রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ তুলে নবান্নের ডাকা বৈঠক প্রত্যাখ্যান করলেন শুভেন্দু অধিকারী। রাজ্যের স্বরাষ্ট্রসচিব বিরোধী দলনেতাকে চিঠি দিয়ে সোমবার বেলা একটায় মানবাধিকার কমিশন-সহ অন্য দুই নিয়োগের ব্যাপারে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে। কিন্তু নবান্নের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করলেন শুভেন্দু অধিকারী। আর কারন হিসেবে টুইট করে তিনি জানিয়েছেন, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অসহযোগিতা এবং মাননীয় রাজ্যপাল কর্তৃক জারি করা নির্দেশনা না মেনে চলার কারণে এদিন তিনি রাজ্য মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান, লোকাযুক্ত এবং রাজ্য তথ্য কমিশনার নিয়োগের জন্য নবান্নের ডাকা বৈঠকে তিনি যাবেন না।
টুইটে তিনি লেখেন, নবান্নের বৈঠকে হাজির থাকতে তাঁকে যে নোটিশ দেওয়া হয়েছিল তাতে ভুল ছিল। ডকুমেন্টেশন শেয়ার না করা এবং মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান, লোকাযুক্ত এবং তথ্য কমিশনার নিয়োগে জন্য নোটিশ সংশোধন করতে ব্যর্থতার কথা টুইটে তিনি উল্লেখ করেছেন। মর্যাদার সঙ্গে আপস করার অভিযোগের পাশাপাশি ছলচাতুরির অভিযোগও করেছেন তিনি। প্রসঙ্গত তাঁকে পাঠানো আমন্ত্রণ পত্রে রাজ্যপালের অনুরোধে তাঁকে ডাকার কথা উল্লেখ করা হয়েছিল। আমন্ত্রণ পত্র পেয়েই তিনি জানিয়েছিলসেন ভুল সংশোধন না করলে তিনি বৈঠকে যোগ দেবেন না। এর জন্য সময়সীমাও বেঁধে দিয়েছিলেন। বলেছিলেন বৃহস্পতিবার বিকেলের মধ্যে সংশোধিত চিঠি পাঠাতে হবে। রাজ্য সরকার সেই আমন্ত্রণ পত্র সংশোধন করেনি, তাই তিনি বৈঠকে উপস্থিত থাকেননি।
আর ও পড়ুন সালিশি সভায় যুবককে গলায় জুতোর মালা পরিয়ে গ্রামে ঘোরানো হলো
উল্লেখ্য, রাজ্যের স্বরাষ্ট্রসচিব বিরোধী দলনেতাকে চিঠি দিয়ে সোমবার বেলা একটায় মানবাধিকার কমিশন-সহ অন্য দুই নিয়োগের ব্যাপারে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে। কিন্তু নবান্নের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করলেন শুভেন্দু অধিকারী। আর কারন হিসেবে টুইট করে তিনি জানিয়েছেন, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অসহযোগিতা এবং মাননীয় রাজ্যপাল কর্তৃক জারি করা নির্দেশনা না মেনে চলার কারণে এদিন তিনি রাজ্য মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান, লোকাযুক্ত এবং রাজ্য তথ্য কমিশনার নিয়োগের জন্য নবান্নের ডাকা বৈঠকে তিনি যাবেন না। টুইটে তিনি লেখেন, নবান্নের বৈঠকে হাজির থাকতে তাঁকে যে নোটিশ দেওয়া হয়েছিল তাতে ভুল ছিল।
ডকুমেন্টেশন শেয়ার না করা এবং মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান, লোকাযুক্ত এবং তথ্য কমিশনার নিয়োগে জন্য নোটিশ সংশোধন করতে ব্যর্থতার কথা টুইটে তিনি উল্লেখ করেছেন। মর্যাদার সঙ্গে আপস করার অভিযোগের পাশাপাশি ছলচাতুরির অভিযোগও করেছেন তিনি। প্রসঙ্গত তাঁকে পাঠানো আমন্ত্রণ পত্রে রাজ্যপালের অনুরোধে তাঁকে ডাকার কথা উল্লেখ করা হয়েছিল। আমন্ত্রণ পত্র পেয়েই তিনি জানিয়েছিলসেন ভুল সংশোধন না করলে তিনি বৈঠকে যোগ দেবেন না।