স্কুল ছুট ঠেকাতে শিশুদের নিয়ে মেদিনীপুরে আনন্দ পাঠশালা 

স্কুল ছুট ঠেকাতে শিশুদের নিয়ে মেদিনীপুরে আনন্দ পাঠশালা 

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
আনন্দ

স্কুল ছুট ঠেকাতে শিশুদের নিয়ে মেদিনীপুরে আনন্দ পাঠশালা।  রাজ্যে করোনা নিয়ন্ত্রণে আসতেই নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র ছাত্রীদের জন্য খুলে গেছে স্কুলের দরজা । এখনই স্কুল যেতে হচ্ছে না প্রাথমিক থেকে অষ্ঠম শ্রেণীর পড়ুয়াদের। তাই মেদিনীপুর শহরের তাঁতিগেড়িয়া , ইন্দিরাপল্লী , ঝর্ণাডাঙা  এলাকার প্রান্তিক এলাকার প্রাথমিক থেকে অষ্ঠম শ্রেণীর পড়ুয়ারা যাতে পড়া না ছেড়ে দেয় তারা যাতে স্কুল ছুট না হয়ে পড়ে এজন্য কয়েক মাস ধরে ষড়ভূজ এ চলছে আনন্দ পাঠশালা।

 

ওই পাঠশালার উদ্যোক্তা রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক তরুণ প্রধান । তিনি , অজয় সাউ , কণিকা ধর সহ আরো কয়েকজন শিক্ষক শিক্ষিকারা যত্ন করে পড়াচ্ছেন ছাত্র ছাত্রীদের। ৫০ জনের মতো  পড়ুয়া নিয়মিত আসে পাঠশালায় । তাদের কারো বাবা শ্রমিক , কারো বাবা হালুই  , কারো বাবা নেই মা পরিচারিকার কাজ করেন।পড়া শোনার পাশাপাশি তারা হাতের কাজ শেখে । গান , নাচের তালিম নেয়। আনন্দ পাঠশালায় সারাদিনের ৩/৪ ঘন্টা আনন্দে মশগুল থাকে তারা।

 

আর ও পড়ুন    আজ সংগীতশিল্পী রুনা লায়লার জন্মদিন

 

অধ্যাপক তরুণ প্রধান জানান , লক ডাউনে টানা স্কুল বন্ধ থাকায় অনেকে পড়া ছেড়ে কাজে ঢুকেছিল।
শিশু বয়সেই তারা যাতে স্কুল ছুট না হয় এজন্য তাদের পড়াশোনা এবং সাংস্কৃতিক চর্চার মধ্যে রাখার চেষ্টা করছেন। অধ্যাপক তরুণ প্রধানের এই উদ্যোগের খুশি ওই এলাকার সর্বস্তরের বাসিন্দারা।

 

উল্লেখ্য, স্কুল ছুট ঠেকাতে শিশুদের নিয়ে মেদিনীপুরে আনন্দ পাঠশালা।  রাজ্যে করোনা নিয়ন্ত্রণে আসতেই নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র ছাত্রীদের জন্য খুলে গেছে স্কুলের দরজা । এখনই স্কুল যেতে হচ্ছে না প্রাথমিক থেকে অষ্ঠম শ্রেণীর পড়ুয়াদের। তাই মেদিনীপুর শহরের তাঁতিগেড়িয়া , ইন্দিরাপল্লী , ঝর্ণাডাঙা  এলাকার প্রান্তিক এলাকার প্রাথমিক থেকে অষ্ঠম শ্রেণীর পড়ুয়ারা যাতে পড়া না ছেড়ে দেয় তারা যাতে স্কুল ছুট না হয়ে পড়ে এজন্য কয়েক মাস ধরে ষড়ভূজ এ চলছে আনন্দ পাঠশালা।  ওই পাঠশালার উদ্যোক্তা রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক তরুণ প্রধান ।

 

তিনি , অজয় সাউ , কণিকা ধর সহ আরো কয়েকজন শিক্ষক শিক্ষিকারা যত্ন করে পড়াচ্ছেন ছাত্র ছাত্রীদের। ৫০ জনের মতো  পড়ুয়া নিয়মিত আসে পাঠশালায় । তাদের কারো বাবা শ্রমিক , কারো বাবা হালুই  , কারো বাবা নেই মা পরিচারিকার কাজ করেন।পড়া শোনার পাশাপাশি তারা হাতের কাজ শেখে । গান , নাচের তালিম নেয়। আনন্দ পাঠশালায় সারাদিনের ৩/৪ ঘন্টা আনন্দে মশগুল থাকে তারা।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top