একের পর এক চিকিৎসক আক্রান্ত করোনায়, অস্ত্রপ্রচার বন্ধের মুখে ক্যানিং হাসপাতালে। গত কয়েকদিন ধরে সুন্দরবনের প্রত্যন্ত এলাকার প্রসূতি মায়েদের সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। কারণ মহকুমার একমাত্র এই হাসপাতালেই অস্ত্রপ্রচারের মাধ্যমে সন্তান প্রসবের ব্যবস্থা রয়েছে। কিন্তু গত তিনদিন ধরে সেখানেও চিকিৎসকের যথেষ্ট অভাব থাকায় সবসময় অস্ত্রপ্রচার সম্ভব হচ্ছে না।
হাসপাতাল সূত্রের খবর, মোট চারজন এনেস্থেসিওলজিস্টের মধ্যে আগেই দুজন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। শুক্রবার সকালেও একজন নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। ফলে মাত্র একজন এনেস্থেসিওলজিস্ট দিয়ে সারাক্ষণ অস্ত্রপ্রচার সম্ভব নয়।
হাসপাতাল সূত্রের খবর, প্রতি মাসে প্রায় সাড়ে ছ’শো থেকে সাতশো মহিলা এই হাসপাতালে সন্তান প্রসব করেন। এর মধ্যে আড়াইশো থেকে তিনশো মহিলার অপারেশন হয়। ফলে প্রতিদিন গড়ে প্রায় দশজন মহিলার অস্ত্রপ্রচারের মাধ্যমে সন্তান প্রসব হয়। মহকুমার গোসাবা, বাসন্তী, ক্যানিং ১ ও ক্যানিং ২ ব্লকে ব্লক গ্রামীণ স্বাস্থ্যকেন্দ্র থাকলেও সেখানে অস্ত্রপ্রচারের মাধ্যমে প্রসব সম্ভব নয়।
আর ও পড়ুন চাকরির সুযোগ মিলছে মাধ্যমিক পাশেই, বেতন ৮১,১০০ টাকা!
তাই গোটা মহকুমার মানুষই এই ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালের উপর নির্ভর করে থাকেন অস্ত্রপ্রচারের মাধ্যমে সন্তান প্রসবের জন্য। কিন্তু গত কয়েকদিনে করোনা সংক্রমণের হার বৃদ্ধি পাওয়ায় হাসপাতালের একের পর এক চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী আক্রান্ত হচ্ছেন। ফলে ধিরে ধিরে ভেঙে পড়ছে এই মহকুমা হাসপাতালের চিকিৎসা ব্যবস্থা। এখন দিনে একটা বা দুটোর বেশি অস্ত্রপ্রচার করে সন্তান প্রসব করানো সম্ভব হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন হাসপাতাল সুপার অপূর্বলাল সরকার।
এই পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য ইতিমধ্যেই স্বাস্থ্যভবনে জানানো হয়েছে। জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিককেও গোটা পরিস্থিতির কথা জানিয়েছেন সুপার। তবে কোন পথে যে সুরাহা মিলবে সে সম্পর্কে কোন নির্দিষ্ট সিদ্ধান্তে আসতে পারছেন না কেউই।
উল্লেখ্য,একের পর এক চিকিৎসক আক্রান্ত করোনায়, অস্ত্রপ্রচার বন্ধের মুখে ক্যানিং হাসপাতালে। গত কয়েকদিন ধরে সুন্দরবনের প্রত্যন্ত এলাকার প্রসূতি মায়েদের সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। কারণ মহকুমার একমাত্র এই হাসপাতালেই অস্ত্রপ্রচারের মাধ্যমে সন্তান প্রসবের ব্যবস্থা রয়েছে। কিন্তু গত তিনদিন ধরে সেখানেও চিকিৎসকের যথেষ্ট অভাব থাকায় সবসময় অস্ত্রপ্রচার সম্ভব হচ্ছে না।হাসপাতাল সূত্রের খবর, মোট চারজন এনেস্থেসিওলজিস্টের মধ্যে আগেই দুজন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। শুক্রবার সকালেও একজন নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।
ফলে মাত্র একজন এনেস্থেসিওলজিস্ট দিয়ে সারাক্ষণ অস্ত্রপ্রচার সম্ভব নয়।হাসপাতাল সূত্রের খবর, প্রতি মাসে প্রায় সাড়ে ছ’শো থেকে সাতশো মহিলা এই হাসপাতালে সন্তান প্রসব করেন। এর মধ্যে আড়াইশো থেকে তিনশো মহিলার অপারেশন হয়। ফলে প্রতিদিন গড়ে প্রায় দশজন মহিলার অস্ত্রপ্রচারের মাধ্যমে সন্তান প্রসব হয়। মহকুমার গোসাবা, বাসন্তী, ক্যানিং ১ ও ক্যানিং ২ ব্লকে ব্লক গ্রামীণ স্বাস্থ্যকেন্দ্র থাকলেও সেখানে অস্ত্রপ্রচারের মাধ্যমে প্রসব সম্ভব নয়।