আলিপুরদুয়ারের হাসিমারায় নতুন বিমান বন্দর, সম্মতি কেন্দ্রের। আলিপুরদুয়ার জেলার হাসিমারায় হতে চলেছে নতুন বিমান বন্দর। হাসিমারার বর্তমান সামরিক বিমান ঘাঁটিতে কেন্দ্র করেই এখানে যাত্রীবাহী বিমান ওঠা নামার ব্যাবস্থা করা হবে। বর্তমানে এই বিমান ঘাঁটির রানওয়ে লম্বায় ২৭৪০ মিটার দীর্ঘ আর চওড়ায় ৪৫ মিটার। বিমানঘাঁটিতে কোড-সি টাইপের এয়ারক্রাফট ওঠা নামা করার সুবিধা রয়েছে।
পূর্ণাঙ্গ বিমান বন্দর তৈরির জন্যে রাজ্যের কাছে ৩৭.৩৪ একর জমি চেয়েছে এয়ারপোর্ট অথরিটি ওফ্ ইন্ডিয়া। আলিপুরদুয়ারের সাংসদ জন বার্লা জানান, আলিপুরদুয়ারে পূর্ণাঙ্গ বিমানবন্দরের জন্য কেন্দ্রীয় অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রকে তিনি দরবার করেছিলেন। সম্প্রতি ওই দফতরের মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া তাকে চিঠি লিখে এই ব্যাপারে সবুজ সংকেত দেওয়ার কথা জানিয়েছেন। রাজ্যের কাছে জমি চাওয়া হয়েছে তা পাওয়া গেলেই দ্রুত পরিকাঠামো গড়ার কাজ শুরু হবে।
হাসিমারাতে এয়ারপোর্ট হওয়ার কথায় খুশি ডুয়ার্সের পর্যটন ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে এলাকার ব্যবসায়ী মহল । পর্যটন ব্যবসায়ী অভিক গুপ্ত,রাজকুমার আইচ জানান কেন্দ্রীয় সরকারের এই সিদ্ধান্তকে আমরা স্বাগত জানাচ্ছি । যাত্রী পরিবহনের ক্ষেত্রে ডুয়ার্সের জন্য একটি যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত । আলিপুরদুয়ার ডিস্ট্রিক্ট টুরিজম আ্যসোসিয়োধনের সহ সভাপতি বিশ্বজিৎ সাহা জানান আমরা রাজ্য সরকারের কাছে আবেদন করবো যতটুকু জমি প্রয়োজন সেটা যেন রাজ্য সরকার শীঘ্র দিয়ে দেয় । জমি জট যেন না থাকে। এয়ারপোর্ট বাস্তবায়ন হলে ডুয়ার্সের আর্থিক ও সামাজিক উন্নয়ন হবে।
আরও পড়ুন – কাঁথি পুরসভা ডেপুটেশন দিতে এসে কাউন্সিলরের হাতে শ্লীলতাহানি শিকার এক মহিলা
উল্লেখ্য, আলিপুরদুয়ারের হাসিমারায় নতুন বিমান বন্দর, সম্মতি কেন্দ্রের। আলিপুরদুয়ার জেলার হাসিমারায় হতে চলেছে নতুন বিমান বন্দর। হাসিমারার বর্তমান সামরিক বিমান ঘাঁটিতে কেন্দ্র করেই এখানে যাত্রীবাহী বিমান ওঠা নামার ব্যাবস্থা করা হবে। বর্তমানে এই বিমান ঘাঁটির রানওয়ে লম্বায় ২৭৪০ মিটার দীর্ঘ আর চওড়ায় ৪৫ মিটার। বিমানঘাঁটিতে কোড-সি টাইপের এয়ারক্রাফট ওঠা নামা করার সুবিধা রয়েছে।
পূর্ণাঙ্গ বিমান বন্দর তৈরির জন্যে রাজ্যের কাছে ৩৭.৩৪ একর জমি চেয়েছে এয়ারপোর্ট অথরিটি ওফ্ ইন্ডিয়া। আলিপুরদুয়ারের সাংসদ জন বার্লা জানান, আলিপুরদুয়ারে পূর্ণাঙ্গ বিমানবন্দরের জন্য কেন্দ্রীয় অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রকে তিনি দরবার করেছিলেন। সম্প্রতি ওই দফতরের মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া তাকে চিঠি লিখে এই ব্যাপারে সবুজ সংকেত দেওয়ার কথা জানিয়েছেন। রাজ্যের কাছে জমি চাওয়া হয়েছে তা পাওয়া গেলেই দ্রুত পরিকাঠামো গড়ার কাজ শুরু হবে।
