোগের এই মকর সংক্রান্তি স্নানের জন্য। গঙ্গার এই বেলাভূমিতে মাথা মুন্ডন করে গঙ্গায় স্নান করে গরুর লেজ ধরে বৈতরণী পার, একই সঙ্গে ব্রাহ্মণের মন্ত্রের সঙ্গে সঙ্গে পিন্ডদান করতে ভোলেননি তারা।
ভোলেননি পূর্বপুরুষদের আত্মার শান্তির জন্য পিন্ডদান ও তর্পণ করা। এসব সেরে গঙ্গাসাগরের স্মৃতি রাখার জন্য সেলফিতে পরিবারের সঙ্গে ছবি তুলে নিয়ে গঙ্গাসাগরের স্মৃতি ও প্রসাদ নিয়ে বাড়ির পথে পা বাড়িয়েছেন পূর্ণার্থীরা।
আর ও পড়ুন সম্ভবত ২২ জানুয়ারি হবে না চার পুরনিগমের পুরভোট
উল্লেখ্য, গঙ্গাসাগরের শেষদিনেও অমৃতযোগের স্নান করতে ভিন রাজ্যে তীর্থযাত্রীদের ভিড়। গতকাল মহেন্দ্রযোগে সাগরে পবিত্র গঙ্গাস্নান করেছিলেন লক্ষাধিক মানুষ। শাস্ত্র মতে ওই স্নান ছিল পৌষ সংক্রান্তির স্নান। পৌষ সংক্রান্তির পর বহু মানুষ গঙ্গাসাগরের এই পবিত্র ভূমিতে থেকেছিলেন আজ ভোরে মকর সংক্রান্তির স্নান করার জন্য। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বা রাজ্যের বাইরে বহু পুণ্যার্থী আজও আসছেন অমৃতযোগের এই মকর সংক্রান্তি স্নানের জন্য।
গঙ্গার এই বেলাভূমিতে মাথা মুন্ডন করে গঙ্গায় স্নান করে গরুর লেজ ধরে বৈতরণী পার, একই সঙ্গে ব্রাহ্মণের মন্ত্রের সঙ্গে সঙ্গে পিন্ডদান করতে ভোলেননি তারা। ভোলেননি পূর্বপুরুষদের আত্মার শান্তির জন্য পিন্ডদান ও তর্পণ করা। এসব সেরে গঙ্গাসাগরের স্মৃতি রাখার জন্য সেলফিতে পরিবারের সঙ্গে ছবি তুলে নিয়ে গঙ্গাসাগরের স্মৃতি ও প্রসাদ নিয়ে বাড়ির পথে পা বাড়িয়েছেন পূর্ণার্থীরা। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বা রাজ্যের বাইরে বহু পুণ্যার্থী আজও আসছেন অমৃতযোগের এই মকর সংক্রান্তি স্নানের জন্য।
গঙ্গার এই বেলাভূমিতে মাথা মুন্ডন করে গঙ্গায় স্নান করে গরুর লেজ ধরে বৈতরণী পার, একই সঙ্গে ব্রাহ্মণের মন্ত্রের সঙ্গে সঙ্গে পিন্ডদান করতে ভোলেননি তারা। ভোলেননি পূর্বপুরুষদের আত্মার শান্তির জন্য পিন্ডদান ও তর্পণ করা। এসব সেরে গঙ্গাসাগরের স্মৃতি রাখার জন্য সেলফিতে পরিবারের সঙ্গে ছবি তুলে নিয়ে গঙ্গাসাগরের স্মৃতি ও প্রসাদ নিয়ে বাড়ির পথে পা বাড়িয়েছেন পূর্ণার্থীরা।