Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 129
ইনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের হানা, উদ্ধার নকল হলুদ গুঁড়ো

ইনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের হানা, উদ্ধার নকল হলুদ গুঁড়ো

ইনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের হানা, উদ্ধার নকল হলুদ গুঁড়ো

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

ইনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের হানা, উদ্ধার নকল হলুদ গুঁড়ো। ধানতলার আড়ংঘাটা থেকে উদ্ধার বিপুল পরিমাণ নকল হলুদ গুঁড়ো। গ্রেফতার করা হয় কারখানার মালিককে। নদীয়ার কল্যানী থানার সগুনার পর এবার ধানতলা থানার আড়ংঘাটা বাজারের একটি গোডাউনে হানা দিয়ে নকল হলুদের হদিস পেল জেলার ইনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে ধানতলা থানার পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে মঙ্গলবার দুপুরে ইবি-র আধিকারিকরা আড়ংঘাটায় গোডাউনে হানা দেন। জানা গিয়েছে, চালের গুরুর সঙ্গে বিভিন্ন রং কেমিক্যাল মিশিয়ে তৈরি হতো নকল হলুদ গুঁড়ো।

 

তারপর তা জেলা সহ রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে বিক্রি করা হতো। আধিকারিকরা এদিন ৩২০ বস্তা চালের গুঁড়ো সহ বিভিন্ন রং নকল হলুদের গুঁড়ো বাজেয়াপ্ত করেছে। পাশাপাশি সিল করে দেওয়া হয় গোডাউন। গোডাউন ও হলুদ পেশাই কারখানার মালিক অশোক আগারওয়াল দাবি করেছেন, চালের গুড়োর সঙ্গে খাবারের রং মিশিয়ে হলুদ গুড়ো তৈরি করা হত। স্থানীয় কিছু ব্যবসায়ীরা আমাদের কাছ থেকে এই ধরনের কাজ করিয়ে নিত। আমরা কখনই নকল হলুদ বাজারে বিক্রি করতাম না। আমি ছাড়াও এলাকায় আরও অনেকে এ ধরনের কাজের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে।

আরও পড়ুন – পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকার কৃষক আত্মহত্যার ঘটনা ধামা চাপা দিচ্ছে, অভিযোগ বিজেপি নেতা অমিত মালব্যের

উল্লেখ্য, ধানতলার আড়ংঘাটা থেকে উদ্ধার বিপুল পরিমাণ নকল হলুদ গুঁড়ো। গ্রেফতার করা হয় কারখানার মালিককে। নদীয়ার কল্যানী থানার সগুনার পর এবার ধানতলা থানার আড়ংঘাটা বাজারের একটি গোডাউনে হানা দিয়ে নকল হলুদের হদিস পেল জেলার ইনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে ধানতলা থানার পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে মঙ্গলবার দুপুরে ইবি-র আধিকারিকরা আড়ংঘাটায় গোডাউনে হানা দেন। জানা গিয়েছে, চালের গুরুর সঙ্গে বিভিন্ন রং কেমিক্যাল মিশিয়ে তৈরি হতো নকল হলুদ গুঁড়ো।

 

তারপর তা জেলা সহ রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে বিক্রি করা হতো। আধিকারিকরা এদিন ৩২০ বস্তা চালের গুঁড়ো সহ বিভিন্ন রং নকল হলুদের গুঁড়ো বাজেয়াপ্ত করেছে। পাশাপাশি সিল করে দেওয়া হয় গোডাউন। গোডাউন ও হলুদ পেশাই কারখানার মালিক অশোক আগারওয়াল দাবি করেছেন, চালের গুড়োর সঙ্গে খাবারের রং মিশিয়ে হলুদ গুড়ো তৈরি করা হত। স্থানীয় কিছু ব্যবসায়ীরা আমাদের কাছ থেকে এই ধরনের কাজ করিয়ে নিত। আমরা কখনই নকল হলুদ বাজারে বিক্রি করতাম না। আমি ছাড়াও এলাকায় আরও অনেকে এ ধরনের কাজের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top