এবার ‘ ইন্টারন্যাশানাল হাট’ বসতে চলেছে ভারত বাংলাদেশ সীমান্তের জিরো পয়েন্টে

এবার ‘ ইন্টারন্যাশানাল হাট’ বসতে চলেছে ভারত বাংলাদেশ সীমান্তের জিরো পয়েন্টে

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

এবার ‘ ইন্টারন্যাশানাল হাট’ বসতে চলেছে ভারত বাংলাদেশ সীমান্তের জিরো পয়েন্টে। যেখানে এই রাজ্যের সামগ্রী যেমন বিক্রী হবে তেমনি পাওয়া যাবে বাংলাদেশের সামগ্রী। পশ্চিমবঙ্গের পাঁচটি সীমান্ত জিরো পয়েন্টে এমনই হাট বাজার শুরুর পরিকল্পনা নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। বাংলাদেশ ও ভারত সরকারের মধ্যে প্রাথমিক পর্যায়ের আলোচনা চুড়ান্ত হয়ে গেছে। প্রাথমিকভাবে পাইলট প্রজেক্ট হিসাবে এই হাট বাজার চালুর পরিকল্পনা করা হয়েছে।

 

মালদা বিএসএফ সূত্রে এমন তথ্য জানা গেছে। আরো জানা গেছে দুই দেশের সরকারের পাশাপাশি রাজ্য সরকারেরও সহযোগিতা প্রয়োজন এমন উদ্যোগে। মূলতঃ বাজার তৈরীর জন্য দুই দেশের জমি অধিগ্রহন করা হবে। জিরো পয়েন্টে বাংলাদেশের ৭৫মিটার জমি ও পশ্চিমবঙ্গের ৭৫মিটার জমি অধিগ্রহন করে যৌথভাবে তৈরী হবে এই হাটবাজার। দুই দেশের সীমান্ত এলাকার পাঁচ কিলোমিটারের মধ্যে বসবাসকারী বাসিন্দারা এই বাজারে তাদের পন্য সামগ্রী বিক্রী করতে পারবে। দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী থাকবে এর নিরাপত্তার দায়িত্বে।

আর ও পড়ুন     বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে দীর্ঘ দিন ধরে সহবাস করার অভিযোগ

বিএহএফ হূত্রে জানা গেছে বাজারটি দুই দেশের কোন স্থানে তা স্থির করার জন্য এখন জমি চিহ্নিতকরনের কাজ করছে দুই দেশের প্রতিনিধিরা। উত্তর মালদার সাংসদ তথা বিজেপি নেতা খগেন মূর্মু বলেন আত্মনির্ভর ভরত গড়ার লক্ষ্যে মোদী সরকারের এমন উদ্যোগ। বাঙালিরা খুব সহজেই বাংলার ইলিশ পাবে। আর বাংলাদেশের বাসিন্দাও সহজে পশ্চিমবঙ্গের সামগ্রী পাবে। তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা তথা প্রাক্তণ মন্ত্রী কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরী বলেন এমনটা হলে সীমান্ত অপরাধ অনেকটাই কমে যাবে।

 

আত্মসামাজিক উন্নতি হবে। অর্থনৈতিক উন্নতি ঘটবে এলাকার বাসিন্দাদের। এমন বাজারে খুশি সীমান্ত এলাকার বাসিন্দারা। তারা জানান জমিতে উৎপাদিত ফসল আর দুরে কোথাও নিয়ে যেতে হবে না। বাংলাদেশের কাপড় তারা ক্রয় করতে পারবে। সীমান্ত এলাকার পরিবর্তন ঘটবে। উল্লেখ্য এই হাট বাজারে কাঁচা সবজি ছাড়াও খাদ্যশস্য, মিষ্ট, মাছ, মাংস,ডিম যেমন বিক্রী হবে তেমন প্ল্যাস্টিকজাত সামগ্রী বিক্রী হবে। শুধ তাই নয় জামা ,কাপড় ,শাড়ি সহ একাধিক সামগ্রী বিক্রীর সুপারিশ রয়েছে সরকারী তালিকায়। আগামী ছয় মাসের মধ্যে শুরুর পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের।  ইন্টারন্যাশানাল

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top