পশ্চিম মেদিনীপুরে ফের হাতির তান্ডব, ভাঙ্গলো বাড়ি, আতঙ্কিত এলাকার বাসিন্দারা। শুক্রবার গভীর রাতে পশ্চিম মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রাম জেলার সংযোগস্থল পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার কেশিয়াড়ি থানার বালিভাসা গ্রামে আচমকা দুটি দাঁতাল হাতি ঢুকে পড়ে। তখন গ্রামবাসীরা ঘুমে আচ্ছন্ন অবস্থায় রয়েছে। আচমকা বাড়ির দরজা জানালা ভাঙ্গার শব্দে ঘুম ভেঙে যায় বালিভাসা গ্রামের মঙ্গল নায়েকের।
ঘুম ভেঙে যাওয়ার পর তিনি দেখতে পায় তার বাড়ির দরজা ভেঙ্গে দুটি হাতি ঢুকে পড়েছে। চাল ধান খাচ্ছে দুটি হাতি। কোনক্রমে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে তিনি বাড়ির এক কোণে গিয়ে আশ্রয় নেয়। বেশ কিছুক্ষণ হাতি দুটি তাণ্ডব চালিয়ে বাড়ি ভাঙচুর করার পর তার পাশের বাড়িতে চলে যায় ।গ্রামবাসীরা বিষয়টি জানতে পেরে সকলেই সজাগ হয়ে পড়েন।
ওই গ্রামের বাসিন্দা পঞ্চমী পাত্রের বাড়িতে ঢুকে একই ভাবে হাতি দুটি তাণ্ডব চালায়। তার বাড়িতেও ধান চাল খেয়ে লন্ডভন্ড করে দেয়। হাতির হামলার হাত থেকে অল্পের জন্য তিনি ও তার পরিবারের সকলেই প্রাণে বেঁচেছেন বলে তিনি জানান।এছাড়াও আরো কয়েকটি বাড়িতে হানা দেয় হাতির দুটি। যেভাবে শুক্রবার রাতে হাতি দুটি এলাকায় তাণ্ডব চালিয়েছে তাতে রীতিমতো আতঙ্কের মধ্যে রয়েছেন ওই গ্রামের বাসিন্দারা ।তাদের আশঙ্কা ফের শনিবার রাতে আসতে পারে ওই দুটি হাতি।
আর ও পড়ুন একটি মাত্র শসার দাম লাখ টাকা !
বিষয়টি বন বিভাগকে জানানো হয়। খবর পেয়ে শনিবার ঘটনাস্থলে যায় বন দফতরের কর্মীরা। বনদপ্তর এর পক্ষ থেকে যাদের ঘরবাড়ির হাতি ক্ষতি করেছে তাদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার আশ্বাস দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে ওই এলাকার বাসিন্দাদের সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু যেভাবে মাঝরাতে হাতি লোকালয়ে খাবারের সন্ধানে ঢুকে পড়েছে তাতে হাতির হামলার আশঙ্কায় আতঙ্কের মধ্যে রয়েছেন ওই গ্রামের গ্রামবাসীরা বলে তারা জানান।
উল্লেখ্য, পশ্চিম মেদিনীপুরে ফের হাতির তান্ডব, ভাঙ্গলো বাড়ি, আতঙ্কিত এলাকার বাসিন্দারা। শুক্রবার গভীর রাতে পশ্চিম মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রাম জেলার সংযোগস্থল পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার কেশিয়াড়ি থানার বালিভাসা গ্রামে আচমকা দুটি দাঁতাল হাতি ঢুকে পড়ে। তখন গ্রামবাসীরা ঘুমে আচ্ছন্ন অবস্থায় রয়েছে। আচমকা বাড়ির দরজা জানালা ভাঙ্গার শব্দে ঘুম ভেঙে যায় বালিভাসা গ্রামের মঙ্গল নায়েকের।
ঘুম ভেঙে যাওয়ার পর তিনি দেখতে পায় তার বাড়ির দরজা ভেঙ্গে দুটি হাতি ঢুকে পড়েছে। চাল ধান খাচ্ছে দুটি হাতি। কোনক্রমে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে তিনি বাড়ির এক কোণে গিয়ে আশ্রয় নেয়। বেশ কিছুক্ষণ হাতি দুটি তাণ্ডব চালিয়ে বাড়ি ভাঙচুর করার পর তার পাশের বাড়িতে চলে যায় ।গ্রামবাসীরা বিষয়টি জানতে পেরে সকলেই সজাগ হয়ে পড়েন।
ওই গ্রামের বাসিন্দা পঞ্চমী পাত্রের বাড়িতে ঢুকে একই ভাবে হাতি দুটি তাণ্ডব চালায়। তার বাড়িতেও ধান চাল খেয়ে লন্ডভন্ড করে দেয়। হাতির হামলার হাত থেকে অল্পের জন্য তিনি ও তার পরিবারের সকলেই প্রাণে বেঁচেছেন বলে তিনি জানান।এছাড়াও আরো কয়েকটি বাড়িতে হানা দেয় হাতির দুটি। যেভাবে শুক্রবার রাতে হাতি দুটি এলাকায় তাণ্ডব চালিয়েছে তাতে রীতিমতো আতঙ্কের মধ্যে রয়েছেন ওই গ্রামের বাসিন্দারা ।তাদের আশঙ্কা ফের শনিবার রাতে আসতে পারে ওই দুটি হাতি।