অবৈধভাবে অ্যাবরশন,অভিযোগ হাতে পেয়েই তদন্তে নামল জলপাইগুড়ি জেলা স্বাস্থ্য দফতর। জেলা স্বাস্থ্য দফতরের দুই প্রতিনিধি এবং ধূপগুড়ি ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক পৌছালেন অভিযোগ ওঠা ফার্মেসীতে।কিন্তু ফার্মেসী বন্ধ থাকায় স্বাস্থ্য আধিকারিকরা ফিরে আসেন হাসপাতালে।
ধূপগুড়ি ব্লকের মাগুরমারী ১ নং গ্রাম পঞ্চায়েতের গিলান্ডি মোড় এলাকায় এই অবৈধ কারবারের অভিযোগ ওঠে।ধূপগুড়ি ব্লক স্বাস্থ্য অধিকারিকের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন স্থানীয়রা।ঘটনায় রীতিমতো চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে এলাকায়।ফার্মেসির ভেতরে রয়েছে রীতিমতো ঘরের ভিতরে ছোট খাটো প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র অথবা বেসরকারী নার্সিং হোমের মতো বেড সাজানো।মজুত রয়েছে বিভিন্ন রকম ঔষধপত্র।
এলাকাবাসী তরফ থেকে যে অভিযোগ করা হচ্ছিল অভিযোগ এখানেই ভর্তি রেখে অ্যাবরশন অথবা বেআইনি গর্ভপাত করা হয়ে থাকে।এদিকে ফার্মেসির বিরুদ্ধে ওঠা গোটা ঘটনা অস্বীকার করেছেন ফার্মেসির মালিক অমর রায় তিনি বলেন, এ ধরনের কোনো কার্যকলাপ এখানে হয় না। তার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন অভিযোগ তোলা হচ্ছে।কিকারনে তিনি এত বেড ভেতরে রাখছেন এর কোনপ্রকার সদুত্তর দিতে পারেননি।
আর ওপড়ুন মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুরে মাটি মাফিয়াদের দাপট
স্থানীয় শিক্ষক রবীন্দ্রনাথ রায় বলেন,ফার্মেসীর আগের মালিক অর্থাৎ বর্তমান মালিকের বাবার আমলেও এই ধরনের কার্যকলাপ হতো। মাঝখানে কিছুদিন বন্ধ ছিলো। সাম্প্রতিক কালে আবারও শুরু করেছে।আমরা পুরো ঘটনা ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক কে জানিয়েছি এমনকি উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছি।
ঘটনা প্রসঙ্গ জলপাইগুড়ি জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক অসীম হালদারকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ইতিমধ্যে দুজন আধিকারিককে নিয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক একটি রিপোর্ট পাঠিয়েছে যেখানে একটি নির্দিষ্ট ওষুধের দোকানের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে। এটা আমরা খতিয়ে দেখছি। তদন্ত কমিটির রিপোর্ট পাঠালে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।শনিবার ঐ ফার্মেসী এলাকা পরিদর্শন শেষে সংবাদ মাধ্যমের সামনে কোনো প্রকার বক্তব্য দিতে চাননি,অধিকারিকরা।তবে তদন্ত শেষে সবটা স্পষ্ট হবে বলে জানান।
উল্লেখ্য,অবৈধভাবে অ্যাবরশন,অভিযোগ হাতে পেয়েই তদন্তে নামল জেলা স্বাস্থ্য দফতর। জেলা স্বাস্থ্য দফতরের দুই প্রতিনিধি এবং ধূপগুড়ি ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক পৌছালেন অভিযোগ ওঠা ফার্মেসীতে।কিন্তু ফার্মেসী বন্ধ থাকায় স্বাস্থ্য আধিকারিকরা ফিরে আসেন হাসপাতালে।
ধূপগুড়ি ব্লকের মাগুরমারী ১ নং গ্রাম পঞ্চায়েতের গিলান্ডি মোড় এলাকায় এই অবৈধ কারবারের অভিযোগ ওঠে।ধূপগুড়ি ব্লক স্বাস্থ্য অধিকারিকের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন স্থানীয়রা।ঘটনায় রীতিমতো চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে এলাকায়।ফার্মেসির ভেতরে রয়েছে রীতিমতো ঘরের ভিতরে ছোট খাটো প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র অথবা বেসরকারী নার্সিং হোমের মতো বেড সাজানো।মজুত রয়েছে বিভিন্ন রকম ঔষধপত্র।