আগাছা নাশক ছড়িয়ে চাষের ক্ষতি! চিন্তায় কৃষকরা। চাষের ক্ষতি করতে ফুলকপি ও বাধাঁকপি খেতে আগাছানাশক ছিটিয়ে দিল দুস্কৃতীরা। ঘটনাটি ঘটেছে মাথাভাঙ্গা-২ ব্লকের বড় শৌলমারি গ্রাম পঞ্চায়েতের পশ্চিম মুকুলডাঙ্গা সংলগ্ন কালাপানি চর এলাকায়। সাত থেকে আটজন চাষির প্রায় পনেরো বিঘা ফুলকপি ও বাঁধাকপি খেতে বালির সঙ্গে মিশিয়ে আগাছানাশক ছিটিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ।
জানা গিয়েছে, স্থানীয় ছাড়াও বড় শৌলমারি গ্রাম পঞ্চায়েতের পশ্চিম মুকুলডাঙ্গা ও রুইডাঙ্গা গ্রাম পঞ্চায়েতের রাঙ্গামাটি এলাকার অনেক চাষি কালাপানি চরে গিয়ে সবজি চাষ করেন। এ বছরও ওই চরে বিঘার পর বিঘা জমিতে ফুলকপি ও বাঁধাকপি চাষ হয়েছে।
আর ও পড়ুন চন্দননগরে জগদ্ধাত্রী পুজোতেও বহাল থাকছে নাইট কারফিউ
ইতিমধ্যেই অনেক চাষি ফুলকপি বিক্রি করতে শুরু করেছেন। সেই সময়ে কে বা কারা আগাছানাশক ছিটিয়ে চাষের ক্ষতির চেষ্টা করল তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
পশ্চিম মুকুলডাঙ্গা এলাকার জগবন্ধু বর্মন, সুপেন বর্মন বা রাঙ্গামাটি এলাকার হরেকৃষ্ণ বর্মন, কেশব বর্মনরা জানান, মঙ্গলবার সকালে তাঁরা জমিতে এসে দেখতে পান ফুলকপি ও বাঁধাকপি গাছ ঝিমিয়ে যাচ্ছে। মাথাভাঙ্গা-২ ব্লকের সহ কৃষি অধিকর্তা ড: মলয় কুমার মণ্ডল বলেন, ‘ঘটনার কথা শুনেছি। এলাকার চাষিদেরকে আপাতত ওইসব কপি খেতে শুধু জল স্প্রে করতে বলা হয়েছে’।
উল্লেখ্য, আগাছা নাশক ছড়িয়ে চাষের ক্ষতি! চিন্তায় কৃষকরা। চাষের ক্ষতি করতে ফুলকপি ও বাধাঁকপি খেতে আগাছানাশক ছিটিয়ে দিল দুস্কৃতীরা। ঘটনাটি ঘটেছে মাথাভাঙ্গা-২ ব্লকের বড় শৌলমারি গ্রাম পঞ্চায়েতের পশ্চিম মুকুলডাঙ্গা সংলগ্ন কালাপানি চর এলাকায়। সাত থেকে আটজন চাষির প্রায় পনেরো বিঘা ফুলকপি ও বাঁধাকপি খেতে বালির সঙ্গে মিশিয়ে আগাছানাশক ছিটিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। জানা গিয়েছে, স্থানীয় ছাড়াও বড় শৌলমারি গ্রাম পঞ্চায়েতের পশ্চিম মুকুলডাঙ্গা ও রুইডাঙ্গা গ্রাম পঞ্চায়েতের রাঙ্গামাটি এলাকার অনেক চাষি কালাপানি চরে গিয়ে সবজি চাষ করেন। এ বছরও ওই চরে বিঘার পর বিঘা জমিতে ফুলকপি ও বাঁধাকপি চাষ হয়েছে।