আফগানিস্তানের ভবিষ্যত কী ? কাজের মাধ্যমে বুঝিয়ে দিচ্ছে তালিবানরা

আফগানিস্তানের ভবিষ্যত কী ? কাজের মাধ্যমে বুঝিয়ে দিচ্ছে তালিবানরা

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
বুঝিয়ে

আফগানিস্তানের ভবিষ্যত কী ? কাজের মাধ্যমে বুঝিয়ে দিচ্ছে তালিবানরা । সারা দুনিয়ার কাছে শান্তি, সম্প্রীতি, নারী অধিকারের কথা শোনালেও  তালিবান  সেই নয়ের দশকের বীভৎসতায় ফিরল। নারী অধিকারের দাবিতে প্রতিবাদে সোচ্চার হওয়া মানবাধিকার কর্মী, সাংবাদিকদের বেধড়ক মারধর করছে তারা। তালিবানরা  বলছে, প্রতিবাদীরা নাকি কাফের (বিধর্মী), তাদের খুন করতে কোনও বাধা নেই।

 

আফগানিস্তানে   মানবাধিকার কর্মী হাবিবুল্লা ফরজাদের সঙ্গে এমনই হয়েছে। মেয়েদের অধিকারের দাবিতে মিছিলে অংশ নিয়েছিলেন ফরজাদ। তাঁকে পিটিয়ে অজ্ঞান করে তালিবরা। জ্ঞান ফিরলে তাঁকে বলা হয়, ইসলাম বিরোধী কাজ করেছেন ফরজাদ, তাই তিনি কাফের এবং কাফেরদের মেরে ফেলতে কোনও সমস্যা নেই।ফরজাদ একা নন, যাঁর সঙ্গে এই নিকৃষ্ট ব্যবহার করা হয়েছে। অজ্ঞান করার পর তাঁকে যেখানে নিয়ে যাওয়া হয় সেখানে আটক ছিলেন একাধিক সাংবাদিক। তাঁরাও ওই একই ‘পাপ’ করেছেন। নারীদের সমান অধিকারের দাবিতে গর্জে উঠেছেন।আসলে তালিবানের থেকে এটাই প্রত্যাশিত।

 

আর ও পড়ুন    লালবাজার সাইবার সেলে গেলেন অগ্নিমিত্রা পল, কেন?

 

সরকার গড়ার আগে তালিবানরা  উদারপন্থী বুলি ঝেড়েছিল। মেয়েদের উচ্চশিক্ষা বন্ধ হবে না, কর্মক্ষেত্রেও বাধা দেওয়া হবে না, অমুসলিমদের কোনও ভয় নেই— এমন হাজারো প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল। সরকারে আসতেই ঝুলি থেকে বেড়াল বেরিয়ে পড়ল।

 

মেয়েদের উচ্চশিক্ষার অনুমতি দেওয়া হলেও পড়তে হবে ছেলেদের থেকে আলাদাভাবে। সম্পূর্ণ ইসলামি পোশাক পরতে হবে। সিলেবাসও ঠিক করে দেবে তালিবান নেতারা। বোঝাই যাচ্ছে, আফগানিস্তানের ভবিষ্যত কী।

 

উল্লেখ্য,তালিবান  সেই নয়ের দশকের বীভৎসতায় ফিরল। নারী অধিকারের দাবিতে প্রতিবাদে সোচ্চার হওয়া মানবাধিকার কর্মী, সাংবাদিকদের বেধড়ক মারধর করছে তারা। তালিবানরা  বলছে, প্রতিবাদীরা নাকি কাফের (বিধর্মী), তাদের খুন করতে কোনও বাধা নেই।

 

আফগানিস্তানে   মানবাধিকার কর্মী হাবিবুল্লা ফরজাদের সঙ্গে এমনই হয়েছে। মেয়েদের অধিকারের দাবিতে মিছিলে অংশ নিয়েছিলেন ফরজাদ। তাঁকে পিটিয়ে অজ্ঞান করে তালিবরা। জ্ঞান ফিরলে তাঁকে বলা হয়, ইসলাম বিরোধী কাজ করেছেন ফরজাদ, তাই তিনি কাফের এবং কাফেরদের মেরে ফেলতে কোনও সমস্যা নেই।

 

ফরজাদ একা নন, যাঁর সঙ্গে এই নিকৃষ্ট ব্যবহার করা হয়েছে। অজ্ঞান করার পর তাঁকে যেখানে নিয়ে যাওয়া হয় সেখানে আটক ছিলেন একাধিক সাংবাদিক। তাঁরাও ওই একই ‘পাপ’ করেছেন। নারীদের সমান অধিকারের দাবিতে গর্জে উঠেছেন।আসলে তালিবানের থেকে এটাই প্রত্যাশিত।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top