খুনের হুমকি দিয়ে ফোন করার অভিযোগ তুললেন মৃত ছাত্রনেতা আনিস খানের দাদা। সিবিআই তদন্ত থেকে সরে না আসলে পুরো পরিবারকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। মঙ্গলবার একাধিকবার আনিসের বাড়িতে যান সিটের প্রতিনিধিরা। বিক্ষোভের মুখেও পড়তে হয় তাঁদের। তবে আনিসের বাবা বারবারই জানান, সিটের উপর তাঁদের আস্থা নেই।
সিবিআই তদন্তের দাবি করেন। রাতে আনিসের মোবাইল নিজেদের হেফাজতে চেয়ে নোটিস দেন তদন্তকারীরা। নোটিস নেওয়ার আগে ১০ মিনিট সময় চায় পরিবার। নিজেদের মধ্যে আলোচনার পর মোবাইল পুলিশের হাতে তুলে দিতে রাজি হননি তাঁরা। নোটিসে স্বাক্ষরও করেননি পরিবারের সদস্যরা। এরপর রাতে আনিসের পরিজনেরা ঘুমিয়ে পড়েন।
আনিসের দাদার দাবি, রাত ১.০৪ নাগাদ অচেনা নম্বর থেকে একটি ফোন পান। ফোনের অপর প্রান্ত থেকে খুনের হুমকি দেওয়া হয় বলেই অভিযোগ। আনিসের দাদার দাবি অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তি বলে, সিবিআই তদন্ত করলে পরিবারের সকলকে প্রাণে মেরে ফেলা হবে। অডিওটি ভাইরালও হয়ে যায় নিমেষে। যদিও অডিওর সত্যতা যাচাই করেনি Aajkaal.in। হুমকি ফোন পাওয়ায় তাঁদের পরিবার যথেষ্ট আতঙ্কিত বলে জানিয়েছেন আনিসের দাদা সাবির খান।
আর ও পড়ুন ইউক্রেনে পূর্ণমাত্রায় হামলা চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে মস্কো
সূত্রের খবর, কবর থেকে তুলে আনিসের দেহের আবারও ময়নাতদন্ত হতে পারে। আধিকারিকরা মনে করছেন তদন্তের স্বার্থে আনিসের নখের নমুনা এবং কোনও হাড়ে আঘাত রয়েছে কিনা তা জানা প্রয়োজন। সে কারণে সিটের আধিকারিকরা আনিসের পরিবারকে দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্তের সম্ভাবনার কথাই জানিয়েছেন। যদিও দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্তে রাজি নয় আনিসের পরিবার।
এদিকে, আনিস হত্যাকাণ্ডের জট এখনও না কাটায় জারি রয়েছে আন্দোলন। বুধবার ফের মিছিল করবে এসএফআই। বিকেল চারটেয় আমতা থানা ঘেরাও কর্মসূচিও রয়েছে তাদের। যাদবপুরে প্রতিবাদ মিছিলের ডাক দিয়েছে AIDSO। কলকাতা, প্রেসিডেন্সি এবং যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়েও জারি রয়েছে ছাত্র আন্দোলন।
উল্লেখ্য, খুনের হুমকি দিয়ে ফোন করার অভিযোগ তুললেন মৃত ছাত্রনেতা আনিস খানের দাদা। সিবিআই তদন্ত থেকে সরে না আসলে পুরো পরিবারকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। মঙ্গলবার একাধিকবার আনিসের বাড়িতে যান সিটের প্রতিনিধিরা। বিক্ষোভের মুখেও পড়তে হয় তাঁদের। তবে আনিসের বাবা বারবারই জানান, সিটের উপর তাঁদের আস্থা নেই।
সিবিআই তদন্তের দাবি করেন। রাতে আনিসের মোবাইল নিজেদের হেফাজতে চেয়ে নোটিস দেন তদন্তকারীরা। নোটিস নেওয়ার আগে ১০ মিনিট সময় চায় পরিবার। নিজেদের মধ্যে আলোচনার পর মোবাইল পুলিশের হাতে তুলে দিতে রাজি হননি তাঁরা। নোটিসে স্বাক্ষরও করেননি পরিবারের সদস্যরা। এরপর রাতে আনিসের পরিজনেরা ঘুমিয়ে পড়েন।