আইপিএলে বেটিং! এফআইআর দায়ের করল সিবিআই, নজরে পাকিস্তানি। ২০১৯ সালের আইপিএল বেটিং নেটওয়ার্কের তদন্তের জন্য FIR দায়ের করেছে সিবিআই। সিবিআইএর দাবি, এই বেটিং পরিচালনা করা হত পাকিস্তান থেকে। এই সংস্থার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ”২০১৯ সালে পাকিস্তানের বুকিরা বেট করেন। আর সেই কারণে ম্যাচেও তার প্রভাব পড়েছে। বুকিরা সাধারণ মানুষকে বোকা বানিয়ে বেটিং-এ প্ররোচিত করছে।” এখানেই শেষ নয়। তাদের দাবি, বাজি ধরার আড়ালে তারা সাধারণ মানুষকেও বাজি ধরার জন্য প্ররোচিত করেছে। প্রতারণাও করেছে সাধারণ মানুষের সঙ্গে।
সিবিআই সূত্রে জানা গেছে, টাকার লেনদেন করতে বিভিন্ন ব্যাঙ্কে বেনামে অ্যাকাউন্ট খুলেছিল বুকিরা। এমনটা করত ব্যাঙ্ক কর্মীদের ভুয়ো কাগজ পত্র দেখিয়ে, গোটা কাজটা করেছিলেন বুকিরা। টাকা তোলা হয়েছিল সাধারণ মানুষের কাছ থেকে।আর এই ধরনের কাজের জন্য ভারতের সাধারণ জনগণের থেকে পাওয়া প্রচুর পরিমাণ আর্থের একটি অংশ হাওয়ালার মাধ্যমে লেনদেন করা হয়েছে। বিদেশী ব্যাঙ্কের মাধ্যমে লেনদেন করা হয়েছিল বলেও দাবি করেছেন তদন্তদকারীরা। তদন্তকারীরা আরও জানিয়েছেন এজাতীয় বেআইনি লেনদেনের সঙ্গে যে ব্যক্তিরা যুক্ত রয়েছে তারা ২০১৩ সাল থেকেই সক্রিয়। ক্রিকেট বাজির একটি চক্র হিসেবে এই দেশে কাজ করছিল।
হায়দরাবাদ নিবাসী গুরাম ভাসু, গুরাম সতীশ, দিল্লির বাসিন্দা দিলীপ কুমারের বিরুদ্ধে এফআইআর করেছে সিবিআই। এরা পাকিস্তানের বাসিন্দা ওয়াকাস মালিক নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলত।
উল্লেখ্য, আইপিএলে বেটিং! এফআইআর দায়ের করল সিবিআই, নজরে পাকিস্তানি। ২০১৯ সালের আইপিএল বেটিং নেটওয়ার্কের তদন্তের জন্য FIR দায়ের করেছে সিবিআই। সিবিআইএর দাবি, এই বেটিং পরিচালনা করা হত পাকিস্তান থেকে। এই সংস্থার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ”২০১৯ সালে পাকিস্তানের বুকিরা বেট করেন। আর সেই কারণে ম্যাচেও তার প্রভাব পড়েছে। বুকিরা সাধারণ মানুষকে বোকা বানিয়ে বেটিং-এ প্ররোচিত করছে।” এখানেই শেষ নয়। তাদের দাবি, বাজি ধরার আড়ালে তারা সাধারণ মানুষকেও বাজি ধরার জন্য প্ররোচিত করেছে। প্রতারণাও করেছে সাধারণ মানুষের সঙ্গে।