ভাইফোঁটার সকালে বাঘ আতঙ্ক কোলাঘাটে। পূর্ব মেদিনীপুরের কোলাঘাট বাবুয়া মল্লিকপাড়া এলাকায় বাঘরোল আতঙ্কে ঘরের দরজা বন্ধ করে এলাকাবাসি। ভয়ে জড়সড়ো হয়ে রয়েছে শিশু থেকে বড় সকলেই। শনিবার সকালে গোলাম মোস্তফা নামে এক ব্যক্তির বাড়ির দুয়ারে বসে থাকতে দেখা যায় ওই বাঘরোলটিকে।
পরে ওই ব্যক্তির ঘরের ভেতর লুকিয়ে পড়ে। যা দেখে আতঙ্কে পড়েন ওই বাড়ির লোকজন সহ এলাকাবাসি। তবে তা কি এখনও পর্যন্ত আন্দাজ করতে পারছে না স্থানীয় মানুষজন, বাঘরোল ভেবেই আতঙ্কে রয়েছে এলাকাবাসিরা।
আর ও পড়ুন মহারাষ্ট্রে হাসপাতালে আগুন, জীবন্ত দগ্ধ হয়ে মারা গেলেন ১০ করোনা রোগী
বাঘটি কোথা থেকে এল, কি ভাবে জনবসতি এলাকায় ঢুকল তা নিয়ে হতভম্ব মানুষজন। তবে খবর পেয়ে বনদপ্তরের কর্মী সহ পুলিশ এলাকায় গিয়ে জনবসতি এলাকায় এসে বাড়ির ভেতর আশ্রয় নেওয়া ওই বাঘ রোলটিকে ঘরের ভেতর ঢুকে জাল পেতে নিজেদের আয়ত্বে নিয়ে আসে। পরে তাঁকে খাঁচায় বন্দী করে নিয়ে চলে যায় বনদপ্তরের কর্মীরা।
উল্লেখ্য, ভাইফোঁটার সকালে বাঘ আতঙ্ক কোলাঘাটে। পূর্ব মেদিনীপুরের কোলাঘাট বাবুয়া মল্লিকপাড়া এলাকায় বাঘরোল আতঙ্কে ঘরের দরজা বন্ধ করে এলাকাবাসি। ভয়ে জড়সড়ো হয়ে রয়েছে শিশু থেকে বড় সকলেই। শনিবার সকালে গোলাম মোস্তফা নামে এক ব্যক্তির বাড়ির দুয়ারে বসে থাকতে দেখা যায় ওই বাঘরোলটিকে। পরে ওই ব্যক্তির ঘরের ভেতর লুকিয়ে পড়ে।
যা দেখে আতঙ্কে পড়েন ওই বাড়ির লোকজন সহ এলাকাবাসি। তবে তা কি এখনও পর্যন্ত আন্দাজ করতে পারছে না স্থানীয় মানুষজন, বাঘরোল ভেবেই আতঙ্কে রয়েছে এলাকাবাসিরা। বাঘটি কোথা থেকে এল, কি ভাবে জনবসতি এলাকায় ঢুকল তা নিয়ে হতভম্ব মানুষজন। তবে খবর পেয়ে বনদপ্তরের কর্মী সহ পুলিশ এলাকায় গিয়ে জনবসতি এলাকায় এসে বাড়ির ভেতর আশ্রয় নেওয়া ওই বাঘ রোলটিকে ঘরের ভেতর ঢুকে জাল পেতে নিজেদের আয়ত্বে নিয়ে আসে। পরে তাঁকে খাঁচায় বন্দী করে নিয়ে চলে যায় বনদপ্তরের কর্মীরা।