জলপাইগুড়ি খরিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনে থাকা সুকান্ত নগর, যাকে এক কথায় বলা হয় তিস্তা পাড়ের গ্রাম।
সোমবার ভোর রাতে এই তিস্তা নদীর অসংরক্ষিত এলাকার জন্য সেচ দপ্তর জারি করেছে লাল সংকেত।
আর এতেই দুশ্চিন্তা বেড়েছে তিস্তা পাড়ের এই অঞ্চলবাসীদের। নদীর চর ছাপিয়ে ইতিমধ্যে পাহাড়ী তিস্তার ঘোলা জল ছুঁয়েছে ঘরের দুয়ার, যদিও এটা নতুন কিছু নয়, এমনটাই জানালেন তিস্তা পাড়ের এক বাসিন্দা, তিনি বলেন, জল বাড়ছে, এবার গরু বাছুর নিয়ে বাঁধে আশ্রয় নেবার পালা, অশ্বিনের সময় প্রতি বছর এমন দুর্ভোগ সইতে হয় আমাদের।
ওপর এক তিস্তা পাড় বাসীকে দেখা গেলো নৌকো করে দূরের গ্রাম থেকে কিছু ঘাস কেটে নিয়ে আসতে, উপায় কি পশুদের বিচরণ ক্ষেত্র নদীর চর এখন জলের নিচে,
তাই শুধু নিজে বাঁচলে তো আর চলবে না, তাই গৃহপালিত প্রাণী গুলোর জন্য কয়েক দিনের খাবার সংগ্রহ করে রাখার চেষ্টা।
শুধু যে তিস্তা তাই নয়, জলপাইগুড়ির টেমস বলে পরিচিত, শহরের মাঝ দিয়ে বোয়ে চলা করলা নদীর জল ও বাড়ছে ক্রমশ, পৌরসভার বেশ কিছু এলাকায় যার প্রভাব পরতে চলেছে বলে জানা গিয়েছে।
আরও পড়ুন – আইসিডিএস কেন্দ্রে দেওয়া খিঁচুড়িতে সাপ, অসুস্থ একাধিক শিশু
উল্লেখ্য, জলপাইগুড়ি খরিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনে থাকা সুকান্ত নগর, যাকে এক কথায় বলা হয় তিস্তা পাড়ের গ্রাম।
সোমবার ভোর রাতে এই তিস্তা নদীর অসংরক্ষিত এলাকার জন্য সেচ দপ্তর জারি করেছে লাল সংকেত।
আর এতেই দুশ্চিন্তা বেড়েছে তিস্তা পাড়ের এই অঞ্চলবাসীদের। নদীর চর ছাপিয়ে ইতিমধ্যে পাহাড়ী তিস্তার ঘোলা জল ছুঁয়েছে ঘরের দুয়ার, যদিও এটা নতুন কিছু নয়, এমনটাই জানালেন তিস্তা পাড়ের এক বাসিন্দা, তিনি বলেন, জল বাড়ছে, এবার গরু বাছুর নিয়ে বাঁধে আশ্রয় নেবার পালা, অশ্বিনের সময় প্রতি বছর এমন দুর্ভোগ সইতে হয় আমাদের।
ওপর এক তিস্তা পাড় বাসীকে দেখা গেলো নৌকো করে দূরের গ্রাম থেকে কিছু ঘাস কেটে নিয়ে আসতে, উপায় কি পশুদের বিচরণ ক্ষেত্র নদীর চর এখন জলের নিচে,
তাই শুধু নিজে বাঁচলে তো আর চলবে না, তাই গৃহপালিত প্রাণী গুলোর জন্য কয়েক দিনের খাবার সংগ্রহ করে রাখার চেষ্টা।
শুধু যে তিস্তা তাই নয়, জলপাইগুড়ির টেমস বলে পরিচিত, শহরের মাঝ দিয়ে বোয়ে চলা করলা নদীর জল ও বাড়ছে ক্রমশ, পৌরসভার বেশ কিছু এলাকায় যার প্রভাব পরতে চলেছে বলে জানা গিয়েছে।