২২ জন আরোহী নিয়ে নেপালের একটি যাত্রীবাহি বিমান নিখোঁজ হয়েছে। যাত্রীদের মধ্যে চারজন ভারতীয় ও তিনজন জাপানের নাগরিক রয়েছেন। রোববার সকালে বিমানটি মধ্য নেপালের পোখারা থেকে জমসোমে যাওয়ার পথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। বার্তাসংস্থা এএনআইয়ের বরাদ দিয়ে হিন্দুস্তান টাইমস এ খবর জানিয়েছে। সূত্র জানায়, নিখোঁজ বিমানটি ছিল তারা এয়ারের ৯ এনএইটি টুইন-ইঞ্জিনের।
এটি স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। বিমানে ভারত ও জাপানের নাগরিক ছাড়া বাকি সবাই ছিলেন নেপালের নাগরিক। নেপালের একজন সরকারি কর্মকর্তা নেত্র প্রসাদ শর্মা এএনআইকে বলেন, ‘বিমানটিকে মুস্তাং জেলার জোমসোমের আকাশে দেখা গিয়েছিল এবং তারপর ধৌলাগিরি পর্বতে চলে যায়। পরে এটি যোগাযোগে আসেনি।’ নেপালের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ফাদিন্দ্র মণি পোখারেল বলেন, ‘নেপালের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নিখোঁজ বিমানের সন্ধান পেতে মুস্তাং এবং পোখারা থেকে দুটি ব্যক্তিগত হেলিকপ্টার মোতায়েন করেছে।
নেপাল সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারকেও অনুসন্ধান অভিযান পরিচালনায় মোতায়েনের জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে।’ নেপালের এভিয়েশন ইন্ডাস্ট্রির দুর্বল নিরাপত্তা রেকর্ড রয়েছে। এর আগে ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে তারা এয়ারের একটি বিমান পশ্চিম নেপালের পার্বত্য এলাকায় বিধ্বস্ত হয়। এতে প্রাণ যায় অন্তত ২৩ জনের। ওই বিমানটিও পোখারা থেকে জমসোম যাচ্ছিল। উড্ডয়নের কিছুক্ষণ পরই কন্ট্রোল টাওয়ারের সঙ্গে এর যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ওই বিমানের অধিকাংশই যাত্রীই ছিলেন নেপালি।
আরও পড়ুন – কে অনুগামী সেজে দলের ভিতরে ঢুকে দলের বারোটা বাজাচ্ছে আমি জানি
উল্লেখ্য, ২২ জন আরোহী নিয়ে নেপালের একটি যাত্রীবাহি বিমান নিখোঁজ হয়েছে। যাত্রীদের মধ্যে চারজন ভারতীয় ও তিনজন জাপানের নাগরিক রয়েছেন। রোববার সকালে বিমানটি মধ্য নেপালের পোখারা থেকে জমসোমে যাওয়ার পথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। বার্তাসংস্থা এএনআইয়ের বরাদ দিয়ে হিন্দুস্তান টাইমস এ খবর জানিয়েছে। সূত্র জানায়, নিখোঁজ বিমানটি ছিল তারা এয়ারের ৯ এনএইটি টুইন-ইঞ্জিনের।
এটি স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। বিমানে ভারত ও জাপানের নাগরিক ছাড়া বাকি সবাই ছিলেন নেপালের নাগরিক। নেপালের একজন সরকারি কর্মকর্তা নেত্র প্রসাদ শর্মা এএনআইকে বলেন, ‘বিমানটিকে মুস্তাং জেলার জোমসোমের আকাশে দেখা গিয়েছিল এবং তারপর ধৌলাগিরি পর্বতে চলে যায়। পরে এটি যোগাযোগে আসেনি।’ নেপালের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ফাদিন্দ্র মণি পোখারেল বলেন, ‘নেপালের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নিখোঁজ বিমানের সন্ধান পেতে মুস্তাং এবং পোখারা থেকে দুটি ব্যক্তিগত হেলিকপ্টার মোতায়েন করেছে।