আত্মহত্যা বিরোধী দিবসে আত্মহত্যা করতে চেয়ে গান্ধী মূর্তির পাদদেশে ধর্ণা

আত্মহত্যা বিরোধী দিবসে আত্মহত্যা করতে চেয়ে গান্ধী মূর্তির পাদদেশে ধর্ণা

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

আত্মহত্যা বিরোধী দিবসে আত্মহত্যা করতে চেয়ে গান্ধী মূর্তির পাদদেশে ধর্ণা। জেলা ও রাজ্য প্রশাসন থেকে সহযোগিতা না পেয়ে, শনিবার দুপুরে আত্মহত্যা বিরোধী দিবসে, আত্মহত্যা করতে চেয়ে গান্ধী মূর্তির পাদদেশে ধর্ণায় বসলেন রঞ্জিত চৌহান নামের এক ব্যক্তি। তার বাড়ি ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে। এমন ধর্ণার ঘটনায় এদিন চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হল রায়গঞ্জ শহরের বিদ্রোহী মোড় এলাকায়।

 

যদিও পুলিশের হস্তক্ষেপে আটক করে নিয়ে যাওয়া হয় ওই ব্যক্তিকে। এদিকে, আত্মহত্যা করতে চাওয়া ওই রঞ্জিত চৌহানের দাবি, পবন গুপ্তা নামক এক ব্যক্তি তার বাড়ির ফটক ভেঙে দেন এবং জায়গা ছেড়ে না পালালে প্রাণে মেরে ফেলার হুঁশিয়ারিও দেন। গতকাল অর্থাৎ শুক্রবার রাতেও তার ওপর নানাভাবে অত্যাচার করে অভিযুক্ত পবন গুপ্তা।

 

রণজিৎ বাবুর দাবি, জেলাশাসক ও রায়গঞ্জ পুলিশ জেলার পুলিশ সুপারের কাছেও ঘটনার বিবরণ জানিয়ে বারংবার আবেদনের পরেও এমন অত্যাচার থেকে কোনো সুরাহা মেলেনি। তাই আর বেঁচে থাকার ইচ্ছে নেই। মুখ্যমন্ত্রীকে স্বেচ্ছামৃত্যুর আবেদন জানানো হয়েছে। এদিকে স্বেচ্ছা মৃত্যুর দাবিতে বসা ধর্ণা দেখে ছুটে আসে রায়গঞ্জ থানার পুলিশ এবং আটক করে নিয়ে যাওয়া হয় তাকে। এমন ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে শহর জুড়ে।

আরও পড়ুন – সতীশ চন্দ্র মেমোরিয়াল হাই স্কুলের পক্ষ থেকে মশা বাহিত রোগের সচেতনতা শিবির

উল্লেখ্য, জেলা ও রাজ্য প্রশাসন থেকে সহযোগিতা না পেয়ে, শনিবার দুপুরে আত্মহত্যা বিরোধী দিবসে, আত্মহত্যা করতে চেয়ে গান্ধী মূর্তির পাদদেশে ধর্ণায় বসলেন রঞ্জিত চৌহান নামের এক ব্যক্তি। তার বাড়ি ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে। এমন ধর্ণার ঘটনায় এদিন চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হল রায়গঞ্জ শহরের বিদ্রোহী মোড় এলাকায়। যদিও পুলিশের হস্তক্ষেপে আটক করে নিয়ে যাওয়া হয় ওই ব্যক্তিকে। এদিকে, আত্মহত্যা করতে চাওয়া ওই রঞ্জিত চৌহানের দাবি,

 

পবন গুপ্তা নামক এক ব্যক্তি তার বাড়ির ফটক ভেঙে দেন এবং জায়গা ছেড়ে না পালালে প্রাণে মেরে ফেলার হুঁশিয়ারিও দেন। গতকাল অর্থাৎ শুক্রবার রাতেও তার ওপর নানাভাবে অত্যাচার করে অভিযুক্ত পবন গুপ্তা। রণজিৎ বাবুর দাবি, জেলাশাসক ও রায়গঞ্জ পুলিশ জেলার পুলিশ সুপারের কাছেও ঘটনার বিবরণ জানিয়ে বারংবার আবেদনের পরেও এমন অত্যাচার থেকে কোনো সুরাহা মেলেনি। তাই আর বেঁচে থাকার ইচ্ছে নেই। মুখ্যমন্ত্রীকে স্বেচ্ছামৃত্যুর আবেদন জানানো হয়েছে। এদিকে স্বেচ্ছা মৃত্যুর দাবিতে বসা ধর্ণা দেখে ছুটে আসে রায়গঞ্জ থানার পুলিশ এবং আটক করে নিয়ে যাওয়া হয় তাকে। এমন ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে শহর জুড়ে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top