আঠারো হাত যুক্ত মহালক্ষ্মীর আরাধনা মালদহে

আঠারো হাত যুক্ত মহালক্ষ্মীর আরাধনা মালদহে

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

আঠারো হাত যুক্ত মহালক্ষ্মীর আরাধনা মালদহে। কথায় বলে বাঙালীর বারো মাসে তেরো পার্বণ। দূর্গা পূজার রেশ কাটতে না কাটতেই বাঙালীরা মেতেছেন লক্ষী পূজায়। রবিবার কোজাগরী লক্ষ্মী পূজা। ১৮ ভূজা বিশিষ্ট দেবী মহা লক্ষ্মী। কোজাগরী লক্ষ্মী পূর্ণিমা তিথিতে পুজিত হন দেবী। কিন্তু এই দেবী একই দিনে দুই রূপে পুজিত হয়ে আসছেন ২০ বছর ধরে।

 

সকালে মহা লক্ষ্মী রূপে ও রাতে কোজাগরী লক্ষ্মী রূপে।উল্লেখ্য মালদহের বামনগোলা ব্লকের গাংগুরিয়া সারদা তীর্থ আশ্রমে পুজিত হয়ে আসছেন এই মহা লক্ষ্মী। স্বামী গ্রীজাআত্মানন্দ মহারাজ ১৯৯৮ সালে এই আশ্রমটির প্রতিষ্ঠা করেন। ২০০২ সাল থেকে তিনি ১৮টি হাত বিশিষ্ট মহালক্ষ্মী পুজোর সূচনা করেন। তবে দেবী এখানে, সকালে এক রূপে ও রাতে একরূপে পুজিত হয়ে আসছে সেই থেকেই। এই পুজো দেখার জন্য বিভিন্ন দূর-দূরান্ত থেকে ভক্তদের ঢল নামে এই আশ্রমে। এই পুজো গোটা পশ্চিমবাংলার মধ্যে একমাত্র মালদহের বামনগোলা ব্লকের গাংগুরিয়া আশ্রমী এই আঠারোটি হাতের মহা লক্ষ্মীর পুজো হয়ে আসছে।

আরও পড়ুন – খেলার মাধ্যমে প্রয়াত খেলোয়াড়ের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি

পাশাপাশি এদিন মহা লক্ষ্মীর পূজার সময় চণ্ডীপাঠ করা হয়। এই পুজোর ঘট স্থাপনের জন্য পাকুর, অশ্বত্থ, আম, বট ও অশোক গাছের পল্লব দেওয়া হয়। এই পুজোয় নৈবেদ্য ছাড়াও অন্নভোগের যজ্ঞের জন্য দেওয়া হয় ১০৮টি বেলপাতা। এই পুজো শুরু করার উদ্দেশ্য অশুভ শক্তির বিনাশ ঘটিয়ে শুভশক্তির প্রতিষ্ঠা। এদিন মালদহ শহর থেকে প্রায় ৫০কিমি দূরে অবস্থিত আশ্রমের মহারাজ ত্যজ্জ্যৌপানন্দ অমরেন্দ্র জানান, কুড়ি বছর থেকে ১৮ হাত বিশিষ্ট মহালক্ষী পূজিত হয় এই আশ্রমে, আর এই পূজোকে কেন্দ্র করে নানান কর্মসূচী পালিত হয় আশ্রমের তরফে। আঠারো হাত

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top