সাইফুদ্দিন শহিদুল অরুণের হাত ধরে দেবীর আরাধনায় সীমান্তে সম্প্রীতি অনন্য নজির

সাইফুদ্দিন শহিদুল অরুণের হাত ধরে দেবীর আরাধনায় সীমান্তে সম্প্রীতি অনন্য নজির

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

সাইফুদ্দিন শহিদুল অরুণের হাত ধরে দেবীর আরাধনায় সীমান্তে সম্প্রীতি অনন্য নজির। বসিরহাট স্বরুপনগর ব্লকের সারাফুল নির্মাণ গ্রাম পঞ্চায়েত ভারত ও বাংলাদেশ সীমান্তের ডাকবাংলা স্কুল মাঠে এই পুজো এক অন্য ছবি। এই পুজোকে ঘিরে বরাবরই রাজ্য ছাড়িয়ে ভিন রাজ্য এমনকি বাংলাদেশ থেকে বহু দর্শনার্থীরা এখানে দুর্গাপূজা এসে মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়। ৬১ বছরের সারাফুল দুর্গাপুজো কমিটি পুজো বরাবরই মানুষকে নতুন নতুন ভাবনা চিন্তা দিয়ে আসছে।

 

পুজোর প্রথম দিন থেকেই এখানে মূল পূজো কমিটির রয়েছে মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ। আজকে জন্মাষ্টমীর দিন কাটামো পুজো দিয়ে দেবী আহ্বানের ডাক দেয় উভয় সম্প্রদায়ের মানুষ। আজকের থেকে এই পুজোর সূচনা হলো এই মহা পূজা ঘিরে, একদিকে মেলা যাত্রা নাটক বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে মেলবন্ধন ঘটে স্কুল মাঠে। তাই বরাবরই এই পুজোকে ঘিরে সম্প্রীতির এক নিদর্শন ছবি উঠে আছে সীমান্তের গ্রামে যখন দুই দেশের মধ্যে কাঁটাতারের বেড়া সীমান্তরক্ষী বাহিনীর জওয়ানদের ভারী বুটের আওয়াজ কঠোর নিরাপত্তা, তার মধ্যে এই পুজো এক সম্প্রীতি নিদর্শন রয়েছে। কয়েক যুগ ধরে পুজো কমিটির সম্পাদক সাইফুদ্দিন গাজী বলেন, এখানে হিন্দু মুসলিম সব সম্প্রদায় মানুষ এই পুজোকে ঘিরে আলাদা উন্মাদান রয়েছে।

আরও পড়ুন – ২ বছর হলেও এগোয়নি কাজ! চলছে ঝুঁকিপূর্ণ পারাপার চন্দ্রকোনায়

যেখানে নেই কোন ভেদাভেদ জাতি বর্ণ নির্বিশেষে একসঙ্গে মিলেই পুজোর আয়োজন করি। আবার পুজোর কটা দিন মিলেমিশে একাকার হয়ে একসঙ্গে বসে পাত পেতে ভুরিভোজ করি। তাই এই পুজো সীমান্তের এক সম্প্রীতির বার্তা দেয়। পাশাপাশি বলেন ,বাংলা সংস্কৃতি সম্প্রীতির পিঠস্থান। তাই আমরা চাই এখানে সবাই একে অপরের পরিপূরক। আজকে থেকে পূজোর সূচনা হলো দেবীর আগমনী বার্তা দিয়ে সবাইকে এক সূত্রে গেঁথে মহাপূজোয়র উৎসবে মেতে ওঠার বার্তা দেন। আজ কাঠগোপজোয় উপস্থিত ছিলেন স্বরুপনগর এর বিধায়ক বিনা মন্ডল ও রমেন সদদার সহ মুসলিম সম্প্রদায়ের একাধিক ব্যক্তিত্ব। অরুণের হাত ধরে

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top