দিঘার সমুদ্রে আত্মহত্যার চেষ্টা মা ও মেয়ের, উদ্ধার করলো পুলিশ। দিঘার সমুদ্র এখন নেই কোনও পর্যটকের ভিড়। করোনার জেরে এখন পুরোই নীরবতা। কিন্তু এই নির্জন দিঘাতেই বুধবার ঘটে গেল এক অদ্ভূত ঘটনা। আত্মহত্যা করতে এসে মা ও মেয়ে হলেন পুলিশে হাতে পাকড়াও। সুযোগ বুঝে মা চম্পট দিলেও আটকা পড়ে যায় মেয়ে।
পরে উদ্ধার করে তাদের নিয়ে আসা হয় দিঘা থানায়। জানা গিয়েছে, পারিবারিক অশান্তির কারণেই নির্জন দিঘায় আত্মহত্যা করতে গিয়েছিলেন ওঁরা। তবে লুনিয়া আর পুলিশের তৎপরতায় আটকানো গেল তাঁদের। পুলিশ সূত্রে খবর, মহিলার নাম পুষ্প দাস অধিকারী (৩৮) শ্বশুরবাড়ি দেপালে। আর বাপের বাড়ি এগরা থানার কসবাগোলা গ্রামে।
জানা গিয়েছে, গত আট বছর ধরে এই মহিলা শ্বশুর বাড়ি ছাড়া রয়েছেন। মা ও এক ভাইয়ের সঙ্গে থাকতেন বাপের বাড়িতেই। তবে বাকি ভাইরা প্রত্যেকেই কর্মসূত্রে বাড়ির বাইরে থাকেন। জানা গিয়েছে, বাপের বাড়িতেও খুব একটা ভালো ছিলেন না পুস্পদেবী। দীর্ঘদিন ধরেই পারিবারিক অশান্তি চলছিল তাঁদের।
এরপর সেই সকল অশান্তি থেকে মুক্তি পেতে আজ পুষ্পদেবী ও তার মা ঠিক করেন দিঘার সমুদ্রে আত্মহত্যা করবেন। সেই পরিকল্পনা মোতাবেক সমুদ্র সৈকতে চলেও এসেছিলেন তাঁরা। করোনার কারণে এমনই ফাঁকা সমুদ্র সৈকত। তারপর আবার দোসর হয়েছে বৃষ্টি। ফলত, সেই সুযোগ নিলেন মা ও মেয়ে।
বুধবার দুপুরে নিউ দিঘার ক্ষণিকা ঘাট নির্জন দেখে পুস্পা দেবী ও তার মা দু’জন আত্মহত্যা করতে সমুদ্রে নেমে যায় বলে জানা গিয়েছে। সঙ্গে-সঙ্গে ওই ঘাট সংলগ্ন এলাকায় কর্তব্যরত পুলিশ ও লুনিয়াদের তৎপরতায় ওই মহিলাকে উদ্ধার করে সমুদ্র থেকে।
কিন্তু পুস্পাদেবীর মা সুযোগ বুঝে চম্পট দেয় এলাকা থেকে। পরে খবর পেয়ে দিঘা থানার পুলিশ মহিলাকে থানায় নিয়ে আসে। কিন্তু ঠিক কী কারণে এই ঘটনা ঘটেছে তা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে দিঘা থানা।
আর ও পড়ুন যাত্রী সংখ্যা কমে যাওয়ায় উত্তরবঙ্গে স্পেশ্যাল ট্রেন বাতিল করলো রেল
উল্লেখ্য,দিঘার সমুদ্রে মা ও মেয়ের আত্মহত্যার চেষ্টা, উদ্ধার করলো পুলিশ। দিঘার সমুদ্র এখন নেই কোনও পর্যটকের ভিড়। করোনার জেরে এখন পুরোই নীরবতা। কিন্তু এই নির্জন দিঘাতেই বুধবার ঘটে গেল এক অদ্ভূত ঘটনা। আত্মহত্যা করতে এসে মা ও মেয়ে হলেন পুলিশে হাতে পাকড়াও। সুযোগ বুঝে মা চম্পট দিলেও আটকা পড়ে যায় মেয়ে।পরে উদ্ধার করে তাদের নিয়ে আসা হয় দিঘা থানায়। জানা গিয়েছে, পারিবারিক অশান্তির কারণেই নির্জন দিঘায় আত্মহত্যা করতে গিয়েছিলেন ওঁরা।
তবে নুলিয়া আর পুলিশের তৎপরতায় আটকানো গেল তাঁদের। পুলিশ সূত্রে খবর, মহিলার নাম পুষ্প দাস অধিকারী (৩৮) শ্বশুরবাড়ি দেপালে। আর বাপের বাড়ি এগরা থানার কসবাগোলা গ্রামে। জানা গিয়েছে, গত আট বছর ধরে এই মহিলা শ্বশুর বাড়ি ছাড়া রয়েছেন। মা ও এক ভাইয়ের সঙ্গে থাকতেন বাপের বাড়িতেই। তবে বাকি ভাইরা প্রত্যেকেই কর্মসূত্রে বাড়ির বাইরে থাকেন। জানা গিয়েছে, বাপের বাড়িতেও খুব একটা ভালো ছিলেন না পুস্পদেবী। দীর্ঘদিন ধরেই পারিবারিক অশান্তি চলছিল তাঁদের।