অষ্টধাতুর কালীর পুজোর মধ্যে দিয়ে শারদীয়ার সূচনা বৈকন্ঠপুর রাজবাড়িতে। মৃন্ময়ী দূর্গার চক্ষুদান সেই সঙ্গে পারিবারিক নিয়ম মেনে অষ্টধাতুর কালীর পুজোর মধ্যে দিয়ে দূর্গা পুজোর সূচনা হয়ে গেলো জলপাইগুড়ি বৈকন্ঠপুর রাজবাড়ির। এই বছর ৫১৩ বছরে পা দিল জলপাইগুড়ি বৈকন্ঠপুর রাজবাড়ির দূর্গা পুজো। করোনা কারনে দুই বছর দুরত্ব বিধি মেনে পূজো করা হয়েছে রাজবাড়িতে।
ভীড় এড়াতে ছিলো একাধিক ব্যবস্থা। সকাল থেকে ঢাকের আওয়াজ জানান দেয় পুজো এসেছে জলপাইগুড়ি বৈকন্ঠপুর রাজবাড়িতে। বাড়ির দূর্গা মন্ডপে মৃনন্ময়ী দূর্গার চক্ষুদানে ব্যস্ত শিল্পী।মন্দিরে অষ্টধাতুর কালী পুজোয় বসেছেন রাজবাড়ির কূল পুরোহিত শিবু ঘোষাল। মহালয়ার তর্পণ ও কালী পুজোর মধ্যে দিয়ে দূর্গা পুজোর সূচনা হয় জলপাইগুড়ি বৈকন্ঠপুর রাজবাড়িতে। রাজ পরিবারের পুরোহিত শিবু ঘোষাল জানান, স্বর্ন দূর্গা সেই সঙ্গে মৃন্ময়ী প্রতিমার চক্ষুদানের সাথেই পুজো শুরু গেলো রাজবাড়িতে।
পুজোকে কেন্দ্র করে পরিবারের সদস্য যারা বাইরে থাকেন তারা একে একে চলে আসেন রাজবাড়িতে।রাজবাড়ির পুজো মানেই জলপাইগুড়ি বাসীর কাছে এক আলাদা আকর্ষনের জায়গা। ষষ্ঠী থেকে দশমী প্রতিদিনই প্রচুর মানুষ ভীড় করেন রাজবাড়িতে। গত দুবছর করোনার কারনে দর্শনার্থীদের জন্য বিধিনিষেধ থাকলেও এবার তা না থাকায় সকলেই পুজো উপভোগ করতে পাববেন বলে আশাবাদী রাজবাড়ির সসস্যরা।
আরও পড়ুন – মহালয়ায় তর্পণে ভিড় ফরাক্কার গান্ধি ঘাটে
উল্লেখ্য, মৃন্ময়ী দূর্গার চক্ষুদান সেই সঙ্গে পারিবারিক নিয়ম মেনে অষ্টধাতুর কালীর পুজোর মধ্যে দিয়ে দূর্গা পুজোর সূচনা হয়ে গেলো জলপাইগুড়ি বৈকন্ঠপুর রাজবাড়ির। এই বছর ৫১৩ বছরে পা দিল জলপাইগুড়ি বৈকন্ঠপুর রাজবাড়ির দূর্গা পুজো। করোনা কারনে দুই বছর দুরত্ব বিধি মেনে পূজো করা হয়েছে রাজবাড়িতে। ভীড় এড়াতে ছিলো একাধিক ব্যবস্থা। সকাল থেকে ঢাকের আওয়াজ জানান দেয় পুজো এসেছে জলপাইগুড়ি বৈকন্ঠপুর রাজবাড়িতে। বাড়ির দূর্গা মন্ডপে মৃনন্ময়ী দূর্গার চক্ষুদানে ব্যস্ত শিল্পী।মন্দিরে অষ্টধাতুর কালী পুজোয় বসেছেন রাজবাড়ির কূল পুরোহিত শিবু ঘোষাল।