আগামী ১৫ মে’র মধ্যে জেলার সব কর্মতীর্থগুলি চালুর নির্দেশে জেলাশাসকদের চিঠি নবান্নের তরফ থেকে

আগামী ১৫ মে’র মধ্যে জেলার সব কর্মতীর্থগুলি চালুর নির্দেশে জেলাশাসকদের চিঠি নবান্নের তরফ থেকে

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

আগামী ১৫ মে’র মধ্যে জেলার সব কর্মতীর্থগুলি চালুর নির্দেশে জেলাশাসকদের চিঠি নবান্নের তরফ থেকে। বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনের পর ফের একবার রাজ্যের জেলায় জেলায় ছড়িয়ে থাকা কর্মতীর্থগুলিকে সচল করতে উদ্যোগ নিয়েছে রাজ্য সরকার। আগামী ১৫ মে’র মধ্যে জেলার সব কর্মতীর্থগুলি চালু করার নির্দেশ দিয়ে প্রতিটি জেলার জেলাশাসকদের চিঠি পাঠানো হয়েছে নবান্নের তরফ থেকে। চিঠিতে বলা হয়েছে, কর্মতীর্থ প্রকল্পে যে সব দোকানঘর নির্মাণ হয়েছে তা ব্যক্তিগত স্তরে কোনও বেকার ছেলে যদি নিতে না চায় তাহলে তা যেন স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলির হাতে তুলে দেওয়া হয়।

 

এর পাশাপাশি ওই সব কর্মতীর্থগুলির জিও ট্যাগিংয়ের কাজ দ্রুত শেষ করে রিপোর্ট দেওয়ার জন্য জেলাশাসকদের নির্দেশও দিয়েছে নবান্ন। কারণ রাজ্যে কর্মতীর্থকেন্দ্রগুলি পুনরায় চালু হলে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাবে। এর পাশাপাশি নতুন করে যে সব কর্মতীর্থ নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে সেখানে রাজ্য সরকার নতুন করে কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। ইতিমধ্যে জেলাশাসকদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, নতুন করে কর্মতীর্থ নির্মাণের সময় লক্ষ্য রাখতে হবে যেখানে তা নির্মাণ করা হচ্ছে সেখানে আদৌ ওই সব কর্মতীর্থ চলবে কিনা।

আর ও পড়ুন    টাকা তুলতে গিয়ে অপহরণ নবম শ্রেণীর ছাত্রী

যদি দেখা যায় তা চলবে না তাহলে সেই কর্মতীর্থ যেন নির্মাণ করা না হয়। এই মর্মে সামনে এসেছে যে ১৫টি প্রস্তাবিত কর্মতীর্থ নির্মাণের কাজ স্থগিত করে দেওয়া হয়েছে এই কারণেই। এর পাশাপাশি জেলাশাসকদের কাছে এটাও জানতে চাওয়া হয়েছে যে তাঁদের জেলায় প্রস্তাবিত কর্মতীর্থগুলির মধ্যে কটির নির্মাণ শেষ হয়েছে ও কটির নির্মাণ চলছে কিংবা নির্মাণের কাজ শুরুও হয়নি। আগামী ৩০ এপ্রিলের মধ্যে সেই রিপোর্ট জেলাশাসকদের জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

 

উল্লেখ্য,  আগামী ১৫ মে’র মধ্যে জেলার সব কর্মতীর্থগুলি চালুর নির্দেশে জেলাশাসকদের চিঠি নবান্নের তরফ থেকে। বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনের পর ফের একবার রাজ্যের জেলায় জেলায় ছড়িয়ে থাকা কর্মতীর্থগুলিকে সচল করতে উদ্যোগ নিয়েছে রাজ্য সরকার। আগামী ১৫ মে’র মধ্যে জেলার সব কর্মতীর্থগুলি চালু করার নির্দেশ দিয়ে প্রতিটি জেলার জেলাশাসকদের চিঠি পাঠানো হয়েছে নবান্নের তরফ থেকে। চিঠিতে বলা হয়েছে, কর্মতীর্থ প্রকল্পে যে সব দোকানঘর নির্মাণ হয়েছে তা ব্যক্তিগত স্তরে কোনও বেকার ছেলে যদি নিতে না চায় তাহলে তা যেন স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলির হাতে তুলে দেওয়া হয়।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top